আপনি কি ইমেল বা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম জানতে চাচ্ছন? তাহলে এই আর্টিকেলটি
মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। কারণ এই আর্টিকেলে ইমেল বা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম যেটি
অবলম্বন করলে সবচেয়ে সহজে এবং অল্প সময়ে লিখে পরিপূর্ণ মার্কস পাওয়া যায় তা
দেখানো হবে। তাই আপনি যদি অল্প লিখেই ১০ নম্বরের মধ্যে ১০ নম্বরই পেতে চান তাহলে
ইমেল বা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম জানতে হবে যা এই আর্টিকেলেই দেখানো হয়েছে।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে নির্মিতি অংশের মধ্যে এই ইমেইল কিংবা বৈদ্যুতিক চিঠি
রয়েছে। এই বৈদ্যুতিক চিঠির বিকল্প হিসেবে থাকবে আবেদন পত্র। কিন্তু আবেদনপত্র
লেখা একটু ঝামেলা কারণ এটি বিভিন্ন ধরনের হয় যেমনঃ অধ্যক্ষ বরাবর, সংবাদপত্রে
প্রকাশের জন্য এবং চাকরির জন্য। কিন্তু আপনি যদি বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম একটি
অনুসরণ করেন তাহলেই সব ধরনের বৈদ্যুতিক চিঠি লিখে ফুল মার্কস পাবেন। তাই চলুন দেরি
না করে জেনে নেওয়া যাক বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম সম্পর্কে।
রয়েছে। এই বৈদ্যুতিক চিঠির বিকল্প হিসেবে থাকবে আবেদন পত্র। কিন্তু আবেদনপত্র
লেখা একটু ঝামেলা কারণ এটি বিভিন্ন ধরনের হয় যেমনঃ অধ্যক্ষ বরাবর, সংবাদপত্রে
প্রকাশের জন্য এবং চাকরির জন্য। কিন্তু আপনি যদি বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম একটি
অনুসরণ করেন তাহলেই সব ধরনের বৈদ্যুতিক চিঠি লিখে ফুল মার্কস পাবেন। তাই চলুন দেরি
না করে জেনে নেওয়া যাক বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম সম্পর্কে।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশে পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন
Toggleভুমিকাঃ বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
আমাদের আর্টিকেল জুড়ে বৈদ্যুতিক চিঠি কি, বৈদ্যুতিক চিঠি এর প্রয়োজনীয়তা,
বৈদ্যুতিক চিঠি এর সুবিধা, বৈদ্যুতিক চিঠি এর অসুবিধা, বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার
নিয়ম এবং বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম এর নমুনা হিসাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের
সুফল ও কুফল সম্পর্কে বৈদ্যুতিক চিঠি, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল ও কুফল
সম্পর্কে পরামর্শ জানিয়ে ছোট ভাইকে একটি বৈদ্যুতিক চিঠি, ঈদের শুভেচ্ছা
জানিয়ে বৈদ্যুতিক চিঠি, বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
উল্লেখ করা হয়েছে।
বৈদ্যুতিক চিঠি এর সুবিধা, বৈদ্যুতিক চিঠি এর অসুবিধা, বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার
নিয়ম এবং বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম এর নমুনা হিসাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের
সুফল ও কুফল সম্পর্কে বৈদ্যুতিক চিঠি, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল ও কুফল
সম্পর্কে পরামর্শ জানিয়ে ছোট ভাইকে একটি বৈদ্যুতিক চিঠি, ঈদের শুভেচ্ছা
জানিয়ে বৈদ্যুতিক চিঠি, বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
উল্লেখ করা হয়েছে।
বৈদ্যুতিক চিঠি কি
বৈদ্যুতিক চিঠির অপর নাম ইমেইল যাকে অনেকে জিমেইলও বলে থাকে। এটি আসলে একটি
মানুষের মনোভাব আরেকটি মানুষের কাছে পৌঁছানোর একটি মাধ্যম। এক কথায় বৈদ্যুতিক
চিঠি হচ্ছে এক ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেটি ব্যবহার করে একই স্থানের ব্যক্তি
দূরবর্তী কোনো স্থানের ব্যক্তির সাথে চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারে।
মানুষের মনোভাব আরেকটি মানুষের কাছে পৌঁছানোর একটি মাধ্যম। এক কথায় বৈদ্যুতিক
চিঠি হচ্ছে এক ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেটি ব্যবহার করে একই স্থানের ব্যক্তি
দূরবর্তী কোনো স্থানের ব্যক্তির সাথে চিঠির মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারে।
বৈদ্যুতিক চিঠি এর প্রয়োজনীয়তা
বৈদ্যুতিক চিঠি এর প্রয়োজনীয়তা আগে অনেক ছিল তবে বর্তমানেও এর ব্যবহার একেবারেই
যে বন্ধ হয়েছে এরকমটি নয়। বর্তমানেও বেশ কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যাপক ব্যবহার
রয়েছে। তবে বর্তমান যেহেতু আধুনিক এবং ইলেকট্রনিক্সের যুগ তাই আদি পদ্ধতি
