লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংক ও দেখতে কেমন

প্রিয় পাঠক, যেহেতু আপনি এই আর্টিকেলটি ওপেন করেছেন তার মানে আপনি লিথুনিয়া
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংক খুঁজছেন কিংবা লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট
দেখতে কেমন তা জানতে চাচ্ছেন। যাইহোক, লিথুনিয়া যাওয়ার জন্য লিথুনিয়া ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা আবেদন ফরম খুঁজার পাশাপাশি আপনার আরো কিছু বিষয় জেনে রাখতে হবে।
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন ও লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম
এর লিংক আর্টিকেলের মধ্যে দেওয়া হয়েছে তাই মনযোগ দিয়ে পড়বেন।
লিথুনিয়া-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-আবেদন-ফরম-লিথুনিয়া-ওয়ার্ক-পারমিট-দেখতে-কেমন-লিথুনিয়া-দেশ-কেমন-লিথুনিয়া-১-টাকা-বাংলাদেশের-কত-টাকা-লিথুনিয়া-ওয়ার্ক-পারমিট-বা-কাজের-ভিসার-বেতন-কত-লিথুনিয়া-যেতে-কত-টাকা-লাগে-লিথুনিয়া-এম্বাসি-বাংলাদেশ
আপনি যদি কোনভাবে ইউরোপের কোন দেশে যেতে পারেন তাহলে আপনাকে আর পিছে ফিরে
তাকানো লাগবে না। লিথুনিয়া ইউরোপের উত্তর পূর্বাঞ্চলের দেশ তাই অনেকেই যাওয়ার
জন্য লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংক খুঁজে থাকে। তাই আপনিও
যদি লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক
জায়গায় এসেছেন। আবার এই আর্টিকেলটি পড়লে আরো জানতে পারবেন লিথুনিয়া ওয়ার্ক
পারমিট দেখতে কেমন হয়।
 

ভূমিকাঃ লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এবং লিথুনিয়া ওয়ার্ক
পারমিট দেখতে কেমন

এই আর্টিকেল জুড়ে লিথুনিয়া দেশ কেমন, লিথুনিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা,
লিথুনিয়া বেতন কত, লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে, লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট
ভিসা, লিথুনিয়া কাজের ভিসা, লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম,
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন, লিথুনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশ সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি ইউরোপের কোন দেশে যেতে চান তাহলে সেই
দেশের এসব তথ্য সম্পর্কে আপনার জেনে রাখা উচিত।

লিথুনিয়া দেশ কেমন

আপনি যদি সুন্দর, মনোরম, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য পরিপূর্ণ, নিয়মতান্ত্রিক,
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ছোট দেশের তালিকা করেন তাহলে লিথুনিয়া ওই তালিকায়
শীর্ষের দিকে অবস্থান করবে। আপনি যদি লিথুনিয়ায় যান তাহলে আপনার কাছে সবকিছু
স্বপ্ন মনে হবে। এক কথায় লিথুনিয়ার সবকিছু অসাধারণ রোমাঞ্চকর এবং ইউনিক
রীতিনীতি প্রদর্শন করে।
লিথুনিয়া ইউরোপের উত্তর পূর্বাঞ্চলের একটি দেশ। এর রাজধানী ভিলনিয়াস, মুদ্রা
লিটাস এবং ভাষা লিথুয়ানিয়ান। এর দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
ভিলনিয়াস, ক্লাইপেডা, হিল অফ থ্রি ক্রস, ট্রাকাই আইল্যান্ড ক্যাসল ইত্যাদি।
আপনি যদি এসব স্থানে যান তাহলে আর কখনোই ফিরে আসতে চাইবেন না।

লিথুনিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা

এটি এক এক সময় এক এক রকম হয়ে থাকে কারণ প্রতিনিয়ত এর দাম পরিবর্তিত হয়। তবে
আপনি যদি লিথুনিয়ায় ১ লিটাস ইনকাম করেন তাহলে তা বাংলাদেশী টাকায় ১২৭.৩০
টাকা হবে অর্থাৎ লিথুনিয়া ১ টাকা সমান বাংলাদেশের ১২৭.৩০ টাকা হবে। তবে কখনোই
এই রেটটি স্থায়ীভাবে ভাববেন না, যেকোন সময় এটি পরিবর্তন হতে পারে।

লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট বা কাজের ভিসার বেতন কত

যারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে লিথুনিয়ায় যেতে চাই তারা অনেকেই প্রশ্ন
করে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট বা কাজের ভিসার বেতন কত টাকা? আমি লিথুনিয়ায় গেলে
মাসে কত টাকা ইনকাম করতে পারবো এই ধরণের প্রশ্ন অনেকেই থাকে। তাদের যারা বেতন
জানতে চান তারা গুরুত্বসহকারে পড়তে থাকুন এবং বেতন জানার পরে যদি লিথুনিয়ায় যেতে চান তাহলে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংকের মাধ্যমে আবেদন করতে পারেন, যা এই আর্টিকেলেই দেওয়া হয়েছে।
 
লিথুনিয়া বেতন কত এটি সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করে আপনি লিথুনিয়ায় কোন ভিসায়
গিয়েছেন এবং কি কাজ করছেন তার ওপরে। বাংলাদেশের যে রকম কাজের উপর নির্ভর করে
বেতন কত ঠিক তেমনি ভাবে লিথুনিয়ায়ও কাজের উপরেই নির্ভর করে আপনার বেতন কত। তাই
আপনাদের সুবিধার্থে নিচে কাজ অনুসারে লিথুনিয়ায় বেতন কত তা দেওয়া হলো।
 
লিথুনিয়ায় আপনি প্রতি ঘন্টায় ৫.৬৫ ইউরো ইনকাম করতে পারবেন যা বাংলাদেশি টাকায়
৭২১.৬৮ টাকা। অনেকে বলে টাকার এই কনভার্ট সত্য নয় কিন্তু আমি যেটা উপস্থাপন
করেছি এটা সম্পূর্ণ গুগল এর রেট আর গুগল এর রেট কখনো ভুল হয় না কারণ গুগল সব
সময় সঠিক তথ্য প্রদান করে। তবে আপনি যদি বাংলাদেশী টাকা দিয়ে ইউরো ক্রয় করতে
চান হোক সেটা ব্যাংক কিংবা মানি এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে তখন আপনার থেকে ইউরোর দাম
বেশি নেওয়া হবে।
এক ইউরো সমান ১২৭.২৫ টাকা কিন্তু আপনি যদি মানি এক্সচেঞ্জ করতে চান সেক্ষেত্রে
আপনার থেকে ১২৯ কিংবা ১৩০ টাকা করে দাম রাখতে পারে। কারণ এটা তাদের ব্যবসা
অর্থাৎ তারা ব্যবসায়িক মুনাফা লাভের উদ্দেশ্যে আপনার টাকাকে ইউরোতে কনভার্ট
করে দিচ্ছে। কিন্তু আপনি ইউরো থেকে টাকায় কনভার্ট করার সময় সঠিক দাম পাবেন।
 
লিথুনিয়ায় ১ সপ্তাহে বৈধভাবে সর্বোচ্চ ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করার সুযোগ
রয়েছে। তাই আপনি যদি সর্বোচ্চ পরিশ্রম করে ৪৮ ঘন্টা কাজ করতে পারেন তাহলে ১
সপ্তাহে আপনার ইনকাম হবে ৩৪,৬৪০.৬৪ টাকা। এছাড়া আপনি যদি সপ্তাহে দুই দিন
ছুটিতে থাকেন তারপরেও আপনি সপ্তাহে ৩৫ ঘন্টা কাজ করতে পারবেন। আর ৩৫ ঘন্টা কাজ
করলে ইনকাম করতে পারবেন ২৫,২৫৮.৮ টাকা।
 
এটা ছিল শুধুমাত্র আপনার যেকোন কোম্পানির আন্ডারে কাজ করার সুযোগ। এছাড়া আপনি
যদি পার্ট টাইম হিসাবে অন্য কোন চাকরি করতে পারেন সেক্ষেত্রে আবার আলাদা বেতন
পাবেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনি বাংলাদেশ থেকে যে টাকা এক মাসে ইনকাম করতে
পারতেন না লিথুনিয়ায় গিয়ে ঠিক সমপরিমাণ টাকা গিয়ে আপনি এক সপ্তাহের মধ্যে
ইনকাম করতে পারছেন।

লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে

লিথুনিয়ায় বেতন যেহেতু মোটামুটি অনেক ভালো তাই অনেকের মনে প্রশ্ন হতে পারে
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে অর্থাৎ আমি যদি লিথুনিয়ায় যেতে চাই তাহলে আমার
কত টাকা খরচ হবে। লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে এটি সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করে
আপনি কোন ভিসাই এবং কার মাধ্যমে লিথুনিয়ায় যাচ্ছেন তার ওপরে।
 
