প্রিয় রূপচর্চাকারী, আপনি কেমন আছেন? আপনারা তো সবসময় ভালোই থাকেন। আপনারা না জানলেও জানাতে চাই, আমি ভালো আছি। আজকের আর্টিকেলে থানাকা সম্পর্কে সকল তথ্য বিশেষ করে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় এবং থানাকা ফেস প্যাক দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তাই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় এবং থানাকা ফেস প্যাক দাম জানতে চাইলে আর্টিকেলটি পড়ুন।
এই আর্টিকেলটি আপনি যদি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারেন তাহলে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় ও থানাকা ফেস প্যাক দাম জানতে পারবেন। তাই আপনি যদি রূপচর্চা পছন্দ করেন তাহলে আপনার অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় এবং থানাকা ফেস প্যাক দাম জেনে রাখা উচিত। চলুন বাড়তি কথা না বলে জেনে নেওয়া যাক থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশে পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন
Toggleথানাকা কি। থানাকা গাছ কেমন হয়
থানাকা হচ্ছে একটি গাছের নাম। ইতিহাস এবং উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে বার্মা (যা বর্তমানে মিয়ানমার নামে পরিচিত) সংস্কৃতিতে এই থানাকা গাছের ছাল ভালোভাবে বেটে পেস্ট করে দীর্ঘ প্রায় ২০০ বছর ধরে প্রসাধনী হিসেবে ব্যবহার করে।
এরা মূলত তিনটি কারণে থানাকা গাছের ছাল দিয়ে তৈরি পেস্ট প্রসাধন হিসেবে ব্যবহার করে, সেই তিনটি কারণ হচ্ছেঃ রূপচর্চা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং সাংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। মিয়ানমারের নাগরিকদের মধ্যে মেয়েরা এই থানাকা বেশি ব্যবহার করে তার মানে এই নয় শুধুমাত্র মিয়ানমারেই এই থানাকা পাওয়া যায়।
তবে মিয়ানমারে থানাকা সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। তারা রূপচর্চার জন্য তাদের মুখে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে এটি ব্যবহার করে। তবে ছেলেরা এটি একেবারেই ব্যবহার করে না বিষয়টি এরকম নয়, ছেলেরাও এটি ব্যবহার করে তবে সেটি খুব কম পরিমাণে।
আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন কারণ এই আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয়ই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে।
অনেকের থানাকা গাছ নিয়ে অনেক কৌতুহল কাজ করে। যারা রূপচর্চার সাথে জড়িত তাদের অনেকেই দেখতে চায় থানাকা গাছ কেমন হয়। তাদের সুবিধার্থে থানাকা গাছের কিছু ছবি উপরে দেওয়া হয়েছে। যাতে আপনারা দেখতে পারেন থানাকা গাছ কেমন হয়।
থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা কি? thanaka face pack benefits
যারা রূপচর্চা করে বিশেষ করে যেসব মেয়েরা এই বিষয়ে অনেক এক্সপার্ট তার জানতে চায় থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা কি? তাদের সুবিধার্থে আজকের এই অংশে আলোচনা করা হয়েছে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত।
তাই আপনিও যদি থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা জানতে চান তাহলে এই অংশটুকু মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। যেহেতু অধিকাংশ রূপচর্চায় মুখে করা হয় তাই এমন কোন প্রসাধনী ব্যবহার করা যাবে না যাতে ত্বকের কোন ক্ষতি হয়।
তাই আপনারা যেকোন ক্রিম বা রূপচর্চার কোন পণ্য ব্যবহার করার পূর্বে ওই পণ্যের সম্পর্কে সকল তথ্য জেনে নেবেন। যারা থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম এবং থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেবেন।
থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা অনেক রয়েছে। কথা না বলে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফেস প্যাক এর উপকারিতা কি। যারা বিভিন্ন ধরনের রূপচর্চা করে তারা মোটামুটি সবাই ফেস প্যাক এর নাম শুনেছেন।
এটি বিভিন্ন দেশে বেশ জনপ্রিয় জনপ্রিয় এবং ডিমান্ডেবল। এই জনপ্রিয়তা এবং ডিমান্ডেবল হওয়ার একমাত্র কারণ হচ্ছে এর উপকারিতা। তাই বোঝা যাচ্ছে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা ব্যাপক।
এই থানাকা ফেস প্যাক তৈরি করার সময় এর মধ্যে যুক্ত করা হয় স্কিন বেনিফিশিয়াল বিভিন্ন উপাদান। থানাকা ফেস প্যাকে রয়েছে স্কিন ব্রাইটেনিং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, চন্দন, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান। এই উপাদানগুলি থাকার কারণে ফেস প্যাক এর উপকারিতা বর্তমানের ভাইরাল টপিকে পরিণত হয়েছে।
থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা নিচে দেওয়া হলঃ
- ত্বক মসৃণ হয়
- মুখের কালো দাগ দূর হয়
- মুখের কালো দাগ দূর হয়
- মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়
- ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে
- মুখের ব্যাকটেরিয়াকে দূর করে
- ব্রণের গর্তের দাগ দূর হয়
- ত্বকের সানট্যান দূর করে
- সূর্য থেকে ত্বককে রক্ষা করে
- ত্বকের মরা কোষ অপসারণ করে
- চিরতরে মেছতা দূর হয়
- চেহারায় বয়সের ছাপ দূর হয়
- মুখের সতেজতা বৃদ্ধি করে
- ত্বকের কোমলত্ব বৃদ্ধি পায়
- মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়
- UV রশি থেকে ত্বককে রক্ষা করে