অনুসারে কাগজ-কলমকে যোগাযোগ ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দুতে না রেখে ইন্টারনেট
ব্যবহার করছে।
যে বন্ধ হয়েছে এরকমটি নয়। বর্তমানেও বেশ কিছু ক্ষেত্রে এর ব্যাপক ব্যবহার
রয়েছে। তবে বর্তমান যেহেতু আধুনিক এবং ইলেকট্রনিক্সের যুগ তাই আদি পদ্ধতি
অনুসারে কাগজ-কলমকে যোগাযোগ ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দুতে না রেখে ইন্টারনেট
ব্যবহার করছে।
কারণ ইন্টারনেটের মাধ্যমে কয়েক সেকেন্ডেই পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর
প্রান্তে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে। যখন ইন্টারনেট ছিল না তখন দূরবর্তী কোন
ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করার প্রথম এবং প্রধান মাধ্যম ছিল বৈদ্যুতিক চিঠি বা
ইমেইল। যেটি ওই সময় পোস্ট অফিস বা ডাক টিকিটের মাধ্যমে আদান প্রদান করা
হতো। তবে প্রয়োজনীয়তা জানার পাশাপাশি বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম অবশ্যই
জেনে নিবেন।
প্রান্তে যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে। যখন ইন্টারনেট ছিল না তখন দূরবর্তী কোন
ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করার প্রথম এবং প্রধান মাধ্যম ছিল বৈদ্যুতিক চিঠি বা
ইমেইল। যেটি ওই সময় পোস্ট অফিস বা ডাক টিকিটের মাধ্যমে আদান প্রদান করা
হতো। তবে প্রয়োজনীয়তা জানার পাশাপাশি বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম অবশ্যই
জেনে নিবেন।
বৈদ্যুতিক চিঠি এর সুবিধা
বৈদ্যুতিক চিঠি এর সুবিধা অনেক রয়েছে। এই পদ্ধতিতে আপনি যদি চিঠি আদান
প্রদান করেন তাহলে অন্যান্য পদ্ধতি গুলোর তুলনায় কম সময় লাগবে। এটির সব
থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি নির্দিষ্ট গন্তব্যে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে টার্গেট
করে চিঠি পাঠাতে পারবেন। এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা রয়েছে।
প্রদান করেন তাহলে অন্যান্য পদ্ধতি গুলোর তুলনায় কম সময় লাগবে। এটির সব
থেকে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনি নির্দিষ্ট গন্তব্যে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে টার্গেট
করে চিঠি পাঠাতে পারবেন। এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা রয়েছে।
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম ১ টি। অর্থাৎ আপনি যদি শুধুমাত্র ১ টি নিয়ম
শেখেন তাহলে আপনাকে আলাদা ভাবে প্রত্যেকটি বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম শেখা লাগবে না। একটি নিয়ম শিখবেন এবং সেটি
দিয়েই সব ধরনের বৈদ্যুতিক চিঠি বা ইমেইল লিখতে পারবেন এবং এটি থেকে পরিপূর্ণ
মার্কস অর্জন করতে পারবেন।
শেখেন তাহলে আপনাকে আলাদা ভাবে প্রত্যেকটি বিষয়ের জন্য আলাদা আলাদা
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম শেখা লাগবে না। একটি নিয়ম শিখবেন এবং সেটি
দিয়েই সব ধরনের বৈদ্যুতিক চিঠি বা ইমেইল লিখতে পারবেন এবং এটি থেকে পরিপূর্ণ
মার্কস অর্জন করতে পারবেন।
তবে ইমেইল কিংবা বৈদ্যুতিক চিঠি আপনারা যদি না লিখতে চান তাহলে তার বিকল্প
হিসেবে আবেদনপত্র রয়েছে। কিন্তু আবেদনপত্র লিখেই আপনারা কখনোই ফুল মার্কস
অর্জন করতে পারবেন না আবার অন্যদিকে আবেদন পত্র যেহেতু বিভিন্ন ধরনের হয় তাই
প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা নিয়ম শিখতে হয়। কিন্তু শুধুমাত্র একটি
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম শিখে আপনি যেকোনো ধরনের বৈদ্যুতিক চিঠি লিখতে
পারবেন যদি নিম্নোক্ত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করেন।
হিসেবে আবেদনপত্র রয়েছে। কিন্তু আবেদনপত্র লিখেই আপনারা কখনোই ফুল মার্কস
অর্জন করতে পারবেন না আবার অন্যদিকে আবেদন পত্র যেহেতু বিভিন্ন ধরনের হয় তাই
প্রত্যেকটির জন্য আলাদা আলাদা নিয়ম শিখতে হয়। কিন্তু শুধুমাত্র একটি
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম শিখে আপনি যেকোনো ধরনের বৈদ্যুতিক চিঠি লিখতে
পারবেন যদি নিম্নোক্ত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করেন।
যাই হোক, বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম হচ্ছে শুরুতে কলম বা পেন্সিল দিয়ে ২ টি
রো এবং ৪ টি কলামের বক্স তৈরী করে প্রেরক, প্রাপকের ইমেইল এড্রেস, CC এবং
বিষয় লিখতে হবে। এরপরে আপনি যার যার কাছে বৈদ্যুতিক চিঠিটি পাঠাবেন তার নাম
উল্লেখ করে পরবর্তী লাইন থেকে কাঙ্খিত বিষয় সম্পর্কে আপনার মতামত দিবেন।
