পিজি হাসপাতাল সম্পর্কিত সকল তথ্য বিশেষ করে পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর
নিয়ম, পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলে
বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আপনি যদি এই হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করতে চান তাহলে
আপনাকে অবশ্যই এই সমস্ত বিষয় ভালোভাবে জেনে নিতে হবে যাতে চিকিৎসা গ্রহণের সময়
বিভ্রান্তিতে না ভুগেন।
নিয়ম, পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে এই আর্টিকেলে
বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আপনি যদি এই হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করতে চান তাহলে
আপনাকে অবশ্যই এই সমস্ত বিষয় ভালোভাবে জেনে নিতে হবে যাতে চিকিৎসা গ্রহণের সময়
বিভ্রান্তিতে না ভুগেন।
![]() |
পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম |
যেহেতু এই হাসপাতালটি বাংলাদেশের সব থেকে বড় মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা
কেন্দ্র এবং সকল ধরনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের চিকিৎসা ব্যবস্থা পাওয়ার একমাত্র
কেন্দ্র তাই বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এই হাসপাতালে রোগী আসে। হাসপাতালে
বিভিন্ন ব্লক এবং আউটডোর সেক্টর রয়েছে, তাই কম সময়ে বিভ্রান্তিতে না ভুলে
চিকিৎসা নিতে গেলে অবশ্যই পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম জানতে হবে।
কেন্দ্র এবং সকল ধরনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের চিকিৎসা ব্যবস্থা পাওয়ার একমাত্র
কেন্দ্র তাই বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এই হাসপাতালে রোগী আসে। হাসপাতালে
বিভিন্ন ব্লক এবং আউটডোর সেক্টর রয়েছে, তাই কম সময়ে বিভ্রান্তিতে না ভুলে
চিকিৎসা নিতে গেলে অবশ্যই পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম জানতে হবে।
পিজি হাসপাতাল কোথায়
পিজি হাসপাতাল বাংলাদেশের প্রথম ইস্নাতকোত্তর স্নাতকোত্তর চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান।
১৯৬৫ সালে এটি ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন এটি IPGMR নামে নামকরণ করা হয়। পরে
১৯৯৮ সালে দেশে মেডিকেল উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার সুবিধার্থে IPGMR কে
বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়। দেশের শিক্ষা এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাপক
ভূমিকা রেখে চলেছে এই হাসপাতালটি।
১৯৬৫ সালে এটি ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন এটি IPGMR নামে নামকরণ করা হয়। পরে
১৯৯৮ সালে দেশে মেডিকেল উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার সুবিধার্থে IPGMR কে
বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়। দেশের শিক্ষা এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাপক
ভূমিকা রেখে চলেছে এই হাসপাতালটি।
পিজি হাসপাতালের পুরো নাম হলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
(BSMMU), যা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার শাহবাগ এলাকায় অবস্থিত। এর পূর্ব পাশে
বারডেম, পশ্চিম পাশে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসনের একাডেমিক ভবন এবং দক্ষিণে
রয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর। এটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা শিক্ষা
ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। তবে এই হাসপাতালের বেশ কিছু প্লট কিংবা
সেক্টর রয়েছে যেগুলো নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।
(BSMMU), যা বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার শাহবাগ এলাকায় অবস্থিত। এর পূর্ব পাশে
বারডেম, পশ্চিম পাশে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসনের একাডেমিক ভবন এবং দক্ষিণে
রয়েছে বাংলাদেশের জাতীয় জাদুঘর। এটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা শিক্ষা
ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অন্যতম। তবে এই হাসপাতালের বেশ কিছু প্লট কিংবা
সেক্টর রয়েছে যেগুলো নির্দিষ্ট কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়।
পিজি হাসপাতালের রয়েছে পাঁচটি প্রবেশদ্বার বা মূল গেট। বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ব
দক্ষিণ কোণে A ব্লকের পূর্ব পাশে ১ নম্বর গেট এবং এর আরেকটু দূরে রয়েছে ২, ৩ ও ৪
নম্বর গেট। হাসপাতালের পশ্চিম দিকে রয়েছে একটি মসজিদ যার সামনে রয়েছে ৫ নাম্বার
গেট। আপনারা এই ৫টি গেটের যেকোনোটা দিয়ে সুবিধা মত প্রবেশ করতে পারবেন। আশা করি
জানতে পেরেছেন পিজি হাসপাতাল কোথায় অর্থাৎ এর অবস্থান সম্পর্কে।
দক্ষিণ কোণে A ব্লকের পূর্ব পাশে ১ নম্বর গেট এবং এর আরেকটু দূরে রয়েছে ২, ৩ ও ৪
নম্বর গেট। হাসপাতালের পশ্চিম দিকে রয়েছে একটি মসজিদ যার সামনে রয়েছে ৫ নাম্বার
গেট। আপনারা এই ৫টি গেটের যেকোনোটা দিয়ে সুবিধা মত প্রবেশ করতে পারবেন। আশা করি
জানতে পেরেছেন পিজি হাসপাতাল কোথায় অর্থাৎ এর অবস্থান সম্পর্কে।
পিজি হাসপাতালের ভবন পরিচিতি
অনেকে পিজি হাসপাতালে গিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগে কারণ তাদের পিজি হাসপাতালের
কোন ভবন কোথায় অবস্থিত অর্থাৎ পিজি হাসপাতালের ভবন পরিস্থিতি সম্পর্কে কোন