যেহেতু থানাকা ফেস প্যাকে স্কিন ব্রাইটেনিং উপাদান রয়েছে। তাই আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম সঠিকভাবে পালন করেন তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই এটি প্রাকৃতিকভাবে আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে।
আমাদের ত্বকে মেলানিন নামক এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয় আর বিভিন্ন সময়ে এই হরমোন পুঞ্জিভূত হয়ে ত্বকের ক্ষতি করে। যেহেতু এই ক্রিমের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের স্কিন বেনিফিশিয়াল উপাদান রয়েছে তাই এটি ব্যবহারের ফলে মেলানিন হরমোন নির্গমনের হারকে নিয়ন্ত্রণ করে।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন এই ক্রিমটি আমাদের ত্বকে কিভাবে কাজ করে এবং থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করে ক্রিমটি ব্যবহার করলে কেমন ফলাফল পাওয়া যাবে।
ত্বকের সানট্যান ও স্পট দূর করে
থানাকা ফেস প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের ছোট ছোট দাগ, ব্রনের গর্তের দাগ, ত্বকের কালচে দাগ দূর করতে সাহায্য করে। কারণ এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান।
যারা ত্বকের সানট্যান ও স্পট দূর করতে থানাকা ক্রিম ব্যবহার করেছে তারা সবাই ভালো ফিডব্যাক দিয়েছে। তার মানে বোঝা যাচ্ছে এই ক্রিমটি ত্বকের সানট্যান ও স্পট দূর করে।
ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে
গরমের দিনে যাদের মুখ অতিরিক্ত তেল তেলে থাকে অর্থাৎ যাদের তেল যুক্ত স্কিন তারা যদি এই থানাকা ফেস প্যাক সঠিক নিয়ম অনুসারে ব্যবহার করে তাহলে এক থেকে দুইটি ক্রিম ব্যবহার করার পরেই তাদের এই সমস্যা দূর হয়ে যায়।
UV রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে
সূর্য থেকে UV রশ্মি এর মত বিভিন্ন ক্ষতিকারক রশ্মি নির্গত হয় যেগুলো আমাদের ত্বকের জন্য অনেক ক্ষতিকর। যেহেতু থানাকা ফেস প্যাক SPF উপাদান রয়েছে তাই এটি আমাদের ত্বককে বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হয়।
তবে আপনি যদি অধিকাংশ সময়ে রোদে থাকেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা কি। তবে আপনি যদি এই ক্রিম
থেকে সর্বোচ্চ উপকারিতা পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের
নিয়ম অনুসরণ করতে হবে এবং থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে হবে। কারণ
আপনি যদি আসল ক্রিম ব্যবহার না করেন তাহলে উপরোক্ত উপকারিতা গুলো একটাও পাবেন না।
বরং উপকারিতার বদলে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেবে।
থেকে সর্বোচ্চ উপকারিতা পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের
নিয়ম অনুসরণ করতে হবে এবং থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে হবে। কারণ
আপনি যদি আসল ক্রিম ব্যবহার না করেন তাহলে উপরোক্ত উপকারিতা গুলো একটাও পাবেন না।
বরং উপকারিতার বদলে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেবে।
থানাকা পাউডার এর উপকারিত কি
থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা আর থানাকা পাউডার এর উপকারিতা একই। এদের মূল
পার্থক্য হচ্ছে থানাকা ফেস প্যাক ক্রিম আকারে পাওয়া যায় আর থানাকা পাউডারটি
গুড়া বা পাউডার হিসাবে পাওয়া যায়। যেহেতু আর্টিকেলের উপরেরে অংশ থানাকা ফেস
প্যাক এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই অতিরিক্তভাবে
থানাকা পাউডার এর উপকারিতা আলোচনা করলাম না।
পার্থক্য হচ্ছে থানাকা ফেস প্যাক ক্রিম আকারে পাওয়া যায় আর থানাকা পাউডারটি
গুড়া বা পাউডার হিসাবে পাওয়া যায়। যেহেতু আর্টিকেলের উপরেরে অংশ থানাকা ফেস
প্যাক এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই অতিরিক্তভাবে
থানাকা পাউডার এর উপকারিতা আলোচনা করলাম না।
থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম
মিয়ানমারে আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগ থেকে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহৃত হয়ে
আসছে। তবে বর্তমানে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ফেসবুক, ইউটিউব ও বিভিন্ন সোশ্যাল
মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে রূপচর্চার জন্য থানাকা ফেস প্যাক ট্রেন্ডিং এ রয়েছে।
অর্থাৎ বর্তমান সময়ে একটি ভাইরাল রূপচর্চার প্রোডাক্ট হলো থানাকা ফেস প্যাক।
আসছে। তবে বর্তমানে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ফেসবুক, ইউটিউব ও বিভিন্ন সোশ্যাল
মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে রূপচর্চার জন্য থানাকা ফেস প্যাক ট্রেন্ডিং এ রয়েছে।
অর্থাৎ বর্তমান সময়ে একটি ভাইরাল রূপচর্চার প্রোডাক্ট হলো থানাকা ফেস প্যাক।
তবে আপনারা যারা স্বাস্থ্য সচেতন রয়েছেন তাদের উচিত থানাকা ফেস প্যাক
ব্যবহারের নিয়ম জানার পাশাপাশি থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জেনে
নিবেন। কারণ থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই আপনি যদি
থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় না জানেন তাহলে নকল পণ্য ব্যবহার করে
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হতে পারেন। আর্টিকেলের নিচের সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, তাই অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত
পড়বেন।
ব্যবহারের নিয়ম জানার পাশাপাশি থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জেনে
নিবেন। কারণ থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই আপনি যদি
থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় না জানেন তাহলে নকল পণ্য ব্যবহার করে
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হতে পারেন। আর্টিকেলের নিচের সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, তাই অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত
পড়বেন।
তবে আমাদের দেশে বর্তমানে যে থানাকা ফেস প্যাক পাওয়া যাচ্ছে সেটি মূলত বার্মিজ
থানাকা। যেহেতু থানাকা বিভিন্ন রকম হয় তাই আপনার ত্বকের জন্য কোন থানাকা ভালো
হবে সেটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ত্বকের ধরনের ওপরে। তাই আপনার জন্য কোন
ধরনের থানাকা ক্রিম ভালো হবে তার জন্য একজন অভিজ্ঞ রূপচর্চা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
নিতে পারেন।
থানাকা। যেহেতু থানাকা বিভিন্ন রকম হয় তাই আপনার ত্বকের জন্য কোন থানাকা ভালো
হবে সেটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ত্বকের ধরনের ওপরে। তাই আপনার জন্য কোন
ধরনের থানাকা ক্রিম ভালো হবে তার জন্য একজন অভিজ্ঞ রূপচর্চা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
নিতে পারেন।
থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম অনেক সোজা। আগে মিয়ানমারে থানাকা গাছের ছাল
কেটে এনে অনেক প্রসেসিং করে থানাকা থানাকা ফেস প্যাক তৈরি করা হতো তৈরি করা
হতো। কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির সুবিধার কারণে এখন এই কষ্ট আর করা লাগে না।
বর্তমানে বিভিন্ন মেশিনের মাধ্যমে থানাকা গাছের ছালকে রিফাইন করে ক্রিম তৈরি
করা হয়।
কেটে এনে অনেক প্রসেসিং করে থানাকা থানাকা ফেস প্যাক তৈরি করা হতো তৈরি করা
হতো। কিন্তু বর্তমানে প্রযুক্তির সুবিধার কারণে এখন এই কষ্ট আর করা লাগে না।
বর্তমানে বিভিন্ন মেশিনের মাধ্যমে থানাকা গাছের ছালকে রিফাইন করে ক্রিম তৈরি
করা হয়।
আপনি অনেক নিয়মে এই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার করতে পারবেন। তবে ব্যক্তিগতভাবে
আমার কাছে যে নিয়মটি সবথেকে কার্যকর মনে হয়েছে সেটি আপনাদের সাথে শেয়ার
করছি। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি আপনি যদি আমার উল্লেখিত থানাকা ফেস প্যাক
ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করেন তাহলে ১ টি থেকে সর্বোচ্চ ২ টি থানাকা ফেস প্যাক
ক্রিম ব্যবহার করলেই ফলাফল পেয়ে যাবেন।
আমার কাছে যে নিয়মটি সবথেকে কার্যকর মনে হয়েছে সেটি আপনাদের সাথে শেয়ার
করছি। আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি আপনি যদি আমার উল্লেখিত থানাকা ফেস প্যাক
ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করেন তাহলে ১ টি থেকে সর্বোচ্চ ২ টি থানাকা ফেস প্যাক
ক্রিম ব্যবহার করলেই ফলাফল পেয়ে যাবেন।
প্রথমে আপনি যে স্থানে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার করবেন সেই স্থানটি বিভিন্ন
পরিষ্কারক দ্রব্য দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন। আপনি যদি মুখে ব্যবহার করতে চান
তাহলে উন্নত মানের ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন, যাতে ত্বক নমনীয় থাকে। আর হাতে
কিংবা অন্যান্য অংশে ব্যবহার করতে চাইলে সাবান দিয়ে ধুয়ে নেবেন। তবে চেষ্টা
করবেন DOVE সাবান দিয়ে ধুয়ে নেওয়া জন্য কারণ এই সাবান আমাদের ত্বকেকে কোমল ও
সতেজ রাখে।
পরিষ্কারক দ্রব্য দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিবেন। আপনি যদি মুখে ব্যবহার করতে চান
তাহলে উন্নত মানের ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন, যাতে ত্বক নমনীয় থাকে। আর হাতে
কিংবা অন্যান্য অংশে ব্যবহার করতে চাইলে সাবান দিয়ে ধুয়ে নেবেন। তবে চেষ্টা
করবেন DOVE সাবান দিয়ে ধুয়ে নেওয়া জন্য কারণ এই সাবান আমাদের ত্বকেকে কোমল ও
সতেজ রাখে।
আপনি যদি রেডিমেড থানাকা ফেস প্যাক ক্রিম ক্রয় করেন তাহলে সরাসরি সেটি ব্যবহার
করতে পারবেন। কারণ ক্রিমটি প্যাকেজিং করার পূর্বে তারা এটি সম্পূর্ণভাবে
প্রস্তুত করে ক্রিমের রূপান্তর করেছে। তবে আপনি যদি থানাকা গুড়ো ক্রয় করেন
তাহলে আপনাকে নিম্নোক্ত থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
অনেকে মনে করে রেডিমেড থানাকা ফেস প্যাক ক্রিম আর থানাকা গুড়োর উপকারিতার মধ্যে
পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু বিষয়টি এরকম নয়, কারণ ২টির উপকারিতা প্রায় একই।
করতে পারবেন। কারণ ক্রিমটি প্যাকেজিং করার পূর্বে তারা এটি সম্পূর্ণভাবে
প্রস্তুত করে ক্রিমের রূপান্তর করেছে। তবে আপনি যদি থানাকা গুড়ো ক্রয় করেন
তাহলে আপনাকে নিম্নোক্ত থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।
অনেকে মনে করে রেডিমেড থানাকা ফেস প্যাক ক্রিম আর থানাকা গুড়োর উপকারিতার মধ্যে
পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু বিষয়টি এরকম নয়, কারণ ২টির উপকারিতা প্রায় একই।
থানাকা ফেস প্যাক গুড়ো ব্যবহার করার জন্য একটি বাটিতে থানাকা গুড়ো বা পাউডার
নিয়ে নিবেন। এরপরে হালকা পানি দিয়ে ভালোভাবে গুলিয়ে নিবেন। তবে অতিরিক্ত