রো এবং ৪ টি কলামের বক্স তৈরী করে প্রেরক, প্রাপকের ইমেইল এড্রেস, CC এবং
বিষয় লিখতে হবে। এরপরে আপনি যার যার কাছে বৈদ্যুতিক চিঠিটি পাঠাবেন তার নাম
উল্লেখ করে পরবর্তী লাইন থেকে কাঙ্খিত বিষয় সম্পর্কে আপনার মতামত দিবেন।
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম মেনে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত গুলো উপস্থাপন করার সময় মূল কথাগুলো নির্ভুল,
সহজবোধ্য এবং সংক্ষেপে উপস্থাপন করার চেষ্টা করবেন যাতে পাঠক আপনার লেখাগুলো
পড়ে সহজেই বুঝতে পারে এবং আপনার ইমেইল পাঠানোর আসল উদ্দেশ্য অনুধাবন করতে
পারে। এভাবে ইমেইলটি লেখার পরে তার সুস্বাস্থ্য কামনা করবেন এবং সর্বশেষ
আপনার নাম, পদবী উল্লেখ করবেন।
সহজবোধ্য এবং সংক্ষেপে উপস্থাপন করার চেষ্টা করবেন যাতে পাঠক আপনার লেখাগুলো
পড়ে সহজেই বুঝতে পারে এবং আপনার ইমেইল পাঠানোর আসল উদ্দেশ্য অনুধাবন করতে
পারে। এভাবে ইমেইলটি লেখার পরে তার সুস্বাস্থ্য কামনা করবেন এবং সর্বশেষ
আপনার নাম, পদবী উল্লেখ করবেন।
আপনারা যাতে সহজেই এই বিষয়গুলো বুঝতে পারেন তাই আপনাদের সুবিধার্থে কয়েকটি
বিষয়ের উপরে উল্লেখিত বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম অবলম্বন করে কয়েকটি চিঠি
লেখা হয়েছে। তাই আপনি যদি প্র্যাকটিক্যাল ভাবে বুঝতে চান বৈদ্যুতিক চিঠি
কিভাবে লিখতে হয় তাহলে নিম্নোক্ত চিঠিগুলো অনুসরণ করতে পারেন।
বিষয়ের উপরে উল্লেখিত বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম অবলম্বন করে কয়েকটি চিঠি
লেখা হয়েছে। তাই আপনি যদি প্র্যাকটিক্যাল ভাবে বুঝতে চান বৈদ্যুতিক চিঠি
কিভাবে লিখতে হয় তাহলে নিম্নোক্ত চিঠিগুলো অনুসরণ করতে পারেন।
ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল ও কুফল সম্পর্কে পরামর্শ জানিয়ে ছোট ভাইকে একটি
বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
ডান পাশে এগুলো | এবং বাম পাশে এগুলো এভাবে বক্স আকারে লিখবেন |
---|---|
From: | umor@gmail.com |
To: | rakibul@gmail.com |
CC: | |
Subject: | ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল ও কুফল |
প্রিয় রাকিবুল,
আশা করি তুমি ভালো আছো, তোমাদের দোয়ায় এবং সৃষ্টিকর্তার রহমতে আমিও ভাল
আছি। আমি শুনলাম তুমি পড়াশোনা বাদ দিয়ে সারাদিন শুধু মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত
থাকো এবং আরো শুনলাম তুমি বিভিন্ন অনলাইন গেমসে আসক্ত হয়ে পড়েছ। তুমি কি
জানো ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল ও কুফল সম্পর্কে?
আছি। আমি শুনলাম তুমি পড়াশোনা বাদ দিয়ে সারাদিন শুধু মোবাইল নিয়ে ব্যস্ত
থাকো এবং আরো শুনলাম তুমি বিভিন্ন অনলাইন গেমসে আসক্ত হয়ে পড়েছ। তুমি কি
জানো ইন্টারনেট ব্যবহারের সুফল ও কুফল সম্পর্কে?
মানবজাতির জন্য ইন্টারনেট অনেক বড় কল্যাণ বয়ে আনার পাশাপাশি মানবজাতির জন্য
হুমকি স্বরূপ। অর্থাৎ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে তুমি তোমার জীবনে ভালো কিছু করবে
নাকি খারাপ কিছু করবে সেটি সম্পূর্ণই তোমার উপরে নির্ভরশীল। তুমি যদি খারাপ
ভাবে ব্যবহার কর তাহলে ইন্টারনেট তোমার জন্য খারাপ আর তুমি যদি ইন্টারনেটকে
ভালো কাজে ব্যবহার করো তাহলে ইন্টারনেট তোমার জন্য শ্রেষ্ঠ উপহার।
হুমকি স্বরূপ। অর্থাৎ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে তুমি তোমার জীবনে ভালো কিছু করবে
নাকি খারাপ কিছু করবে সেটি সম্পূর্ণই তোমার উপরে নির্ভরশীল। তুমি যদি খারাপ
ভাবে ব্যবহার কর তাহলে ইন্টারনেট তোমার জন্য খারাপ আর তুমি যদি ইন্টারনেটকে
ভালো কাজে ব্যবহার করো তাহলে ইন্টারনেট তোমার জন্য শ্রেষ্ঠ উপহার।
ইন্টারনেট একটি বিশাল জগৎ যার মধ্যে রয়েছে বিস্তৃত জ্ঞান ভান্ডার এবং তথ্য ও
উপাত্ত। তুমি যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য যদি ইন্টারনেটের ব্যবহার কর তাহলে
কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তুমি সেটা পেয়ে যাবে। অর্থাৎ তুমি যদি শিক্ষার জন্য
ইন্টারনেটকে ব্যবহার কর তাহলে ইন্টারনেটের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে এমন কোন
মাধ্যম নেই যেটা তোমাকে ইন্টারনেটের থেকে বেশি সুবিধা দিবে।
উপাত্ত। তুমি যেকোন তথ্য পাওয়ার জন্য যদি ইন্টারনেটের ব্যবহার কর তাহলে
কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই তুমি সেটা পেয়ে যাবে। অর্থাৎ তুমি যদি শিক্ষার জন্য