ধারণা নেই। এজন্য আপনারা যারা প্রথম পিজি হাসপাতালে যাবেন তার অবশ্যই জেনে
নেবেন ভবন গুলো সম্পর্কে। এই অংশে যেভাবে আপনাদের ভবন গুলো সম্পর্কে জানানো হবে
সেগুলো জানার পরে আপনারা সামান্যতম উপকৃত হবেন।
কোন ভবন কোথায় অবস্থিত অর্থাৎ পিজি হাসপাতালের ভবন পরিস্থিতি সম্পর্কে কোন
ধারণা নেই। এজন্য আপনারা যারা প্রথম পিজি হাসপাতালে যাবেন তার অবশ্যই জেনে
নেবেন ভবন গুলো সম্পর্কে। এই অংশে যেভাবে আপনাদের ভবন গুলো সম্পর্কে জানানো হবে
সেগুলো জানার পরে আপনারা সামান্যতম উপকৃত হবেন।
এই হাসপাতালে ব্লক “A”, ব্লক “B”, ব্লক “C”, ব্লক “D”, ব্লক “E”, ব্লক “F”
এবং কেবিন ব্লক নামে বহুতলা ভবন রয়েছে। এছাড়া বহিঃ বিভাগের জন্য রয়েছে
আরও দুইটি ভবন। বহির্বিভাগের দুটি ভবনের অন্ত সংযোগের জন্য তৃতীয় তলায়
একটি টানেল তৈরি করা হয়েছে। যার ফলে বহি বিভাগের দুটি ভবনের মধ্যে একটি
থেকে আরেকটিতে খুব সহজেই যাওয়া যায়। আর্টিকেলটি আপনি শেষ পর্যন্ত
পড়বেন তাহলে পিজি হাসপাতালে কোথায় এমআরআই করায় এবং পিজি
হাসপাতালে এম আর আই খরচ কতো টাকা তা জানতে পারবেন।
এবং কেবিন ব্লক নামে বহুতলা ভবন রয়েছে। এছাড়া বহিঃ বিভাগের জন্য রয়েছে
আরও দুইটি ভবন। বহির্বিভাগের দুটি ভবনের অন্ত সংযোগের জন্য তৃতীয় তলায়
একটি টানেল তৈরি করা হয়েছে। যার ফলে বহি বিভাগের দুটি ভবনের মধ্যে একটি
থেকে আরেকটিতে খুব সহজেই যাওয়া যায়। আর্টিকেলটি আপনি শেষ পর্যন্ত
পড়বেন তাহলে পিজি হাসপাতালে কোথায় এমআরআই করায় এবং পিজি
হাসপাতালে এম আর আই খরচ কতো টাকা তা জানতে পারবেন।
পিজি হাসপাতাল কি সরকারি
অনেকেই প্রশ্ন করে পিজি হাসপাতাল কি সরকারি নাকি বেসরকারি? এক কথায় বলতে
গেলে পিজি হাসপাতাল হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত সরকারি হাসপাতাল
এবং বিশ্ববিদ্যালয়। তবে রোগীদের অতিরিক্ত সুযোগ সুবিধা দেওয়ার জন্য পিজি
হাসপাতালের পাশে একটি প্লট রয়েছে যেখানে ৭০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা দিয়ে
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হয়।
গেলে পিজি হাসপাতাল হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত সরকারি হাসপাতাল
এবং বিশ্ববিদ্যালয়। তবে রোগীদের অতিরিক্ত সুযোগ সুবিধা দেওয়ার জন্য পিজি
হাসপাতালের পাশে একটি প্লট রয়েছে যেখানে ৭০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা দিয়ে
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হয়।
পিজি হাসপাতাল মোবাইল নাম্বার
বিশেষ করে যারা পিজি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করছে
কিংবা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা গ্রহণ করে ভালো ফলাফল পাইনি
অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই পিজি হাসপাতাল মোবাইল নাম্বার খোঁজে থাকে। এই
নাম্বার খোজার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে
ডাক্তার দেখানো।
কিংবা বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা গ্রহণ করে ভালো ফলাফল পাইনি
অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই পিজি হাসপাতাল মোবাইল নাম্বার খোঁজে থাকে। এই
নাম্বার খোজার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে
ডাক্তার দেখানো।
তবে আপনারা যদি পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম, সময় এবং খরচ
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন তাহলে আপনাদের আর বিভ্রান্তিতে ভুগতে হবে
না। তাই আপনাদের সুবিধার্থেই এই আর্টিকেলে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করা হয়েছে এবং পদক্ষেপ কিভাবে নিবেন সেগুলো হাতে কলমে দেখানো হয়েছে।
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন তাহলে আপনাদের আর বিভ্রান্তিতে ভুগতে হবে
না। তাই আপনাদের সুবিধার্থেই এই আর্টিকেলে এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করা হয়েছে এবং পদক্ষেপ কিভাবে নিবেন সেগুলো হাতে কলমে দেখানো হয়েছে।
তবে আপনারা যারা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাদের সাথে কথা বলতে চাচ্ছেন কিংবা
তাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাচ্ছেন তারা চাইলে পিজি হাসপাতালের রিসিপশন
নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও আরো বেশ কিছু মাধ্যম রয়েছে যেগুলো
অবলম্বন করলে আপনি খুব সহজে তাদের সাথে কথা বলতে পারবেন এবং তাদের থেকে
পরামর্শ নিতে পারবেন।
তাদের সাথে যোগাযোগ করতে চাচ্ছেন তারা চাইলে পিজি হাসপাতালের রিসিপশন
নাম্বারে যোগাযোগ করতে পারেন। এছাড়াও আরো বেশ কিছু মাধ্যম রয়েছে যেগুলো
অবলম্বন করলে আপনি খুব সহজে তাদের সাথে কথা বলতে পারবেন এবং তাদের থেকে
পরামর্শ নিতে পারবেন।
BSMMU (পিজি হাসপাতাল) এর সাথে অফিশিয়াল ভাবে যোগাযোগের মাধ্যম গুলো
হচ্ছেঃ
হচ্ছেঃ
- ওয়েবসাইটঃ www.bsmmu.edu.bd
- ফোন নাম্বারঃ ৯৬৬১০৫১-৫৬
- সেন্ট্রাল টেলিফোন নম্বরঃ +88-02-55165760-94
আপনি যদি উপরোক্ত পদ্ধতি গুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করতে পারেন তাহলে বঙ্গবন্ধু
শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের চিকিৎসা বিভাগের সাথে যোগাযোগ
করতে পারবেন। তবে সবথেকে ভালো হয় সশরীরে সেখানে যাওয়া এবং রিসিপশনের যারা
রয়েছে তাদের সাথে মতবিনিময় করে আপনার সমস্যাগুলো তুলে ধরা।
শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের চিকিৎসা বিভাগের সাথে যোগাযোগ
করতে পারবেন। তবে সবথেকে ভালো হয় সশরীরে সেখানে যাওয়া এবং রিসিপশনের যারা
রয়েছে তাদের সাথে মতবিনিময় করে আপনার সমস্যাগুলো তুলে ধরা।
পিজি হাসপাতালের আউটডোর সময়সূচী
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সুপার স্পেশালাইজড
হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা সকাল ৮ টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত এবং দুপুর
৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। আপনি যদি সকালবেলা অর্থাৎ ৮ টা থেকে বেলা ১০
টার মধ্যে চিকিৎসা নিতে চান তাহলে আপনাকে ৩০ টাকা দিয়ে টিকিট ক্রয় করতে
হবে।
হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা সকাল ৮ টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত এবং দুপুর
৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। আপনি যদি সকালবেলা অর্থাৎ ৮ টা থেকে বেলা ১০
টার মধ্যে চিকিৎসা নিতে চান তাহলে আপনাকে ৩০ টাকা দিয়ে টিকিট ক্রয় করতে
হবে।
আর আপনি যদি দুপুর ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্য ডাক্তার দেখাতে চান তাহলে
আপনাকে ২০০ টাকা দিয়ে টিকিট ক্রয় করতে হবে। সকলের চেয়ে বিকেলের টিকিটের
দাম বেশি হওয়ার কারণ হচ্ছে বিকেলে স্পেশালিস্ট অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরা রোগী
দেখে থাকেন। তাই আপনার রোগের ধরন অনুসারে পিজি হাসপাতালের আউটডোর সময়সূচী
মেন্টেন করে ডাক্তার দেখাবেন।
আপনাকে ২০০ টাকা দিয়ে টিকিট ক্রয় করতে হবে। সকলের চেয়ে বিকেলের টিকিটের
দাম বেশি হওয়ার কারণ হচ্ছে বিকেলে স্পেশালিস্ট অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরা রোগী
দেখে থাকেন। তাই আপনার রোগের ধরন অনুসারে পিজি হাসপাতালের আউটডোর সময়সূচী
মেন্টেন করে ডাক্তার দেখাবেন।
পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম
যারা প্রথম অবস্থায় পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে
কিংবা দেখাতে যাচ্ছে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই জানতে চাই পিজি হাসপাতালে
ডাক্তার দেখানোর নিয়ম কি? বিশেষ করে যারা অন্যান্য জেলা থেকে ঢাকা শহরে
এসে পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে চায় তারা সঠিক নিয়ম না জানার কারণে
বিভিন্ন বিভ্রান্তিতে ভোগে।
কিংবা দেখাতে যাচ্ছে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই জানতে চাই পিজি হাসপাতালে
ডাক্তার দেখানোর নিয়ম কি? বিশেষ করে যারা অন্যান্য জেলা থেকে ঢাকা শহরে
এসে পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে চায় তারা সঠিক নিয়ম না জানার কারণে
বিভিন্ন বিভ্রান্তিতে ভোগে।
তাই আপনিও যদি জীবনের প্রথম পিজি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করতে চান তাহলে
আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে এই হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম
সম্পর্কে। কারণ এটি জেনে রাখলে আপনি নির্ভয়ে এবং অল্প সময়ের মধ্যে সঠিক
নিয়মে ডাক্তার দেখাতে পারবেন এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবেন।
আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে এই হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম
সম্পর্কে। কারণ এটি জেনে রাখলে আপনি নির্ভয়ে এবং অল্প সময়ের মধ্যে সঠিক
নিয়মে ডাক্তার দেখাতে পারবেন এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবেন।
যেহেতু এই হাসপাতালের বিভিন্ন সেক্টর রয়েছে এবং সেক্টর অনুসারে বিভিন্ন
চিকিৎসকেরা চিকিৎসা প্রদান করে তাই সঠিক নির্দেশনা না পেলে আপনি কখনোই
আপনার নির্দিষ্ট রোগের জন্য অভিজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে পারবেন না। তাই আপনাদের
সুবিধার্থে আমাদের আর্টিকেলের এই অংশে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম বিস্তারিতভাবে
আলোচনা করা হয়েছে যেটি জানলে আপনার মনে হবে পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানো
কোন বিষয়ই না।
চিকিৎসকেরা চিকিৎসা প্রদান করে তাই সঠিক নির্দেশনা না পেলে আপনি কখনোই
আপনার নির্দিষ্ট রোগের জন্য অভিজ্ঞ ডাক্তার দেখাতে পারবেন না। তাই আপনাদের
সুবিধার্থে আমাদের আর্টিকেলের এই অংশে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম বিস্তারিতভাবে
আলোচনা করা হয়েছে যেটি জানলে আপনার মনে হবে পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানো
কোন বিষয়ই না।
তবে এই হাসপাতালে ডাক্তার দেখাতে হলে আপনাকে অবশ্যই কয়েকটি পদক্ষেপ অনুসরণ
করতে হবে। পদক্ষেপ গুলো সুন্দরভাবে মনে রাখবেন কিংবা মোবাইলে স্ক্রিনশর্ট
দিয়ে রাখতেও পারেন, কারণ এই পদক্ষেপ গুলো আপনাকে পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে অনুসরণ
করতে হবে। তো চলুন পদক্ষেপ গুলো সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাক এবং পরবর্তী
অংশে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
করতে হবে। পদক্ষেপ গুলো সুন্দরভাবে মনে রাখবেন কিংবা মোবাইলে স্ক্রিনশর্ট
দিয়ে রাখতেও পারেন, কারণ এই পদক্ষেপ গুলো আপনাকে পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে অনুসরণ
করতে হবে। তো চলুন পদক্ষেপ গুলো সম্পর্কে ধারণা নেওয়া যাক এবং পরবর্তী