হিসেবে আপনি পানির সাথে গোলাপজল, গ্লিসারিন, অ্যালোভেরা, দুধ, লেবুর রস কিংবা
মধু ব্যবহার করতে পারেন। তবে চেষ্টা করবেন এই উপকরণগুলো পানির সাথে দেওয়ার
জন্য কারণ এগুলো সংযুক্ত করলে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং
থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হ্রাস পায়।
নিয়ে নিবেন। এরপরে হালকা পানি দিয়ে ভালোভাবে গুলিয়ে নিবেন। তবে অতিরিক্ত
হিসেবে আপনি পানির সাথে গোলাপজল, গ্লিসারিন, অ্যালোভেরা, দুধ, লেবুর রস কিংবা
মধু ব্যবহার করতে পারেন। তবে চেষ্টা করবেন এই উপকরণগুলো পানির সাথে দেওয়ার
জন্য কারণ এগুলো সংযুক্ত করলে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং
থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হ্রাস পায়।
যাই হোক, ক্রিমটি তৈরি করার সময় খেয়াল রাখবেন যাতে ক্রিমটি অতিরিক্ত তরল বা
অতিরিক্ত ভারী হয়ে না যায়। তাই উল্লেখিত উপাদান গুলো অল্প অল্প করে মিশিয়ে
পেস্ট তৈরি করতে হবে এবং এর অনুপাত ঠিক রাখতে হবে। এবার তৈরিকৃত পেস্ট আপনার
মুখে কিংবা যেস্থানে লাগাতে চান সেখানে লাগিয়ে ২০ মিনিট থেকে আধা ঘন্টা
পর্যন্ত রেখে দিবেন। এই সময়ের মধ্যে হলেও ক্রিমটি ঘষাঘষি করবেন না।
অতিরিক্ত ভারী হয়ে না যায়। তাই উল্লেখিত উপাদান গুলো অল্প অল্প করে মিশিয়ে
পেস্ট তৈরি করতে হবে এবং এর অনুপাত ঠিক রাখতে হবে। এবার তৈরিকৃত পেস্ট আপনার
মুখে কিংবা যেস্থানে লাগাতে চান সেখানে লাগিয়ে ২০ মিনিট থেকে আধা ঘন্টা
পর্যন্ত রেখে দিবেন। এই সময়ের মধ্যে হলেও ক্রিমটি ঘষাঘষি করবেন না।
৩০ মিনিট পরে লাগানো ক্রিম ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলবেন। মুখ
ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়ার পরে বিভিন্ন ধরনের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে
পারেন। এই ক্রিমটি যেহেতু বিভিন্ন ধরনের উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে তাই এই
ক্রিমটি ১ সপ্তাহে ২ বারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। আপনি প্রতি শুক্রবার এবং
মঙ্গলবার ক্রিমটি ব্যবহার করবেন তাহলে একটি হিসেবের মধ্যে থাকবে।
ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়ার পরে বিভিন্ন ধরনের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে
পারেন। এই ক্রিমটি যেহেতু বিভিন্ন ধরনের উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে তাই এই
ক্রিমটি ১ সপ্তাহে ২ বারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। আপনি প্রতি শুক্রবার এবং
মঙ্গলবার ক্রিমটি ব্যবহার করবেন তাহলে একটি হিসেবের মধ্যে থাকবে।
তবে আপনি যদি খুব অল্প সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ ফলাফল পেতে চান তাহলে আপনাকে
অবশ্যই ক্রিমটি প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করতে হবে। তবে প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে
থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই আপনাদের উচিত এ
সকল বিষয়ে তাড়াহুড়া না করে সতর্কতার সঙ্গে প্রসাধনীগুলো ব্যবহার করা।
অবশ্যই ক্রিমটি প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করতে হবে। তবে প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে
থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই আপনাদের উচিত এ
সকল বিষয়ে তাড়াহুড়া না করে সতর্কতার সঙ্গে প্রসাধনীগুলো ব্যবহার করা।
তবে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম আলাদা হতে পারে তাদের জন্য যাদের
অতিরিক্ত এলার্জি রয়েছে। যাদের সামান্য গোলাবালিতে গেলেই হাঁচি ও কাশি শুরু
হয় তারা কখনোই থানাকা ফেস প্যাক এই ব্যবহার করবেন না। এটি ব্যবহারের ফলে
আপনাদের এলার্জির উপসর্গ আরও বেড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে যারা সব সময় রোদে
থাকেন তারাও থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার না করে সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন।
অতিরিক্ত এলার্জি রয়েছে। যাদের সামান্য গোলাবালিতে গেলেই হাঁচি ও কাশি শুরু
হয় তারা কখনোই থানাকা ফেস প্যাক এই ব্যবহার করবেন না। এটি ব্যবহারের ফলে
আপনাদের এলার্জির উপসর্গ আরও বেড়ে যেতে পারে। অন্যদিকে যারা সব সময় রোদে
থাকেন তারাও থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার না করে সানস্ক্রিন ব্যবহার করবেন।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত।
তবে এই ক্রিমটি ক্রয় করার পূর্বে অবশ্যই জেনে নেবেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল
চেনার উপায় সম্পর্কে যা আর্টিকেলের নিচের অংশে আলোচিত হয়েছে। তাই ক্রিমটি
ক্রয় করার পূর্বে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে ক্রয় করবেন যাতে প্রচলিত না হন
এবং আসল পণ্য ব্যবহার করতে পারেন।
তবে এই ক্রিমটি ক্রয় করার পূর্বে অবশ্যই জেনে নেবেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল
চেনার উপায় সম্পর্কে যা আর্টিকেলের নিচের অংশে আলোচিত হয়েছে। তাই ক্রিমটি
ক্রয় করার পূর্বে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে ক্রয় করবেন যাতে প্রচলিত না হন
এবং আসল পণ্য ব্যবহার করতে পারেন।
থানাকা গোল্ড প্যাক ব্যবহারের নিয়ম। থানাকা নাইট ক্রিম