লিথুনিয়া প্রতিবছর বিভিন্ন কাজের জন্য কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই দেশে
পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের দেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে কর্মী গমন করে।
এসব দেশের মধ্যে বাংলাদেশ রয়েছে অর্থাৎ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য লিথুনিয়া
যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তবে বাংলাদেশ থেকে মানুষ প্রচুর পরিমাণে লিথুনিয়ায় যায়
কারণ সেখানে যাওয়া সহজ এবং বেতন মোটামুটি ভালো। যাওয়ার মত টাকা যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংকে ক্লিক করে দ্রুত আবেদন করুন।
আপনি যদি সরকারি ভিসায় লিথুনিয়ায় যান সেক্ষেত্রে খরচ হবে ৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ
টাকা। আর আপনি যদি বেসরকারি কোন কোম্পানির নেতৃত্বে লিথুনিয়ায় যান সেক্ষেত্রে
খরচ হবে ৭ লক্ষ টাকা থেকে ৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে student ভিসা বা
scholarship নিয়ে লিথুনিয়ায় যেতে পারলে যাতে কম টাকা খরচ হবে আবার ইনকামও করতে
পারবেন। আর দুর্ভাগ্যক্রমে যদি আপনি দালালের খপ্পরের শিকার হন তাহলে লিথুনিয়ায়
যেতে আপনার ১৫ লক্ষ টাক পর্যন্ত খরচ হতে পারে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন লিথুনিয়া
যেতে কত টাকা লাগে।

লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংক। lithuania work
permit visa application form

আর্টিকেলের উপরের অংশগুলো পড়ে আপনি যদি ইতিমধ্যে লিথুনিয়ায় যাওয়ার মানসিক
প্রস্তুতি গ্রহণ করে থাকেন তাহলে আপনার মনে হয়তো অবশ্যই প্রশ্ন জেগেছে যাওয়ার
জন্য কিভাবে আবেদন করতে হয় বা লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম কোথায়
পাবো? তাই আপনাদের সুবিধার্থে আর্টিকেলের এই অংশে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট
ভিসা আবেদন ফরম এর লিংক দেওয়া হয়েছে।
 
বাংলাদেশ থেকে কিন্তু প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে মানুষ লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট
ভিসায় যাচ্ছে তাই অবশ্যই এই ভিসাটি নিরাপদ এবং ওয়ার্ক পারমিট ভিসায়
লিথুনিয়ায় গেলে মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। তবে যারা বাংলাদেশ
বাদে অন্যান্য দেশে রয়েছেন সেই দেশ থেকেও আপনি লিথুনিয়াই ওয়ার্ক পারমিট
ভিসায় আবেদন ফরম জমা দিতে পারবেন।
 
বাংলাদেশ থেকে বিশেষ করে সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, দুবাই, সিঙ্গাপুর ইত্যাদির
দেশে বেশি যায়। তো যারা এসব দেশ অবস্থান করছেন তারাও লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট
ভিসা আবেদন ফরম জমা দিতে পারবেন আপনাদের ওই দেশের লিথুনিয়া এম্বাসিতে। কারণ
প্রায় সকল উন্নত দেশে এম্বাসি রয়েছে। তাই সব কিছু সম্পন্ন করার পরে আপনি যদি
আপনার অবস্থানকৃত দেশের লিথুনিয়ার এম্বাসিতে ফর্মটি জমা দিলেই মোটামুটি কাজ
শেষ।
 
কিন্তু এখানে একটি বিষয় হচ্ছে অনেকেই এই কাজগুলো নিজে নিজে করতে পারে না যার
ফলে দালালদের সহযোগিতা নেয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শুধুমাত্র এই ছোট্ট কাজটি করার
জন্য অনেক দালাল এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত দাবি করে থাকে। যারা নিরুপায় কিংবা এই
সম্পর্কে কিছুই জানেনা তারা এক লক্ষ টাকা দিয়েও লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দেয়।
 