অংশে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম
- রেফারাল এবং পূর্ববর্তী অ্যাপয়েন্টমেন্ট ও প্রেসক্রিপশন প্রদান
- রেজিস্ট্রেশন করা
- ফি পেমেন্ট
- নির্দিষ্ট ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ
- নির্দিষ্ট দিনে ডাক্তার দেখানো
- ডাক্তারের দেওয়া নির্দেশনা অনুসরণ
- ফলো-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্ট
রেফারাল এবং পূর্ববর্তী অ্যাপয়েন্টমেন্ট ও প্রেসক্রিপশন প্রদান
পিজি হাসপাতাল যেহেতু বাংলাদেশের সব থেকে বড় সরকারি মেডিকেল শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান, গবেষণাগার এবং চিকিৎসা কেন্দ্র তাই প্রথমে সাধারণ কোন রোগের
জন্য এখানে চিকিৎসা প্রদান করা হয় না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ অন্যান্য
মেডিকেলে কিংবা ক্লিনিকে চিকিৎসা গ্রহণ করার পরে যখন পরিপূর্ণ সুস্থ লাভ
করতে পারে না কিংবা আরোগ্য লাভ করতে পারে না তখন তারা পিজি হাসপাতালে
চিকিৎসা গ্রহণ করে।
প্রতিষ্ঠান, গবেষণাগার এবং চিকিৎসা কেন্দ্র তাই প্রথমে সাধারণ কোন রোগের
জন্য এখানে চিকিৎসা প্রদান করা হয় না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ অন্যান্য
মেডিকেলে কিংবা ক্লিনিকে চিকিৎসা গ্রহণ করার পরে যখন পরিপূর্ণ সুস্থ লাভ
করতে পারে না কিংবা আরোগ্য লাভ করতে পারে না তখন তারা পিজি হাসপাতালে
চিকিৎসা গ্রহণ করে।
যারা বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগে বিশেষ করে যাদের এম আর আই করানোর প্রয়োজন হয়
তাদের জন্য পূর্ববর্তী প্রেসক্রিপশন এবং এমআরআই রিপোর্ট নিয়ে আসা
বাধ্যতামূলক। তবে আপনি যদি অন্যত্র বিভিন্ন হাসপাতালে এমআরআই করানোর
পরেও পিজি হাসপাতালে এটি করাতে চান তাহলে এই আর্টিকেল থেকে অবশ্যই পিজি
হাসপাতালে এম আর আই খরচ সম্পর্কে জেনে নিবেন।
তাদের জন্য পূর্ববর্তী প্রেসক্রিপশন এবং এমআরআই রিপোর্ট নিয়ে আসা
বাধ্যতামূলক। তবে আপনি যদি অন্যত্র বিভিন্ন হাসপাতালে এমআরআই করানোর
পরেও পিজি হাসপাতালে এটি করাতে চান তাহলে এই আর্টিকেল থেকে অবশ্যই পিজি
হাসপাতালে এম আর আই খরচ সম্পর্কে জেনে নিবেন।
আর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে রোগীরা পিজি হাসপাতালে
যায় শুধুমাত্র চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করার জন্য। এজন্য প্রথম কথা
হচ্ছে আপনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা গ্রহণ করতে
চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার পূর্ববর্তী চিকিৎসালয় থেকে রেফারেল বা টোকন
গ্রহণ করতে হবে।
যায় শুধুমাত্র চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করার জন্য। এজন্য প্রথম কথা
হচ্ছে আপনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা গ্রহণ করতে
চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার পূর্ববর্তী চিকিৎসালয় থেকে রেফারেল বা টোকন
গ্রহণ করতে হবে।
এই টোকন প্রশংসা পত্র বা রিলিজ স্লিপের কাজ করে। এছাড়া আপনাকে এই ধরনের এ
রেফারেল বাদেও পূর্ববর্তী চিকিৎসার প্রেসক্রিপশন এবং আপনার রোগের
পরীক্ষাকৃত ফলাফল নিয়ে আসতে হবে। তাই এগুলো যদি আপনার না থেকে থাকে তাহলে
অবশ্যই সংগ্রহ করবেন এবং অবহেলা না করে সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষিত রাখবেন।
রেফারেল বাদেও পূর্ববর্তী চিকিৎসার প্রেসক্রিপশন এবং আপনার রোগের
পরীক্ষাকৃত ফলাফল নিয়ে আসতে হবে। তাই এগুলো যদি আপনার না থেকে থাকে তাহলে
অবশ্যই সংগ্রহ করবেন এবং অবহেলা না করে সেগুলো ভালোভাবে সংরক্ষিত রাখবেন।
রেজিস্ট্রেশন করা
অন্যান্য হাসপাতালে যেমন শুধুমাত্র অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করলেই ডাক্তার
দেখানো যায় কিন্তু আপনি যদি জীবনে প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল
বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন
করতে হবে।
দেখানো যায় কিন্তু আপনি যদি জীবনে প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল
বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই রেজিস্ট্রেশন
করতে হবে।
তবে আপনি যদি একবার রেজিস্ট্রেশন করে ফেলেন তাহলে পরবর্তীতে যতবারই ডাক্তার
দেখান না কেন আপনাকে অতিরিক্ত ভাবে আর কখনোই এই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে না।
অর্থাৎ একজন রোগের জন্য শুধুমাত্র একবারই রেজিস্ট্রেশন করতে হয়।
দেখান না কেন আপনাকে অতিরিক্ত ভাবে আর কখনোই এই রেজিস্ট্রেশন করতে হবে না।
অর্থাৎ একজন রোগের জন্য শুধুমাত্র একবারই রেজিস্ট্রেশন করতে হয়।
যেহেতু এটি বাংলাদেশের একমাত্র বড়মাপের চিকিৎসালয় এবং গবেষণাকেন্দ্র তাই
এখানে এই কাজ বাদেও বেশ কয়েকটি ব্যতিক্রম ধর্মী নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। তো
যাই হোক, এটি আপনি বিভিন্নভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন করার
জন্য আপনারা ৫টি পদ্ধতির মধ্যে আপনাদের যেটি পছন্দ হবে সেটি অনুসরণ করতে
পারেন।
এখানে এই কাজ বাদেও বেশ কয়েকটি ব্যতিক্রম ধর্মী নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। তো
যাই হোক, এটি আপনি বিভিন্নভাবে সম্পন্ন করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন করার
জন্য আপনারা ৫টি পদ্ধতির মধ্যে আপনাদের যেটি পছন্দ হবে সেটি অনুসরণ করতে
পারেন।
সশরীরে হাসপাতালে গিয়েঃ আপনি যদি পিজি হাসপাতালের সন্নিকটে অবস্থান করেন