থানাকা গোল্ড প্যাক আর থানাকা ফেস আর সাধারণ প্যাকের মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে
উপাদানে। থানাকা গোল্ড প্যাকের মধ্যে অতিরিক্ত ভাবে সোনা মিশ্রিত আছে যার ফলে
এটির দাম সামান্য বেশি। তবে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম এবং থানাকা গোল্ড
প্যাক ব্যবহারের নিয়ম একই। যেহেতু থানাকা গোল্ড প্যাক নাইট ক্রিমের কাজ করে
তাই আপনি এটি নাইট ক্রিম হিসাবেও ব্যবহার করতে পারেন।
উপাদানে। থানাকা গোল্ড প্যাকের মধ্যে অতিরিক্ত ভাবে সোনা মিশ্রিত আছে যার ফলে
এটির দাম সামান্য বেশি। তবে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম এবং থানাকা গোল্ড
প্যাক ব্যবহারের নিয়ম একই। যেহেতু থানাকা গোল্ড প্যাক নাইট ক্রিমের কাজ করে
তাই আপনি এটি নাইট ক্রিম হিসাবেও ব্যবহার করতে পারেন।
থানাকা লোশন ব্যবহারের নিয়ম
অনেকে জানতে চায় থানাকা লোশন ব্যবহারের নিয়ম কি? তাদের সুবিধার্থে বলতে চাই,
আপনারা একই নিয়মে থানাকা ফেস সাধারণ প্যাক, থানাকা গোল্ড প্যাক এবং থানাকা লোশন
ব্যবহার করতে পারেন এতে কোন সমস্যা হবে না। তবে থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার
উপায় জানার পরে যেকোন থানাকা প্রসাধনী ক্রয় করবেন।
আপনারা একই নিয়মে থানাকা ফেস সাধারণ প্যাক, থানাকা গোল্ড প্যাক এবং থানাকা লোশন
ব্যবহার করতে পারেন এতে কোন সমস্যা হবে না। তবে থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার
উপায় জানার পরে যেকোন থানাকা প্রসাধনী ক্রয় করবেন।
থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়
আপনি কখনোই থানাকা ফেস প্যাক প্রতিদিন ব্যবহার করবেন না কারণ আপনি যদি প্রতিদিন
ব্যবহার করেন তাহলে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিবে। তাই
সবসময় চেষ্টা করবেন সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করার। আপনি যদি সপ্তাহে দুইবার
ব্যবহার করেন তাহলে কখনোই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্মুখীন হবেন না।
ব্যবহার করেন তাহলে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিবে। তাই
সবসময় চেষ্টা করবেন সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করার। আপনি যদি সপ্তাহে দুইবার
ব্যবহার করেন তাহলে কখনোই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্মুখীন হবেন না।
যারা অল্প সময়ে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা পেতে চায় তারাই মূলত প্রশ্ন করে
থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়? যেহেতু এ ধরনের ক্রিমগুলো মুখে
ব্যবহার করা হয় তাই মুখে যদি কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে সেটা
খুবই বিচ্ছিরি লাগে। তাই বিশেষ করে মুখে ব্যবহারের ক্রিমগুলো খুব সাবধানে
ব্যবহার করবেন। থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায় নাকি আশা করি
বুঝতে পেরেছেন।
থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়? যেহেতু এ ধরনের ক্রিমগুলো মুখে
ব্যবহার করা হয় তাই মুখে যদি কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে সেটা
খুবই বিচ্ছিরি লাগে। তাই বিশেষ করে মুখে ব্যবহারের ক্রিমগুলো খুব সাবধানে
ব্যবহার করবেন। থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায় নাকি আশা করি
বুঝতে পেরেছেন।
থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়। thanaka face pack original vs
fake
আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত থানাকা ফেস
প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে চলেছেন। আমাদের দেশে বর্তমানে যে হারে নকল
পণ্য তৈরি হচ্ছে তাতে আসল পণ্য কেনায় দুষ্কর। বিশেষ করে যেগুলো রূপচর্চা বা
প্রসাধনী জাতীয় পণ্য রয়েছে এগুলোকে আরও বেশি নকল করা হচ্ছে।
প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে চলেছেন। আমাদের দেশে বর্তমানে যে হারে নকল
পণ্য তৈরি হচ্ছে তাতে আসল পণ্য কেনায় দুষ্কর। বিশেষ করে যেগুলো রূপচর্চা বা
প্রসাধনী জাতীয় পণ্য রয়েছে এগুলোকে আরও বেশি নকল করা হচ্ছে।
আপনি জানলে অবাক হবেন শহরের ছোট ছোট শিশুদের দিয়ে এসব নকল পণ্য তৈরি করা
হচ্ছে। একদিকে যেমন নকলপণ্য তৈরি হচ্ছে অন্যদিকে শিশু শ্রম বৃদ্ধি করা হচ্ছে।
তাই এই সময়ে সবথেকে চ্যালেঞ্জের বিষয় হল বাজার থেকে বাছাই করে আসল পণ্য ক্রয়
কেনা। তাই যারা থানাকা ফেস প্যাক ক্রয় করতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই থানাকা ফেস
প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জেনে নেবেন।
হচ্ছে। একদিকে যেমন নকলপণ্য তৈরি হচ্ছে অন্যদিকে শিশু শ্রম বৃদ্ধি করা হচ্ছে।
তাই এই সময়ে সবথেকে চ্যালেঞ্জের বিষয় হল বাজার থেকে বাছাই করে আসল পণ্য ক্রয়
কেনা। তাই যারা থানাকা ফেস প্যাক ক্রয় করতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই থানাকা ফেস
প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জেনে নেবেন।
তাই আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এর সম্মুখীন না হতে চান
তাহলে আপনাকে অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে হবে। বর্তমান
দুনিয়ায় আপনি কাকে বিশ্বাস করবেন? আপনি আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো যে
দোকান থেকে কিনেন কি বিশ্বাস আছে যে সেই দোকানদার আপনাকে আসল পণ্য দিচ্ছে?