তাই আপনারা যাতে এই ক্ষতির সম্মুখীন না হন তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমাদের
আর্টিকেলের এই অংশে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম অনলাইনে কিভাবে
পূরণ করবেন তার পদ্ধতি দেখানো হবে। আপনারা যদি এই পদ্ধতি অনুসরণ করেন তাহলে ঘরে
বসেই ফর্মটি জমা দিতে পারবেন। চলুন দেরি না করে সেই পদ্ধতির সম্পর্কে বিস্তারিত
জেনে নেওয়া যাক।
আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনাকে নিজের দায়িত্ব নিয়ে
কিংবা ওই দেশে বসবাসরত ব্যক্তিদের সাহায্য নিয়ে কাজ খুঁজে নিতে হবে। আর আপনি
যদি কোম্পানি ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনি নির্দিষ্ট কোম্পানির আন্ডারে ভিসা
প্রস্তুত করে আপনাকে যেতে হবে। তবে কোম্পানি ভিসায় গেলে কাজ নিয়ে কোন টেনশন
করতে হয় না কারণ ওই কোম্পানিতে আপনার কাজ একদম নির্দিষ্ট।
 
তবে আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে লিথুনিয়ায় যেতে চান তাহলে বিভিন্ন
কোম্পানির ওয়েবসাইটে প্রথমে আপনাকে আবেদন করতে হবে। লিথুনিয়ায় বিশেষ করে
কনস্ট্রাকশন, ক্লিনার, টেকনিশিয়ান, হেল্পার, হোটেলের ওয়েটার, ড্রাইভার, নার্স
ইত্যাদি পেশায় ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। আর আপনি যদি এসব কাজে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন
কিংবা আপনার যদি দক্ষতা থাকে তাহলে আরো সহজে কাজ পেয়ে যাবেন এবং ইনকামও বেশি
করতে পারবেন।
 
আজকে আপনাদের দেখাবো লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় একটি কোম্পানির আন্ডারে
কিভাবে আবেদন করবেন তার পদ্ধতি সম্পর্কে। তবে এই কাজটি করতে হলে আপনার অবশ্যই
ইন্টারনেট সংযুক্ত একটি ইলেকট্রিক ডিভাইস অর্থাৎ মোবাইল, ল্যাপটপ কিংবা
কম্পিউটার থাকতে হবে। তবে এই কাজটি আপনি না করে কম্পিউটার দোকানদারের মাধ্যমে
করতে পারবেন।
 
স্ক্রীনে দেওয়া https://vapiano.lt/en/jobs/ এই লিংকটি হল লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
আবেদন ফরম এর লিংক। এই লিংকে ক্লিক করলে আপনাকে সরাসরি vapiano এর অফিশিয়াল
ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে। এই হোটেলের বিভিন্ন সেক্টর লিথুনিয়া দেশজুড়ে বিস্তৃত রয়েছে। যেহেতু প্রতি
বছর এই হোটেলে নতুন নতুন সেক্টর উদ্ভাবন হয় তাই প্রতি বছরই এই হোটেলে কর্মী
নিয়োগ দেয়।
 
তুলনামূলকভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় vapiano হোটেলে চাকরি পাওয়া খুবই সহজ। ওই
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে apply now বাটনে ক্লিক করলে আবেদন ফরম আপনার সামনে চলে
আসবে। আবেদন ফরমে আপনার নাম, ইমেইল অ্যাড্রেস, মোবাইল নাম্বার, workload,
position ও আপনার cv জমা দিতে হবে। এই সবগুলো পরিপূর্ণভাবে পূরণ করার পরে apply
now বাটনে ক্লিক করবেন। তাহলেই লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম জমা
হয়ে যাবে।
 
আপনি যদি হোটেলে কাজ করতে না চান তাহলে যে কোন অন্যত্র জায়গায় কাজ করতে হলে
আপনাকে ভিন্নভাবে আবেদন করতে হবে। আলাদাভাবে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
করতে হলে ক্লিক করুনঃ https://visa.vrm.lt/epm/ এর উপরে। এই লিঙ্কে ক্লিক করলে
আপনি সরাসরি আবেদন করার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন।
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম
আপনি যদি এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন তাহলে কারও সাহায্য ছাড়াই আপনি ঘরে বসেই
আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ওয়ার্ড পারমিটের জন্য আবেদন করতে পারবেন। যেহেতু এসব
সেক্টরে দালালরা প্রতারণা করে মানুষদের থেকে লাখ লাখ টাকা হাতেই নাই এজন্য
নিজের কাজ নিজেই করা ভালো। তাই সবসময় চেষ্টা করবেন প্রয়োজনীয় কাজগুলো নিজেই
শিখে ইচ্ছার স্বাধীনভাবে করার জন্য।
 