কিংবা আপনার পরিচিত যদি কেউ থাকে তাহলে তার মাধ্যমে সরাসরি হাসপাতালে গিয়ে
নির্দিষ্ট বিভাগের আন্ডারে রেজিস্ট্রেশন কাউন্টারে গিয়ে অ্যাপয়েন্টমেন্ট
গ্রহণ করতে পারবেন। তবে অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার জন্য অবশ্যই আপনার
কয়েকটি প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে, যেমনঃ আপনার জাতীয় পরিচয়
পত্র, পূর্ববর্তী চিকিৎসার প্রেসক্রিপশন এবং নির্দিষ্ট রোগের পরীক্ষাকৃত
ফলাফল।
অনলাইনে এপয়েন্টমেন্ট নিয়েঃ এই হাসপাতালে এপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার বিশেষ
একটি সুবিধা রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেও অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে
পারবেন, যাকে অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট বলা হয়। যেহেতু বাংলাদেশের বিভিন্ন
বিভাগ থেকে এই হাসপাতালে রোগীরা চিকিৎসা গ্রহণ করতে আসে তাই রোগীদের
সুবিধার্থে পিজি হাসপাতালে অনলাইন অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর সুব্যবস্থা রয়েছে।
এই কাজটি আপনি আপনার মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার দিয়ে খুব সহজে
করতে পারবেন। তো এজন্য আপনাকে চলে যেতে হবে একটি ওয়েবসাইটে, আর
ওয়েবসাইটের লিংক আমি এখানে দিয়ে দিচ্ছি আপনারা শুধুমাত্র এর উপরে ক্লিক
করলেই ওই নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে চলে যেতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ www.wbhealth.gov.in
করতে পারবেন। তো এজন্য আপনাকে চলে যেতে হবে একটি ওয়েবসাইটে, আর
ওয়েবসাইটের লিংক আমি এখানে দিয়ে দিচ্ছি আপনারা শুধুমাত্র এর উপরে ক্লিক
করলেই ওই নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে চলে যেতে পারবেন। ওয়েবসাইটঃ www.wbhealth.gov.in
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পরে এপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনাদের কয়েকটি
অপশন সিলেক্ট করতে হবে। তার মধ্যে প্রথম অপশনে রয়েছে আপনি ইতিমধ্যে কোন
চিকিৎসক দেখিয়েছেন কিনা, আপনার অসুস্থতার জন্য কোন বিভাগের চিকিৎসকের
নির্দেশনা প্রয়োজন সেটি সিলেক্ট করতে হবে, এরপর আপনার নাম, মোবাইল
নাম্বার, আপনার বয়স এবং আপনার লিঙ্গ সঠিকভাবে সিলেক্ট করতে হবে। এরপর এর
নিচের দিকে দেখবেন এপয়েন্টমেন্ট এর নিশ্চিত করুন লেখা রয়েছে, ওখানে টার্স
করে দিবেন।
অপশন সিলেক্ট করতে হবে। তার মধ্যে প্রথম অপশনে রয়েছে আপনি ইতিমধ্যে কোন
চিকিৎসক দেখিয়েছেন কিনা, আপনার অসুস্থতার জন্য কোন বিভাগের চিকিৎসকের
নির্দেশনা প্রয়োজন সেটি সিলেক্ট করতে হবে, এরপর আপনার নাম, মোবাইল
নাম্বার, আপনার বয়স এবং আপনার লিঙ্গ সঠিকভাবে সিলেক্ট করতে হবে। এরপর এর
নিচের দিকে দেখবেন এপয়েন্টমেন্ট এর নিশ্চিত করুন লেখা রয়েছে, ওখানে টার্স
করে দিবেন।
আপনি যদি সঠিকভাবে এই তথ্যগুলো পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনি যে নাম্বারটি
দিয়েছিলেন ওই নাম্বারে একটি নিশ্চিত করুন এসএমএস আসবে। এসএমএসের মধ্যে
আপনার এপয়েন্টমেন্ট এর তারিখ, সময়, আইডি এবং বিভাগ উল্লেখ করা থাকবে। তাই
অ্যাপয়েন্টমেন্ট অনুসারে আপনি যদি ডাক্তার দেখাতে চান তাহলে ওই নির্দিষ্ট
দিনে নির্দিষ্ট সময়ে পিজি হাসপাতালে যেতে হবে।
দিয়েছিলেন ওই নাম্বারে একটি নিশ্চিত করুন এসএমএস আসবে। এসএমএসের মধ্যে
আপনার এপয়েন্টমেন্ট এর তারিখ, সময়, আইডি এবং বিভাগ উল্লেখ করা থাকবে। তাই
অ্যাপয়েন্টমেন্ট অনুসারে আপনি যদি ডাক্তার দেখাতে চান তাহলে ওই নির্দিষ্ট
দিনে নির্দিষ্ট সময়ে পিজি হাসপাতালে যেতে হবে।
ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করেঃ পিজি হাসপাতালের রিসিপশনে যারা রয়েছে আপনি
চাইলে তাদের ফোন নাম্বার যোগাযোগ করে কিংবা হাসপাতালে হট লাইন নাম্বার
সংগ্রহ করে যোগাযোগ করতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে সরাসরি হাসপাতালে উপস্থিত
হয়ে কিংবা অনলাইনের মাধ্যমে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার উপায় না থাকলে আপনি
এই মাধ্যমে খুব সহজেই ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন।
অ্যান্ড্রয়েড এপ্লিকেশনের মাধ্যমেঃ বর্তমানে প্লে স্টোরে এমন অনেক
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই পিজি
হাসপাতাল সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন নামে দামি হাসপাতালের ডাক্তারদের
এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারবেন। আবার এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলো
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়। যদি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক
নিয়ন্ত্রিত হয় তাহলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে
বর্তমানে বিভিন্ন application এর মাধ্যমে ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট ছাড়াও
অতিরিক্ত ভাবে এম আর আই এর জন্য এপয়েন্টমেন্ট নেওয়া যাচ্ছে। তবে
ক্যাটাগরি অনুসারে পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ জানতে আর্টিকেলটি
পড়তে থাকুন।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই পিজি
হাসপাতাল সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন নামে দামি হাসপাতালের ডাক্তারদের