তাহলে আপনাকে অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে হবে। বর্তমান
দুনিয়ায় আপনি কাকে বিশ্বাস করবেন? আপনি আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো যে
দোকান থেকে কিনেন কি বিশ্বাস আছে যে সেই দোকানদার আপনাকে আসল পণ্য দিচ্ছে?
তাই কাউকে বিশ্বাস না করে নিজেই যাচাই করে জিনিস কিনতে শিখুন। আপনি যদি যেকোন
জিনিসের আসল ও নকল চিনতে পারেন তাহলে কারো সাহায্য ছাড়াই ন্যায্য দামে আপনি
আসল পণ্য কিনতে পারবেন। বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি অনেক সিস্টেম বের করেছে যার
মাধ্যমে ওই প্রোডাক্টটি আসল নাকি নকল তার যাচাই করা যাচ্ছে।
জিনিসের আসল ও নকল চিনতে পারেন তাহলে কারো সাহায্য ছাড়াই ন্যায্য দামে আপনি
আসল পণ্য কিনতে পারবেন। বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানি অনেক সিস্টেম বের করেছে যার
মাধ্যমে ওই প্রোডাক্টটি আসল নাকি নকল তার যাচাই করা যাচ্ছে।
থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল সেটা বোঝা যায় থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের
নিয়ম অনুসরণ করে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা পাওয়ার পরে। কিন্তু এটি
ব্যবহারের পরে যদি নকল হয় তাহলে আপনার আর কিছুই করার থাকে না। তাই আপনাকে এমন
সিস্টেম জানতে হবে যে সিস্টেমে থানাকা ফেস প্যাক ক্রয় করার পূর্বেই আপনি জানতে
জানতে পারবেন এটি আসল নাকি নকল।
নিয়ম অনুসরণ করে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা পাওয়ার পরে। কিন্তু এটি
ব্যবহারের পরে যদি নকল হয় তাহলে আপনার আর কিছুই করার থাকে না। তাই আপনাকে এমন
সিস্টেম জানতে হবে যে সিস্টেমে থানাকা ফেস প্যাক ক্রয় করার পূর্বেই আপনি জানতে
জানতে পারবেন এটি আসল নাকি নকল।
তবে সাধারণভাবে আপনাদের সাথে কিছু তথ্য শেয়ার করা হলো যেগুলোর মাধ্যমে আপনি
বুঝতে পারবেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল। থানাকা ফেস প্যাক আসলটি ক্রয়
করার জন্য আপনার বিশ্বস্ত এবং জনপ্রিয় কসমেটিকসের দোকানে যাবেন। এরপরে থানাকা
ফেস প্যাক এর ঢাকনা খুলে গন্ধ কেমন সেটি দেখবেন।
বুঝতে পারবেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল। থানাকা ফেস প্যাক আসলটি ক্রয়
করার জন্য আপনার বিশ্বস্ত এবং জনপ্রিয় কসমেটিকসের দোকানে যাবেন। এরপরে থানাকা
ফেস প্যাক এর ঢাকনা খুলে গন্ধ কেমন সেটি দেখবেন।
যেহেতু এই ক্রিমটি গাছের ছাল থেকে তৈরি হয় এবং এতে মাটি মিশ্রিত থাকে তাই
ক্রিমটি যদি আসল হয় তাহলে এতে আহামরি কোন সুগন্ধি থাকবে না। তবে কৃত্রিম
সুগন্ধি ব্যবহার করার কারণে সামান্য পরিমাণে সুগন্ধি অনুভব হতে পারে। তবে আপনি
যদি অতিরিক্ত সুগন্ধি পান বা অতিরিক্ত সুগন্ধি পান তাহলে মনে করবেন ক্রিমটি
নকল।
ক্রিমটি যদি আসল হয় তাহলে এতে আহামরি কোন সুগন্ধি থাকবে না। তবে কৃত্রিম
সুগন্ধি ব্যবহার করার কারণে সামান্য পরিমাণে সুগন্ধি অনুভব হতে পারে। তবে আপনি
যদি অতিরিক্ত সুগন্ধি পান বা অতিরিক্ত সুগন্ধি পান তাহলে মনে করবেন ক্রিমটি
নকল।
আসল থানাকা ফেস প্যাক এর রঙ হলদে হয়। তবে থানাকার প্রকারভেদে রংয়ের তারতম
থাকতে পারে। ক্রিমটি যদি আসল হয় তাহলে স্পর্শ করা মাত্রই মোমের মত গলে যাবে
কারণ এই ক্রিমটি তৈরি করা হয় গাছের ছাল বেটে পেস্ট করে। আর ক্রিমটি যদি নকল
হয় তাহলে হাতের সাথে বাঁধবে বা দানা দানা থাকবে।
থাকতে পারে। ক্রিমটি যদি আসল হয় তাহলে স্পর্শ করা মাত্রই মোমের মত গলে যাবে
কারণ এই ক্রিমটি তৈরি করা হয় গাছের ছাল বেটে পেস্ট করে। আর ক্রিমটি যদি নকল
হয় তাহলে হাতের সাথে বাঁধবে বা দানা দানা থাকবে।
আসল থানাকা ফেস প্যাক চেক করার জন্য আপনি আরো কিছু কাজ করতে পারেন যেমনঃ
ব্র্যান্ডিং নেম, ক্রিমের উপাদান এবং মেয়াদকাল চেক করে দেখতে পারেন। তবে
যেহেতু এই ক্রিমের প্রধান উৎপত্তি রয়েছে মিয়ানমারে তাই কেনার সময় দেখবেন
ক্রিমটির গায়ে MADE IN MYANMAR লেখা আছে কিনা।
ব্র্যান্ডিং নেম, ক্রিমের উপাদান এবং মেয়াদকাল চেক করে দেখতে পারেন। তবে
যেহেতু এই ক্রিমের প্রধান উৎপত্তি রয়েছে মিয়ানমারে তাই কেনার সময় দেখবেন
ক্রিমটির গায়ে MADE IN MYANMAR লেখা আছে কিনা।
তবে অনেক সময় এত কিছু পরীক্ষা করার সময় থাকে না। তাই আপনাদের সুবিধার্থে এখন
এমন একটি টেকনিকের কথা জানানো হবে যার মাধ্যমে আপনি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই
বুঝতে পারবেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল। এই টেকনিকটি থানাকা ফেস প্যাক আসল
নাকি নকল এটা চেক করার সবচেয়ে সঠিক এবং সহজ পন্থা। তাই চলুন দেরি না করে জেনে
নেওয়া যাক।
এমন একটি টেকনিকের কথা জানানো হবে যার মাধ্যমে আপনি মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই
বুঝতে পারবেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল। এই টেকনিকটি থানাকা ফেস প্যাক আসল