ইন্টারনেটকে ব্যবহার কর তাহলে ইন্টারনেটের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে এমন কোন
মাধ্যম নেই যেটা তোমাকে ইন্টারনেটের থেকে বেশি সুবিধা দিবে।
এমন অনেক বই রয়েছে যেগুলো কিনে পড়তে গেলে প্রচুর পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন
কিন্তু তুমি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করে ওই বইটি ডাউনলোড কর তাহলে তোমাকে কোন
টাকায় খরচ করতে হবে না। অর্থাৎ ইন্টারনেট হল একটি ফ্রি রিসোর্স যেটা তোমাকে
সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে সব সময় প্রস্তুত।
কিন্তু তুমি যদি ইন্টারনেট ব্যবহার করে ওই বইটি ডাউনলোড কর তাহলে তোমাকে কোন
টাকায় খরচ করতে হবে না। অর্থাৎ ইন্টারনেট হল একটি ফ্রি রিসোর্স যেটা তোমাকে
সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে সব সময় প্রস্তুত।
এমন অনেক অনলাইন কোর্স, বিভিন্ন টিউটোরিয়াল এবং শিক্ষামূলক হাজার হাজার
ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে তুমি ফ্রিতে অনেক কিছু শিখতে পারবে এবং
তোমার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে বৃদ্ধি করতে পারবে। এছাড়া পৃথিবীর এক প্রান্তে
বসে অন্য প্রান্তের শিক্ষকদের মূল্যবান এবং সেরা ক্লাসগুলোতে উপস্থিত হতে
পারবে।
ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে তুমি ফ্রিতে অনেক কিছু শিখতে পারবে এবং
তোমার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে বৃদ্ধি করতে পারবে। এছাড়া পৃথিবীর এক প্রান্তে
বসে অন্য প্রান্তের শিক্ষকদের মূল্যবান এবং সেরা ক্লাসগুলোতে উপস্থিত হতে
পারবে।
বর্তমান সময়ে বিভিন্ন অনলাইন ফোরাম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের
গ্রুপগুলোতে যুক্ত হয়ে তোমার পছন্দের এবং রুচিশীল শিক্ষকদের পরামর্শ খুব
সহজেই গ্রহণ করতে পারবে। এছাড়া তোমার যাবতীয় সকল ধরনের সমস্যা তাদের কাছে
উপস্থাপন করে সমস্যার সমাধান করে নিতে পারবে।
গ্রুপগুলোতে যুক্ত হয়ে তোমার পছন্দের এবং রুচিশীল শিক্ষকদের পরামর্শ খুব
সহজেই গ্রহণ করতে পারবে। এছাড়া তোমার যাবতীয় সকল ধরনের সমস্যা তাদের কাছে
উপস্থাপন করে সমস্যার সমাধান করে নিতে পারবে।
এছাড়া তুমি যদি পড়াশোনার হিসাব বাদ দিয়ে অন্যান্য কাজগুলোর জন্য
ইন্টারনেটের সহযোগিতা নাও তাহলে ইন্টারনেট যেসব সুবিধা প্রদান করে তা আর
অন্য কোন কিছুই দিতে পারবে না। তুমি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ব্যবহার করে বন্ধু, পরিবার, দূরবর্তী দেশে অবস্থিত প্রিয় মানুষের সাথে
প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখতে পারবে।
ইন্টারনেটের সহযোগিতা নাও তাহলে ইন্টারনেট যেসব সুবিধা প্রদান করে তা আর
অন্য কোন কিছুই দিতে পারবে না। তুমি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম
ব্যবহার করে বন্ধু, পরিবার, দূরবর্তী দেশে অবস্থিত প্রিয় মানুষের সাথে
প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখতে পারবে।
এছাড়া সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম গুলোর মাধ্যমে নতুন নতুন মানুষের সাথে যুক্ত
হয়ে নিজের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে পারবে। আবার অন্যদিকে বিভিন্ন
গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেমনঃ টাকা লেনদেন, টিকিট কাটা, খাবার অর্ডার করা,
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট, নির্দিষ্ট ব্যাংকের অন্তর্গত তোমার একাউন্টের
অবস্থা, শপিং ইত্যাদি করতে পারবে। এছাড়া ঘরে বসে অনলাইনে বিভিন্ন
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ বা ব্যবসা করে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবে।
হয়ে নিজের দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে পারবে। আবার অন্যদিকে বিভিন্ন
গুরুত্বপূর্ণ কাজ যেমনঃ টাকা লেনদেন, টিকিট কাটা, খাবার অর্ডার করা,
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট, নির্দিষ্ট ব্যাংকের অন্তর্গত তোমার একাউন্টের
অবস্থা, শপিং ইত্যাদি করতে পারবে। এছাড়া ঘরে বসে অনলাইনে বিভিন্ন
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ বা ব্যবসা করে মাসে লাখ লাখ টাকা আয় করতে পারবে।
আর বিনোদনের কথা তো বাদই দিলাম কারণ বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের
মধ্যে অধিকাংশই ইন্টারনেট ব্যবহার করে শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য। বিনোদনের
সবথেকে বড় মাধ্যম এখন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেগুলো পরিচালিত হয়
ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এক কথায় ইন্টারনেটের সুফল বলে শেষ করা যাবে না।
মধ্যে অধিকাংশই ইন্টারনেট ব্যবহার করে শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য। বিনোদনের
সবথেকে বড় মাধ্যম এখন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেগুলো পরিচালিত হয়
ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এক কথায় ইন্টারনেটের সুফল বলে শেষ করা যাবে না।
তবে এর কুফল গুলোর মধ্যে সর্বপ্রথম রয়েছে চোখের সমস্যা, মাথা ব্যথা এবং
মেরুদন্ডের সমস্যা। ইন্টারনেটের অতিরিক্ত আসক্তির ফলে অনেকের অনিদ্রা,
বিষন্নতা এবং ডিপ্রেশনে ভোগে যারা একমাত্র কারণ রাতের ঠিকমতো ঘুম না হওয়া।
এমন অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছে যারা সারা রাত না ঘুমিয়ে মোবাইল
কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহার করে।
মেরুদন্ডের সমস্যা। ইন্টারনেটের অতিরিক্ত আসক্তির ফলে অনেকের অনিদ্রা,
বিষন্নতা এবং ডিপ্রেশনে ভোগে যারা একমাত্র কারণ রাতের ঠিকমতো ঘুম না হওয়া।
এমন অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছে যারা সারা রাত না ঘুমিয়ে মোবাইল
কিংবা ল্যাপটপ ব্যবহার করে।
তবে তুমি যদি ইন্টারনেটকে যেকোনো তথ্যের প্রধান ভিত্তি মনে করো তাহলে ভুল
করছো কারণ ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার কারণে এতে বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে ভুল
তথ্য রয়েছে। বিভিন্ন সময় দেখবে ভিত্তিহীন গুজব ছড়িয়ে পড়ে যার একমাত্র
উৎস হলো ইন্টারনেট। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যেকোন বিষয়
সম্পর্কে সর্বপ্রথম ভুল এবং ভিত্তিহীন তথ্যগুলো অনেকে পাবলিশ করে।
করছো কারণ ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার কারণে এতে বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে ভুল
তথ্য রয়েছে। বিভিন্ন সময় দেখবে ভিত্তিহীন গুজব ছড়িয়ে পড়ে যার একমাত্র
উৎস হলো ইন্টারনেট। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যেকোন বিষয়
সম্পর্কে সর্বপ্রথম ভুল এবং ভিত্তিহীন তথ্যগুলো অনেকে পাবলিশ করে।
তবে এই অনলাইন জগতে রয়েছে হ্যাকিং এবং স্প্যামিং যার ফলে তোমার গোপনীয়
তথ্যগুলো জনসম্মুখে ফাঁস হয়ে যেতে পারে। তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময়
এর নীতিমালা এবং সুরক্ষার পদ্ধতি গুলো সব সময় অনুসরণ করতে হবে। এছাড়া
ইন্টারনেট আসক্তি, অনলাইন গেমিং এবং বিনা প্রয়োজনে সোশ্যাল মিডিয়ার
ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
তথ্যগুলো জনসম্মুখে ফাঁস হয়ে যেতে পারে। তাই ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময়
এর নীতিমালা এবং সুরক্ষার পদ্ধতি গুলো সব সময় অনুসরণ করতে হবে। এছাড়া
ইন্টারনেট আসক্তি, অনলাইন গেমিং এবং বিনা প্রয়োজনে সোশ্যাল মিডিয়ার
ব্যবহার বন্ধ করতে হবে।
এজন্য তুমি যদি তোমার ভবিষ্যতকে উজ্জ্বল করতে চাও এবং তোমার মাধ্যমে
রাষ্ট্র এবং পৃথিবীকে উপকৃত করতে চাও তাহলে সময় নষ্ট না করে ইন্টারনেটের
সুফল গুলো নিজের জীবনে ব্যবহার করো এবং কুফলগুলো থেকে নিজেকে রক্ষা করো।
আশা করি তুমি ইন্টারনেটের সুফল এবং কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছে।
রাষ্ট্র এবং পৃথিবীকে উপকৃত করতে চাও তাহলে সময় নষ্ট না করে ইন্টারনেটের
সুফল গুলো নিজের জীবনে ব্যবহার করো এবং কুফলগুলো থেকে নিজেকে রক্ষা করো।
আশা করি তুমি ইন্টারনেটের সুফল এবং কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছে।
তোমার বড় ভাই
ওমর
ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
ডান পাশে এগুলো | এবং বাম পাশে এগুলো এভাবে বক্স আকারে লিখবেন |
---|---|
From: | mostak@gmail.com |
To: | tisha@gmail.com |
CC: | |
Subject: | ঈদের শুভেচ্ছা |
প্রিয় তিশা,
ঈদ মোবারক, আশা করি তুমি ভালো আছো এবং তোমাদের দোয়ায় এবং সৃষ্টিকর্তা
রহমতে আমিও ভাল আছি। আজ আমাদের মুসলমানদের জীবনে মহা এক উৎসবের দিন। দোয়া
করি এই ঈদে তুমি এবং তোমার পরিবার সুস্থ এবং হেফাজতে থাকুক। যেহেতু এটি
ঈদুল ফিতর তাই এই ঈদের আলাদা গুরুত্ব এবং ফজিলত রয়েছে।
রহমতে আমিও ভাল আছি। আজ আমাদের মুসলমানদের জীবনে মহা এক উৎসবের দিন। দোয়া
করি এই ঈদে তুমি এবং তোমার পরিবার সুস্থ এবং হেফাজতে থাকুক। যেহেতু এটি
ঈদুল ফিতর তাই এই ঈদের আলাদা গুরুত্ব এবং ফজিলত রয়েছে।