এপয়েন্টমেন্ট নিতে পারবেন। আবার এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে যেগুলো
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়। যদি কর্তৃপক্ষ কর্তৃক
নিয়ন্ত্রিত হয় তাহলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে
বর্তমানে বিভিন্ন application এর মাধ্যমে ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট ছাড়াও
অতিরিক্ত ভাবে এম আর আই এর জন্য এপয়েন্টমেন্ট নেওয়া যাচ্ছে। তবে
ক্যাটাগরি অনুসারে পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ জানতে আর্টিকেলটি
পড়তে থাকুন।
তবে আপনি যদি বিভিন্ন অজানা প্রতিষ্ঠানের আওতাধীন এপ্লিকেশনের মাধ্যমে
অ্যাপোয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করে থাকেন সেক্ষেত্রে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা
থেকেই যায়। তবে পিজি হাসপাতালে এন্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। তাই আপনারা চাইলে খুব
সহজেই হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ্লিকেশন
ইন্সটল করে খুব সহজেই পিজি হাসপাতালের ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে
পারবেন।
অ্যাপোয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করে থাকেন সেক্ষেত্রে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা
থেকেই যায়। তবে পিজি হাসপাতালে এন্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। তাই আপনারা চাইলে খুব
সহজেই হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে গুগল প্লে স্টোর থেকে অ্যাপ্লিকেশন
ইন্সটল করে খুব সহজেই পিজি হাসপাতালের ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে
পারবেন।
ফলো-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েঃ আপনি যদি ইতিপূর্বে রেজিস্ট্রেশনের করে
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করে থাকেন তাহলে পরবর্তী সময়ে ডাক্তারের
এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার আপনার জন্য খুবই সহজ। কারণ প্রথমবারের পরে
পরবর্তী সময়ে আপনি যতবার ডাক্তার দেখাবেন সে সময় আপনার শুধুমাত্র ফলো-আপ
অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করতে হবে।
এটি গ্রহণ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই আপনার পূর্ববর্তী চিকিৎসকের
অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং প্রেসক্রিপশন দেখাতে হবে। এটি গ্রহণ করতে হলে আপনাকে
অবশ্যই ওই ডাক্তারের আওতাধীন সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে গ্রহণ করতে হবে যেটি
ডাক্তারই আপনাকে বলে দিবে। তাই বুঝতেই পারছেন কোনোভাবে প্রথমবার যদি আপনি
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে ডাক্তার দেখান তাহলে পরবর্তীতে আপনাকে আর
কোন অতিরিক্ত ঝামেলা পোহাতে হবে না। উপরে উল্লেখিত পদ্ধতিগুলোর
যেকোনোটির মাধ্যমে আপনি যদি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে ফেলেন তাহলে আপনি
পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম গুলোর ৭০ শতাংশ কমপ্লিট করে ফেলেছেন।
অ্যাপয়েন্টমেন্ট এবং প্রেসক্রিপশন দেখাতে হবে। এটি গ্রহণ করতে হলে আপনাকে
অবশ্যই ওই ডাক্তারের আওতাধীন সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে গ্রহণ করতে হবে যেটি
ডাক্তারই আপনাকে বলে দিবে। তাই বুঝতেই পারছেন কোনোভাবে প্রথমবার যদি আপনি
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে ডাক্তার দেখান তাহলে পরবর্তীতে আপনাকে আর
কোন অতিরিক্ত ঝামেলা পোহাতে হবে না। উপরে উল্লেখিত পদ্ধতিগুলোর
যেকোনোটির মাধ্যমে আপনি যদি রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে ফেলেন তাহলে আপনি
পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম গুলোর ৭০ শতাংশ কমপ্লিট করে ফেলেছেন।
ফি পেমেন্ট
এপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার ফি নির্ভর করছে আপনি কোন সময়ে অর্থাৎ পিজি
হাসপাতালের কোন সময়সূচি অনুসারে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিচ্ছেন তার উপরে।
অর্থাৎ আপনি যদি সকাল ৮ টা থেকে দুপুর দুইটার মধ্যে ডাক্তার দেখাতে চান
সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রদান করতে হবে মাত্র ৩০ টাকা। আর দুপুর ৩ টা থেকে
সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে ডাক্তার দেখাতে হলে আপনাকে প্রদান করতে হবে ২০০ টাকা।
হাসপাতালের কোন সময়সূচি অনুসারে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিচ্ছেন তার উপরে।
অর্থাৎ আপনি যদি সকাল ৮ টা থেকে দুপুর দুইটার মধ্যে ডাক্তার দেখাতে চান
সেক্ষেত্রে আপনাকে প্রদান করতে হবে মাত্র ৩০ টাকা। আর দুপুর ৩ টা থেকে
সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে ডাক্তার দেখাতে হলে আপনাকে প্রদান করতে হবে ২০০ টাকা।
সকালের তুলনায় বিকেলে অ্যাপোয়েন্টমেন্ট নেওয়ার খরচ বেশি হওয়ার কারণ
হচ্ছে সকালে মূলত বিভিন্ন ট্রেনিং এ অংশগ্রহণকারী নতুন ডাক্তার এবং
প্রশিক্ষকরা রোগী দেখে থাকে। আর বিকেলে এপয়েন্টমেন্ট এর খরচ বেশি হওয়ার
কারণ হচ্ছে ওই সময় অভিজ্ঞ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা রোগী দেখে থাকেন। তবে
আমি ব্যক্তিগতভাবে অভিমত জানাবো যে, আপনারা সব সময় বিকেলের বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসকদের দেখানোর জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করবেন।