নাকি নকল এটা চেক করার সবচেয়ে সঠিক এবং সহজ পন্থা। তাই চলুন দেরি না করে জেনে
নেওয়া যাক।
থানাকা ফেস প্যাক এর গায়ে দেখবেন বারকোড থাকে। এক কোম্পানির বারকোড আরেক
কোম্পানি কখনোই ব্যবহার করতে পারে না আর আসল কোম্পানি ছাড়া এই বারকোডটি পণ্যের
প্যাকেজিং এ দেওয়া যায় না। তাই একমাত্র নির্ভরযোগ্য সিস্টেম হল এই বারকোড
স্ক্যান করা। থানাকা ফেস প্যাক এর গায়ে থাকা বারকোড স্ক্যান করার পরে যদি
আপনাকে থানাকা ফেস প্যাক এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিয়ে যায় তাহলে বুঝবেন
ক্রিমটি আসল।
কোম্পানি কখনোই ব্যবহার করতে পারে না আর আসল কোম্পানি ছাড়া এই বারকোডটি পণ্যের
প্যাকেজিং এ দেওয়া যায় না। তাই একমাত্র নির্ভরযোগ্য সিস্টেম হল এই বারকোড
স্ক্যান করা। থানাকা ফেস প্যাক এর গায়ে থাকা বারকোড স্ক্যান করার পরে যদি
আপনাকে থানাকা ফেস প্যাক এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিয়ে যায় তাহলে বুঝবেন
ক্রিমটি আসল।
আর যদি কোডটি ভালোভাবে কাজ না করে তাহলে ১০০% বুঝে নেবেন ক্রিমটি নকল। দোকানদার
আপনাকে যতই আসল বলুক না কেন আপনি কখনোই এই ধরনের প্রতারক দোকানদারদের বিশ্বাস
করবেন না। অনেকে সামান্য লাভের জন্য নকল পণ্য বিক্রি করে। আপনি যদি এই ধরনের
প্রতারকদের ধরতে পারেন তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ভোক্তা অধিদপ্তরকে জানিয়ে দেবেন। আশা
করি বুঝতে পেরেছেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
আপনাকে যতই আসল বলুক না কেন আপনি কখনোই এই ধরনের প্রতারক দোকানদারদের বিশ্বাস
করবেন না। অনেকে সামান্য লাভের জন্য নকল পণ্য বিক্রি করে। আপনি যদি এই ধরনের
প্রতারকদের ধরতে পারেন তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ভোক্তা অধিদপ্তরকে জানিয়ে দেবেন। আশা
করি বুঝতে পেরেছেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। থানাকা ফেস প্যাক এর অপকারিতা।
thanaka face pack side effects
রূপচর্চার যত ক্রিম রয়েছে প্রায় সকল ক্রিমে সামান্য হলেও পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া রয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
রয়েছে। আপনারা অনেকেই শুধু থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা ও ব্যবহারের নিয়ম
জানতে চান কিন্তু কখনোই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় ও থানাকা ফেস
প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানতে চান না।
প্রতিক্রিয়া রয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
রয়েছে। আপনারা অনেকেই শুধু থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা ও ব্যবহারের নিয়ম
জানতে চান কিন্তু কখনোই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় ও থানাকা ফেস
প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানতে চান না।
কিন্তু এই দুটোই হলো আসল। কারণ আপনি যদি নকল পণ্যকে দেন তাহলে অবশ্যই পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হবেন। আপনাদের ক্ষতির হাত থেকে বাঁচানোর জন্য সামান্য
উপকারের লক্ষ্যে আর্টিকেল জুড়ে থানাকা ফেস প্যাক সম্পর্কিত সকল তথ্য বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে। তারা এতক্ষন পর্যন্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন তারা
ইতিমধ্যেই থানাকা ফেস প্যাক দাম ব্যতীত সকল তথ্য জানতে পেরেছেন।
প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হবেন। আপনাদের ক্ষতির হাত থেকে বাঁচানোর জন্য সামান্য
উপকারের লক্ষ্যে আর্টিকেল জুড়ে থানাকা ফেস প্যাক সম্পর্কিত সকল তথ্য বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে। তারা এতক্ষন পর্যন্ত আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন তারা
ইতিমধ্যেই থানাকা ফেস প্যাক দাম ব্যতীত সকল তথ্য জানতে পেরেছেন।
থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিম্নরূপঃ
- এলার্জির উপসর্গ দেখা দিতে পারে
- ত্বকে জ্বালাপোড়া করতে পারে
যাদের মারাত্মক পরিমাণে এলার্জি রয়েছে তারা কখনোই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার
করবেন না। কারণ এই ক্রিমে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো এলার্জির উপসর্গগুলোকে
বাড়িয়ে দেয়। যাদের এলার্জি রয়েছে তারা যদি এই ক্রিমটি ব্যবহার করে তাহলে
তাদের চুলকানি, লাল ভাব, জ্বালাপোড়া করা এমনকি ত্বক ফুলে যেতে পারে।
করবেন না। কারণ এই ক্রিমে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো এলার্জির উপসর্গগুলোকে
বাড়িয়ে দেয়। যাদের এলার্জি রয়েছে তারা যদি এই ক্রিমটি ব্যবহার করে তাহলে
তাদের চুলকানি, লাল ভাব, জ্বালাপোড়া করা এমনকি ত্বক ফুলে যেতে পারে।
আবার যারা দিনের অধিকাংশ সময় সূর্যের আলোতে থাকেন তারা কখনোই এই ক্রিমটি