দীর্ঘ একটি মাস সিয়াম সাধনা করার পরে আমরা পেয়েছি আজকের এই ঈদুল ফিতরের
দিন। কত ইতিহাস রচিত হয়েছে এই ঈদুল ফিতর নিয়ে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত
মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর কোরআন নাজিল হয়েছিল এই রমজান মাসে এবং তিনি মেরাজে
গমন করেছিলেন রমজান মাসে।
দিন। কত ইতিহাস রচিত হয়েছে এই ঈদুল ফিতর নিয়ে। আমাদের প্রিয় নবী হযরত
মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর কোরআন নাজিল হয়েছিল এই রমজান মাসে এবং তিনি মেরাজে
গমন করেছিলেন রমজান মাসে।
পৃথিবীর সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ এবং পবিত্র ধর্মগ্রন্থ আল কুরআন যেহেতু এ রমজান
মাসে নাযিল হয়েছিল তাই এই একটি মাসের আলাদা ফজিলত রয়েছে। আশা করি তুমি
এবং তোমার পরিবার রমজান মাসে রোজা পালন করেছে এবং তারাবির নামাজ আদায়
করেছে। সারাদিন রোজা থাকার পরে তারাবির নামাজ আদায় করলে আলাদা মানুষের
শান্তি পাওয়া যায়।
মাসে নাযিল হয়েছিল তাই এই একটি মাসের আলাদা ফজিলত রয়েছে। আশা করি তুমি
এবং তোমার পরিবার রমজান মাসে রোজা পালন করেছে এবং তারাবির নামাজ আদায়
করেছে। সারাদিন রোজা থাকার পরে তারাবির নামাজ আদায় করলে আলাদা মানুষের
শান্তি পাওয়া যায়।
এছাড়া এই মাসে রয়েছে লাইলাতুল কদরের মতো শ্রেষ্ঠ রাত যে রাতের মর্যাদা
হাজার হাজার বছরের থেকে উত্তম। এমন অনেক হাদিস রয়েছে যেখানে উল্লেখ রয়েছে
কয়েক শত বছরের এবাদত এবং লাইলাতুল কদরের এক রাতের এবাদতের সমতুল্য। বিশেষ
করে ২০ রোজার পর থেকে বিজোড় রাত্রিগুলো লাইলাতুল কদরের রাত্রে ছিল।
হাজার হাজার বছরের থেকে উত্তম। এমন অনেক হাদিস রয়েছে যেখানে উল্লেখ রয়েছে
কয়েক শত বছরের এবাদত এবং লাইলাতুল কদরের এক রাতের এবাদতের সমতুল্য। বিশেষ
করে ২০ রোজার পর থেকে বিজোড় রাত্রিগুলো লাইলাতুল কদরের রাত্রে ছিল।
আমি এবং আমার পরিবার লাইলাতুল কদরের রাতগুলোতে সর্বোচ্চ যতটুকু ইবাদত করা
যায় ততটুকু করার চেষ্টা করেছি আশা করি তুমিও তোমার পরিবার নিয়ে পরিপূর্ণ
এবাদত করার চেষ্টা করেছে। যেহেতু রোজা অর্থাৎ না খেয়ে থাকা এটাই সম্পূর্ণ
আল্লাহর ভয় করা হয়। যখন কেউ থাকবে না তুমি তখন যদি খাবার খাও তাহলে
আল্লাহ ব্যতীত কেউ দেখতে পাবে না।
যায় ততটুকু করার চেষ্টা করেছি আশা করি তুমিও তোমার পরিবার নিয়ে পরিপূর্ণ
এবাদত করার চেষ্টা করেছে। যেহেতু রোজা অর্থাৎ না খেয়ে থাকা এটাই সম্পূর্ণ
আল্লাহর ভয় করা হয়। যখন কেউ থাকবে না তুমি তখন যদি খাবার খাও তাহলে
আল্লাহ ব্যতীত কেউ দেখতে পাবে না।
কিন্তু মুসলিমরা এটা বিশ্বাস করে কেউ না দেখলেও আল্লাহ সবকিছু দেখতে এবং
শুনতে পান। এজন্য যারা আল্লাহর ভয়ে রোজা পালন করবে আল্লাহর নিজের হাতে
তাদের রোজার ফজিলত প্রদান করবে। এজন্য তোমার পরিবারে যাদের রোজা থাকার
উপযুক্ত বয়স এবং সামর্থ্য হয়েছে তাদের রোজা রাখানোর জন্য।
শুনতে পান। এজন্য যারা আল্লাহর ভয়ে রোজা পালন করবে আল্লাহর নিজের হাতে
তাদের রোজার ফজিলত প্রদান করবে। এজন্য তোমার পরিবারে যাদের রোজা থাকার
উপযুক্ত বয়স এবং সামর্থ্য হয়েছে তাদের রোজা রাখানোর জন্য।
এই মহোৎসবের দিবসে তোমাদের পরিবারের সবাইকে আমার বাড়িতে দাওয়াত রইলো।
তোমরা সবাই আমাদের বাড়িতে অবশ্যই আসবে। যদি আসো তাহলে আমি খুবই খুশি হব
এবং নিজেকে ধন্য মনে করব কারণ তোমাদের সাথে আমাদের পরিবারের সম্পর্ক অনেক
পূর্বের যা দিনে দিনে উজ্জ্বল হয়ে উঠছে।
তোমরা সবাই আমাদের বাড়িতে অবশ্যই আসবে। যদি আসো তাহলে আমি খুবই খুশি হব
এবং নিজেকে ধন্য মনে করব কারণ তোমাদের সাথে আমাদের পরিবারের সম্পর্ক অনেক
পূর্বের যা দিনে দিনে উজ্জ্বল হয়ে উঠছে।
তোমার দুলাভাই
মোস্তাক
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
ডান পাশে এগুলো | এবং বাম পাশে এগুলো এভাবে বক্স আকারে লিখবেন |
---|---|
From: | roni@gmail.com |
To: | radhika@gmail.com |
CC: | |
Subject: | বিজয় দিবসের |
প্রিয় রাধিকা,
আশা করি তুমি ভালো আছো এবং আমিও ভাল আছি। আর কয়েকদিন পরেই মহান বিজয় দিবস
অর্থাৎ ১৬ই ডিসেম্বর। আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের
মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল এই ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে এজন্য একে বিজয়
দিবস বলা হয়। অর্থাৎ এই তারিখে বাংলাদেশ অর্জন করেছিল নির্দিষ্ট ভূখণ্ড
এবং নির্দিষ্ট পতাকা।
অর্থাৎ ১৬ই ডিসেম্বর। আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের
মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল এই ১৬ই ডিসেম্বর তারিখে এজন্য একে বিজয়
দিবস বলা হয়। অর্থাৎ এই তারিখে বাংলাদেশ অর্জন করেছিল নির্দিষ্ট ভূখণ্ড
এবং নির্দিষ্ট পতাকা।
১৬ ডিসেম্বর বাঙালি জাতীয় জীবনে এক মহ স্মৃতিময় এবং গৌরবোজ্জ্বল একটি
দিন। এটি মনে করিয়ে দেয় আমাদের সেই সোনার ছেলেদের রক্তাক্ত শরীর, অদম্য
চেতনা এবং অসাধারণ বীরত্বের ইতিহাস। আমরা বারবার স্মরণ করি সেইসব বীর সোনার
ছেলেদের যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জিত করেছিলাম আমাদের এই স্বাধীন
বাংলাদেশ।
দিন। এটি মনে করিয়ে দেয় আমাদের সেই সোনার ছেলেদের রক্তাক্ত শরীর, অদম্য
চেতনা এবং অসাধারণ বীরত্বের ইতিহাস। আমরা বারবার স্মরণ করি সেইসব বীর সোনার
ছেলেদের যাদের রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জিত করেছিলাম আমাদের এই স্বাধীন
বাংলাদেশ।
১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা নিরস্র বাঙালির উপরে
ঝাঁপিয়ে পড়ে গণহত্যা শুরু করে যাকে অপারেশন সার্চলাইট বলা হয়। এরপরে
আমাদের শ্রেষ্ঠ বীর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার
ঘোষণা দেন এবং তার নেতৃত্বেই শুরু হয় আমাদের রক্তক্ষয় নয় মাসব্যাপী
মুক্তিযুদ্ধ।
ঝাঁপিয়ে পড়ে গণহত্যা শুরু করে যাকে অপারেশন সার্চলাইট বলা হয়। এরপরে
আমাদের শ্রেষ্ঠ বীর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার
ঘোষণা দেন এবং তার নেতৃত্বেই শুরু হয় আমাদের রক্তক্ষয় নয় মাসব্যাপী
মুক্তিযুদ্ধ।
নয় মাস স্থায়ী যুদ্ধে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বাঙালির লাল রক্তের বিনিময়ে
১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি হানাদার
বাহিনীরা আত্মসমর্পণ করে। বাংলার দামাল ছেলেদের ত্যাগ এবং দেশের প্রতি
তাদের ভালোবাসা থাকার কারণে এত বড় ইতিহাস স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিল।
১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি হানাদার
বাহিনীরা আত্মসমর্পণ করে। বাংলার দামাল ছেলেদের ত্যাগ এবং দেশের প্রতি
তাদের ভালোবাসা থাকার কারণে এত বড় ইতিহাস স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছিল।
ইতিহাসের পাতায় তাদের এই ত্যাগ এবং দেশ প্রেম গড়ে তুলেছে অনন্যতা। ধারণা
করা হয় প্রায় ৩০ লক্ষ শহীদ এবং হাজার হাজার মানুষের ইজ্জতের হানি হয় এই
মুক্তিযুদ্ধে। আবারো স্মরণ করে সেইসব মহান ব্যক্তিদের যাদের এই আত্মত্যাগের
কারণে আমরা স্বাধীনভাবে চলতে পারি এবং সার্বভৌম দেশে বসবাস করতে পারি।
করা হয় প্রায় ৩০ লক্ষ শহীদ এবং হাজার হাজার মানুষের ইজ্জতের হানি হয় এই
মুক্তিযুদ্ধে। আবারো স্মরণ করে সেইসব মহান ব্যক্তিদের যাদের এই আত্মত্যাগের
কারণে আমরা স্বাধীনভাবে চলতে পারি এবং সার্বভৌম দেশে বসবাস করতে পারি।
এই মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ শ্রদ্ধাঞ্জলিতে ভরে ওঠে, সারা
দেশে বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা উত্তোলিত হয়, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
অনুষ্ঠিত হয়, শোকসভা ও আলোচনা সভার মাধ্যমে শহীদ এবং নির্যাতিত মানুষদের
উপরে সম্মান, শ্রদ্ধাঞ্জলি, দোয়া ও মাগফিরাত কামনা করা হয়।
দেশে বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা উত্তোলিত হয়, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
অনুষ্ঠিত হয়, শোকসভা ও আলোচনা সভার মাধ্যমে শহীদ এবং নির্যাতিত মানুষদের
উপরে সম্মান, শ্রদ্ধাঞ্জলি, দোয়া ও মাগফিরাত কামনা করা হয়।
তাই এই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা আমি তোমাকে সহ সমগ্র বাংলাদেশীদের কাছে
পাঠাতে চায়। যদি সম্ভব হতো তাহলে প্রত্যেকটি বাঙালির কাছে আমি এই চিঠিটি
পাঠিয়ে দিতাম। একজন বাঙালি হিসাবে অবশ্যই আমাদের গর্বিত হওয়া উচিত এবং
যাদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে তাদেরকে আজকের এই মহান
বিজয় দিবসের দিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হোক।
পাঠাতে চায়। যদি সম্ভব হতো তাহলে প্রত্যেকটি বাঙালির কাছে আমি এই চিঠিটি
পাঠিয়ে দিতাম। একজন বাঙালি হিসাবে অবশ্যই আমাদের গর্বিত হওয়া উচিত এবং
যাদের রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে তাদেরকে আজকের এই মহান
বিজয় দিবসের দিনে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হোক।
তোমার বন্ধু
রনি
বৈদ্যুতিক চিঠি এর অসুবিধা