তো যারা এতদিন লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংক পাচ্ছিলেন না
তারা উল্লেখিত লিংকে ক্লিক করে ঝটপট আবেদনটি করে ফেলুন। এই হোটেলে আপনি হোটেল
বয়, ক্লিনার, ডেলিভারি ম্যান ও ওয়েটার হিসেবে প্রথমত যোগদান করতে পারবেন।
পরবর্তীতে আপনার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দেওয়া হবে।

লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন

অনেকেই জানতে চাই লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন। কারন অনেকে হয়তো
অন্যদের মাধ্যমে আবেদন করেছে কিন্তু এই সম্পর্কে কিছু জানে না। তাদের মনে সব
সময় প্রশ্ন জাগে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন। যারা এই সম্পর্কে জানতে
চাচ্ছেন কিংবা ছবি দেখতে চাচ্ছেন তারা আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন
আপনাদের সুবিধার্থে লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ছবি উপরে দেওয়া হয়েছে।
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এই ছবি দেখে আপনি বুঝতে পারবেন
লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন হয়। তবে বেশ কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো চেক
করলে আপনি বুঝতে পারবেন আপনার ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটি আসল নাকি নকল। লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট চেক করতে ক্লিক করুন।

লিথুনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশ

লিথুনিয়া এম্বাসি বাংলাদেশের ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত। আপনি যদি তাদের অফিসে যান
তাহলেই তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন। তবে ওয়ার্ক পারমিট এর এপ্লাই করার পরে
আপনাকে যদি তারা সিলেক্ট করে তাহলে আপনার আপনার কাছে একটি ইমেইল আসবে। ওই ইমেইল
আসার পরে লিথুনিয়া এম্বাসি থেকে আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।
 
লিথুনিয়া এম্বাসিতে আসার পরে আপনাকে কিছু প্রশ্ন করা হতে পারে যেমনঃ আপনার
পাসপোর্ট এর নাম্বার, আপনার নাম, জন্ম তারিখ, আপনার পরিচয়, বিদেশ যাওয়ার জন্য
আপনি কেন লিথুনিয়া দেশকে সিলেক্ট করেছেন? লিথুনিয়ার কোন কোম্পানিতে আপনি যেতে
চান, আপনার কোম্পানির পরিচালকের নাম কি, আপনার কোম্পানি কোন জায়গায় অবস্থিত,
আপনি এই কোম্পানির সন্ধান কিভাবে পেয়েছিলেন, আপনার কোন অভিজ্ঞতা আছে কিনা,
লিথুনিয়ায় আপনার বেতন কত ইত্যাদি প্রশ্ন করতে পারে।
এই প্রশ্নগুলো আপনাকে করার পরে আপনি অবশ্যই ভালোভাবে জবাব দেয়ার চেষ্টা করবেন
কারণ এই পরীক্ষার উপরের নির্দিষ্ট নাম্বার রয়েছে যেটি পরবর্তীতে অনেক কাজে
লাগে। এম্বাসিতে কি ধরনের প্রশ্ন করা হয় সেই সম্পর্কে যেহেতু আপনাদের ধারণা
দেওয়া হয়েছে তাই এম্বাসিতে গিয়ে সাবলীল ভাবে এই প্রশ্নের উত্তরগুলো দিয়ে
দেবেন।
 
তবে এই প্রশ্নের উত্তর গুলো দিতে না পারলে আপনি যে লিথুনিয়ায় ওয়ার্ক পারমিট
ভিসায় যেতে পারবেন না বিষয়টি এরকম নয়। তবে চেষ্টা করবেন এই প্রশ্নের
উত্তরগুলো সুন্দরভাবে দেওয়ার জন্য কারণ লিথুনিয়ায় যাওয়ার পরে আপনার
বাসস্থান নির্বাচন করতে এবং ওই দেশের স্থানীয়দের সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য এই
তথ্যগুলোর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

ব্যক্তিগত মতামতঃ লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট দেখতে কেমন। লিথুনিয়া ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা আবেদন ফরম এর লিংক

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে, লিথুনিয়া ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা আবেদন ফরম, লিথুনিয়া ওয়ারক পারমিট দেখতে কেমন এই সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি কোনভাবে ইউরোপের কোন দেশে যেতে পারেন
তাহলে আপনাকে আর পিছে ফিরে তাকানো লাগবে না।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 + eight =