ব্যবহার করবেন না। কারণ যাদের ড্রাই স্কিন রয়েছে তারা যদি এই ক্রিমটি ব্যবহার
করে তাহলে স্কিনে মারাত্মক জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে যারা
স্তন্যদানকারী বা গর্ভবতী রয়েছেন তারা ভুলেও ক্রিমটি ব্যবহার করবেন না। যদি
একান্তই ব্যবহার করতে ইচ্ছা পোষণ করেন তাহলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের
পরামর্শের ব্যবহার করবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন থানাকা ফেস প্যাক এর
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত।
ব্যবহার করবেন না। কারণ যাদের ড্রাই স্কিন রয়েছে তারা যদি এই ক্রিমটি ব্যবহার
করে তাহলে স্কিনে মারাত্মক জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হতে পারে। অন্যদিকে যারা
স্তন্যদানকারী বা গর্ভবতী রয়েছেন তারা ভুলেও ক্রিমটি ব্যবহার করবেন না। যদি
একান্তই ব্যবহার করতে ইচ্ছা পোষণ করেন তাহলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের
পরামর্শের ব্যবহার করবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন থানাকা ফেস প্যাক এর
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত।
myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম। thanaka face pack price in bangladesh
যেহেতু থানাকা ফেস প্যাক আমাদের দেশে একটি ভাইরাল টপিকে পরিণত হয়েছে তাই
বর্তমানে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।
আবার অনেকে myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম সম্পর্কে ভিডিও বানিয়ে বুস্ট করে নকল
পণ্য বিক্রি করছেন। তাই সব ধরনের প্রতারণা থেকে বাঁচতে আপনার অবশ্যই myanmar
থানাকা ফেস প্যাক দাম জেনে রাখতে হবে।
বর্তমানে অনেক অসাধু ব্যবসায়ী myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম বাড়িয়ে দিয়েছে।
আবার অনেকে myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম সম্পর্কে ভিডিও বানিয়ে বুস্ট করে নকল
পণ্য বিক্রি করছেন। তাই সব ধরনের প্রতারণা থেকে বাঁচতে আপনার অবশ্যই myanmar
থানাকা ফেস প্যাক দাম জেনে রাখতে হবে।
যেহেতু আমাদের বাংলাদেশে বার্মিজ থানাকা ফেস প্যাক পাওয়া যায় তাই বর্তমান
বাজার অনুসারে থানাকা ফেস প্যাক এর ৫০ গ্রামের দাম ৩০০ টাকা এবং থানাকা ফেস
প্যাক ১৪০ গ্রামের দাম ৫০০ টাকা। এটি হলো থানাকা ফেস প্যাক আসল দাম, আশা করি
myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম জানতে পেরেছেন। অনেক অসাধু ব্যবসায় রয়েছে যারা
এই ক্রিমে অনেক বেশি দামে বিক্রি করছে। তাহলে আপনি যদি আপনার নিকটস্থ কসমেটিকস
এর দোকানে এই দামে থানাকা ফেস প্যাক না পান তাহলে আর্টিকেলে কমেন্ট করে
জানাবেন, আমি নিজে দায়িত্ব নিয়ে আপনাকে এই দাম কিনে দিব।
বাজার অনুসারে থানাকা ফেস প্যাক এর ৫০ গ্রামের দাম ৩০০ টাকা এবং থানাকা ফেস
প্যাক ১৪০ গ্রামের দাম ৫০০ টাকা। এটি হলো থানাকা ফেস প্যাক আসল দাম, আশা করি
myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম জানতে পেরেছেন। অনেক অসাধু ব্যবসায় রয়েছে যারা
এই ক্রিমে অনেক বেশি দামে বিক্রি করছে। তাহলে আপনি যদি আপনার নিকটস্থ কসমেটিকস
এর দোকানে এই দামে থানাকা ফেস প্যাক না পান তাহলে আর্টিকেলে কমেন্ট করে
জানাবেন, আমি নিজে দায়িত্ব নিয়ে আপনাকে এই দাম কিনে দিব।
থানাকা পাউডার এর দাম
থানাকা পাউডার এর দাম ৩৫০ টাকা। আপনি যেকোন কসমেটিকস এর দোকান থেকে কিংবা
জনপ্রিয় অনলাইন শপ থেকেও থানাকা পাউডার কিনতে পারবেন।
জনপ্রিয় অনলাইন শপ থেকেও থানাকা পাউডার কিনতে পারবেন।
ব্যক্তিগত মতামতঃ থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম। থানাকা ফেস প্যাক আসল
নকল চেনার উপায়
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা, থানাকা ফেস প্যাক
ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়, থানাকা ফেস
প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং
myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়, থানাকা ফেস
প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং
myanmar থানাকা ফেস প্যাক দাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি এই আর্টিকেল থেকে আপনি উপকৃত হয়েছে। যদি সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন
তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেয়ার করতে বলবেন না। রূপচর্চা বিষয়ক আপনি যদি কোন
ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাবেন।
আপনি কমেন্ট করার কিছু দিনের মধ্যেই একটি পরিপূর্ণ আর্টিকেল আপনাকে উপহার দেওয়া
হবে।
তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেয়ার করতে বলবেন না। রূপচর্চা বিষয়ক আপনি যদি কোন
ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাবেন।
আপনি কমেন্ট করার কিছু দিনের মধ্যেই একটি পরিপূর্ণ আর্টিকেল আপনাকে উপহার দেওয়া
হবে।