প্রত্যেকটি জিনিসের সুবিধার পাশাপাশি অসুবিধা রয়েছে ঠিক তেমনি বৈদ্যুতিক
চিঠি এর বেশ কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেহেতু এটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে আদান
প্রদান হয় তাই এই বৈদ্যুতিক চিঠি বা ইমেইলটি আপনি যে জিমেইল অ্যাকাউন্টে
নিবেন ওই অ্যাকাউন্ট যদি হ্যাকিং, স্প্যামিং এবং ফিশিং এর মত সাইবার হামলার
ঝুঁকিতে থাকে তাহলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো ফাঁস হয়ে যেতে
পারে। তাই বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম জানার পরে আপনার পার্সোনাল কোন
তথ্য পাঠাতে চান তাহলে এই অংশটুকু মনযোগ দিয়ে পড়েন।
চিঠি এর বেশ কিছু অসুবিধা রয়েছে। যেহেতু এটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে আদান
প্রদান হয় তাই এই বৈদ্যুতিক চিঠি বা ইমেইলটি আপনি যে জিমেইল অ্যাকাউন্টে
নিবেন ওই অ্যাকাউন্ট যদি হ্যাকিং, স্প্যামিং এবং ফিশিং এর মত সাইবার হামলার
ঝুঁকিতে থাকে তাহলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো ফাঁস হয়ে যেতে
পারে। তাই বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম জানার পরে আপনার পার্সোনাল কোন
তথ্য পাঠাতে চান তাহলে এই অংশটুকু মনযোগ দিয়ে পড়েন।
আবার আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে যদি ভাইরাস প্রবেশ করে তাহলে আপনার
গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্যগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ার পুরো সম্ভাবনা থাকে। আবার এটি
একটি ব্যয়বহুল মাধ্যমও বটে কারণ বৈদ্যুতিক চিঠি বা ইমেইলের মাধ্যমে মনের
ভাব আদান প্রদান করতে হলে আপনাকে ইন্টারনেট সংযুক্ত মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা
কম্পিউটার এবং জিমেইল একাউন্ট থাকা লাগবে।
গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্যগুলো নষ্ট হয়ে যাওয়ার পুরো সম্ভাবনা থাকে। আবার এটি
একটি ব্যয়বহুল মাধ্যমও বটে কারণ বৈদ্যুতিক চিঠি বা ইমেইলের মাধ্যমে মনের
ভাব আদান প্রদান করতে হলে আপনাকে ইন্টারনেট সংযুক্ত মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা
কম্পিউটার এবং জিমেইল একাউন্ট থাকা লাগবে।
এই উপকরণগুলো যদি না থাকে তাহলে আপনি ইমেল এর মাধ্যমে চিঠিআদান প্রদান করতে
পারবেন না। এছাড়া বৈদ্যুতিক চিঠিতে শারীরিক অঙ্গভঙ্গি, গলার কণ্ঠস্বর না
থাকার কারণে গরু গম্ভীর্য থাকে না যার ফলে মনের ভাব পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ
করা যায় না। অন্যদিকে লেখায় যদি ভুল হয় তাহলে প্রেরক এবং পাঠকের মধ্যে
ভুল বোঝাবুঝির বা গন্ডগোলের সৃষ্টি হতে পারে।
পারবেন না। এছাড়া বৈদ্যুতিক চিঠিতে শারীরিক অঙ্গভঙ্গি, গলার কণ্ঠস্বর না
থাকার কারণে গরু গম্ভীর্য থাকে না যার ফলে মনের ভাব পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ
করা যায় না। অন্যদিকে লেখায় যদি ভুল হয় তাহলে প্রেরক এবং পাঠকের মধ্যে
ভুল বোঝাবুঝির বা গন্ডগোলের সৃষ্টি হতে পারে।
এজন্য বৈদ্যুতিক চিঠি ব্যবহারের সময় অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং
ডিজিটাল পদ্ধতি সম্পর্কে সামগ্রিক জ্ঞান রাখতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন
বৈদ্যুতিক চিঠি এর অসুবিধা গুলো কি কি এবং কিভাবে এই অসুবিধা গুলো থেকে
আপনি মুক্তি পেতে পারেন সেই সমস্ত বিষয় বিস্তারিত।
ডিজিটাল পদ্ধতি সম্পর্কে সামগ্রিক জ্ঞান রাখতে হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন
বৈদ্যুতিক চিঠি এর অসুবিধা গুলো কি কি এবং কিভাবে এই অসুবিধা গুলো থেকে
আপনি মুক্তি পেতে পারেন সেই সমস্ত বিষয় বিস্তারিত।
ব্যক্তিগত মতামতঃ ইমেল বা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
আশা করি আপনারা ইমেল বা বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছে
এবং যেসব নমুনা বৈদ্যুতিক চিঠি উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো অনুসরণ করে খুব
সহজেই তুমি তোমার প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে চিঠি লিখতে পারবে। যদি এই
আর্টিকেলটি থেকে উপকৃত হয়ে থাকো তাহলে তোমার অন্যান্য বন্ধুদের সাথে
অবশ্যই শেয়ার করবে।
এবং যেসব নমুনা বৈদ্যুতিক চিঠি উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো অনুসরণ করে খুব
সহজেই তুমি তোমার প্রয়োজনীয় বিষয় সম্পর্কে চিঠি লিখতে পারবে। যদি এই
আর্টিকেলটি থেকে উপকৃত হয়ে থাকো তাহলে তোমার অন্যান্য বন্ধুদের সাথে
অবশ্যই শেয়ার করবে।