হচ্ছে সকালে মূলত বিভিন্ন ট্রেনিং এ অংশগ্রহণকারী নতুন ডাক্তার এবং
প্রশিক্ষকরা রোগী দেখে থাকে। আর বিকেলে এপয়েন্টমেন্ট এর খরচ বেশি হওয়ার
কারণ হচ্ছে ওই সময় অভিজ্ঞ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা রোগী দেখে থাকেন। তবে
আমি ব্যক্তিগতভাবে অভিমত জানাবো যে, আপনারা সব সময় বিকেলের বিশেষজ্ঞ
চিকিৎসকদের দেখানোর জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করবেন।
আপনি এই ফি ৫ টি মাধ্যমে পেমেন্ট করতে পারবেন। মাধ্যমগুলো হচ্ছেঃ
রেজিস্ট্রেশন কাউন্টারে, ক্যাশ কাউন্টারে, বিভাগীয় কাউন্টারে, অনলাইনে
এবং যেখানে ইনডোর ভর্তি ফি গ্রহণ করে সেখানে। তবে আপনি চাইলে উপরোক্ত
পদ্ধতিগুলোর যেকোনোটির মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে পারবেন। তবে রেজিস্ট্রেশন
কাউন্টারের মাধ্যমে পরিশোধ করলে কোন ঝামেলা হয় না।
রেজিস্ট্রেশন কাউন্টারে, ক্যাশ কাউন্টারে, বিভাগীয় কাউন্টারে, অনলাইনে
এবং যেখানে ইনডোর ভর্তি ফি গ্রহণ করে সেখানে। তবে আপনি চাইলে উপরোক্ত
পদ্ধতিগুলোর যেকোনোটির মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে পারবেন। তবে রেজিস্ট্রেশন
কাউন্টারের মাধ্যমে পরিশোধ করলে কোন ঝামেলা হয় না।
নির্দিষ্ট দিনে ডাক্তার দেখানো
এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার পরে সেখানে দেখবেন আপনার চিকিৎসকের নাম উল্লেখ
করা রয়েছে। এবং আপনি কোন দিন ওই চিকিৎসককে দেখাতে পারবেন তার তারিখ এবং
সময় উল্লেখ করা রয়েছে।
করা রয়েছে। এবং আপনি কোন দিন ওই চিকিৎসককে দেখাতে পারবেন তার তারিখ এবং
সময় উল্লেখ করা রয়েছে।
ডাক্তারের দেওয়া নির্দেশনা অনুসরণ
আপনার রোগের ধরন এবং শারীরিক পরিস্থিতি অনুসারে চিকিৎসকেরা যথাযথ চিকিৎসা
পদ্ধতি গ্রহণের পরামর্শ দিবেন। আপনি যদি সুস্থতা অর্জন করতে চান তাহলে
আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের দেওয়া সকল নির্দেশনা পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে অনুসরণ
করতে হবে। অনেক সময় চিকিৎসকেরা নির্দিষ্ট সময় পরে পুনরায়
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে বলে। সেক্ষেত্রে আপনি ফলো-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্ট
গ্রহণ করবেন।
পদ্ধতি গ্রহণের পরামর্শ দিবেন। আপনি যদি সুস্থতা অর্জন করতে চান তাহলে
আপনাকে অবশ্যই ডাক্তারের দেওয়া সকল নির্দেশনা পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে অনুসরণ
করতে হবে। অনেক সময় চিকিৎসকেরা নির্দিষ্ট সময় পরে পুনরায়
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে বলে। সেক্ষেত্রে আপনি ফলো-আপ অ্যাপয়েন্টমেন্ট
গ্রহণ করবেন।
পিজি হাসপাতালে বিকালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম
যেহেতু বিকেলে বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকেরা রোগী দেখে থাকে তাই বিকেলে
চিকিৎসকদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে গেলে আপনাকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে হবে। এটিকে মূলত আউটডোর সেবাও বলে থাকা হয়। তো চলুন জেনে নেওয়া
যাক পিজি হাসপাতালে বিকালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম সম্পর্কে আপনাকে সঠিক
গাইডলাইন দেওয়া হবে যেটি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
চিকিৎসকদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে গেলে আপনাকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে হবে। এটিকে মূলত আউটডোর সেবাও বলে থাকা হয়। তো চলুন জেনে নেওয়া
যাক পিজি হাসপাতালে বিকালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম সম্পর্কে আপনাকে সঠিক
গাইডলাইন দেওয়া হবে যেটি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
বিকেল বেলায় পিজি হাসপাতাল অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, কনসালটেন্ট
জাতীয় স্পেশালিস্ট ডাক্তার এবং বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা আউটডোর
সেবাটি প্রদান করে থাকে। আউটডোর বিল্ডিং দুটি হাসপাতালের পশ্চিম-দক্ষিণ
কোনে অবস্থিত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক, কনসালটেন্ট
জাতীয় স্পেশালিস্ট ডাক্তার এবং বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা আউটডোর
সেবাটি প্রদান করে থাকে। আউটডোর বিল্ডিং দুটি হাসপাতালের পশ্চিম-দক্ষিণ
কোনে অবস্থিত।
বিকেলে আউটডোর সেবা প্রদান করার জন্য যেহেতু দুইটি ভবন রয়েছে তাই দুইটি
ভবনে আলাদা আলাদা রোগের রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ দুইটি ভবনের মধ্যে
একটি হচ্ছে মেডিসিন ভবন এবং আরেকটি হচ্ছে সার্জারি ভবন। আপনার রোগের ধরন
অনুসারে এই দুইটি বিল্ডিং এর মধ্যে একটি বিল্ডিংকে আপনার চিকিৎসা গ্রহণের
জন্য নির্ধারণ করা হবে।
ভবনে আলাদা আলাদা রোগের রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ দুইটি ভবনের মধ্যে
একটি হচ্ছে মেডিসিন ভবন এবং আরেকটি হচ্ছে সার্জারি ভবন। আপনার রোগের ধরন
অনুসারে এই দুইটি বিল্ডিং এর মধ্যে একটি বিল্ডিংকে আপনার চিকিৎসা গ্রহণের
জন্য নির্ধারণ করা হবে।
তবে এখানে চিকিৎসা গ্রহণ করতে গেলে ইনডোর এর মত ঠিক একই ভাবে আপনাকে
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করতে হবে। আর এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার
জন্য আপনাকে অবশ্যই সিরিয়াল দিতে হবে। আউটডোরে যেহেতু চিকিৎসকেরা দুপুর
তিনটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত রোগীর দেখে থাকে তাই সিরিয়ালের জন্য
আপনাকে অবশ্যই দুপুর বারোটার সময় আউটডোর ভবনে উপস্থিত হতে হবে।
ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করতে হবে। আর এপয়েন্টমেন্ট গ্রহণ করার
জন্য আপনাকে অবশ্যই সিরিয়াল দিতে হবে। আউটডোরে যেহেতু চিকিৎসকেরা দুপুর
তিনটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত রোগীর দেখে থাকে তাই সিরিয়ালের জন্য
আপনাকে অবশ্যই দুপুর বারোটার সময় আউটডোর ভবনে উপস্থিত হতে হবে।
দুপুর ১২ টার সময় থেকে টিকিট নেওয়ার জন্য মানুষের লাইন লেগে যায় তাই
আপনি যদি আগেভাগে টিকিট গ্রহণ করতে চান তাহলে বারোটার সময় থেকেই আপনাকে
লাইনে দাঁড়াতে হবে। কর্তৃপক্ষরা টিকিট ছাড়া শুরু করে দুই টার পরে।
আপনাকে আগেই লাইনে দাঁড়াতে হবে কারণ অনেক ক্ষেত্রে টিকিট ফুরিয়ে যায়।
আপনি যদি আগেভাগে টিকিট গ্রহণ করতে চান তাহলে বারোটার সময় থেকেই আপনাকে
লাইনে দাঁড়াতে হবে। কর্তৃপক্ষরা টিকিট ছাড়া শুরু করে দুই টার পরে।
আপনাকে আগেই লাইনে দাঁড়াতে হবে কারণ অনেক ক্ষেত্রে টিকিট ফুরিয়ে যায়।
বিকেল বেলায় প্রতিটি চিকিৎসক ধরে ১৫ থেকে ২০ টি রোগী দেখে থাকে তাই আপনি
যদি প্রথম দিকের সিরিয়াল নাম্বারের টিকিট সংগ্রহ করতে না পারেন তাহলে
ঐদিন আপনি হয়তো বা ডাক্তার দেখাতে পারবেন না। আপনাকে হয়তো আবার পরবর্তী
সময়ে আসা লাগতে পারে, এজন্য আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন দুপুর বারোটার
সময় থেকেই টিকিট গ্রহণের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে যাওয়া।
যদি প্রথম দিকের সিরিয়াল নাম্বারের টিকিট সংগ্রহ করতে না পারেন তাহলে
ঐদিন আপনি হয়তো বা ডাক্তার দেখাতে পারবেন না। আপনাকে হয়তো আবার পরবর্তী
সময়ে আসা লাগতে পারে, এজন্য আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন দুপুর বারোটার
সময় থেকেই টিকিট গ্রহণের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে যাওয়া।
যেহেতু বিকেলে বিভিন্ন স্পেশালিস্ট এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরা রোগী দেখে থাকে
তাই আপনাকে টিকিট নিতে হলে খরচ করতে হবে মাত্র ৩০০ টাকা। তবে বলে রাখা
ভালো, প্রতিদিনই একই ডাক্তার রোগী দেখেনা। রোগের ক্যাটাগরি অনুসারে
নির্দিষ্ট রোগের বিশেষজ্ঞেরা নির্দিষ্ট সিডিউল অনুসারে আউটডোর সেবা
প্রদান করে থাকে।
তাই আপনাকে টিকিট নিতে হলে খরচ করতে হবে মাত্র ৩০০ টাকা। তবে বলে রাখা
ভালো, প্রতিদিনই একই ডাক্তার রোগী দেখেনা। রোগের ক্যাটাগরি অনুসারে
নির্দিষ্ট রোগের বিশেষজ্ঞেরা নির্দিষ্ট সিডিউল অনুসারে আউটডোর সেবা
প্রদান করে থাকে।
তাই আপনি আপনার রোগের ধরন অনুসারে নির্দিষ্ট শিডিউল অনুসারে কাঙ্খিত দিনে
ওই ডাক্তার দেখাতে আসবেন। তবে কোন ডাক্তার কোন দিন বসে এটি আপনি রিসিপশনে
যোগাযোগ করলেই বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি এই তথ্যটি জানার পরে
নির্দ্বিধায় এই হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবেন কারণ এখানে
সর্বাধিক প্রযুক্তিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়।
ওই ডাক্তার দেখাতে আসবেন। তবে কোন ডাক্তার কোন দিন বসে এটি আপনি রিসিপশনে
যোগাযোগ করলেই বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি এই তথ্যটি জানার পরে
নির্দ্বিধায় এই হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবেন কারণ এখানে
সর্বাধিক প্রযুক্তিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়।
পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ
এতক্ষণ যাবৎ আপনারা পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম এবং অন্যান্য
খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যেহেতু চিকিৎসা গ্রহণ করতে টাকা
প্রয়োজন সেক্ষেত্রে আপনাদের অবশ্যই জেনে রাখতে হবে এম আর
আই খরচ এবং অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতির খরচ সম্পর্কে।
খুঁটিনাটি বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যেহেতু চিকিৎসা গ্রহণ করতে টাকা
প্রয়োজন সেক্ষেত্রে আপনাদের অবশ্যই জেনে রাখতে হবে এম আর
আই খরচ এবং অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতির খরচ সম্পর্কে।
এমআরআই এবং এক্স রে কিন্তু আলাদা, অনেকে এই দুটিকে এক মনে করে। এম আর আই
এর পূর্ণরূপ হচ্ছে ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং। এর মাধ্যমে শরীরের
বিভিন্ন সূক্ষ্ম অংশেরও নিখুঁত ছবি ধারণ করা সম্ভব। এর মাধ্যমে আমাদের
শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যেমন মস্তিষ্ক, মেরুদন্ড, হারের জয়েন্ট
এমনকি নরম টিস্যুরও স্পষ্ট ছবি তোলা সম্ভব। এটি নিখুঁত ছবি তুলতে পারে
কারণ এ কাজটি করে থাকে চুম্বক ক্ষেত্র এবং রেডিও তরঙ্গ, আর যেহেতু এই
দুইটি মাধ্যম ব্যবহৃত হয় তাই এমআরআই কে নিরাপদ মনে করা হয়।
এর পূর্ণরূপ হচ্ছে ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং। এর মাধ্যমে শরীরের
বিভিন্ন সূক্ষ্ম অংশেরও নিখুঁত ছবি ধারণ করা সম্ভব। এর মাধ্যমে আমাদের
শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যেমন মস্তিষ্ক, মেরুদন্ড, হারের জয়েন্ট
এমনকি নরম টিস্যুরও স্পষ্ট ছবি তোলা সম্ভব। এটি নিখুঁত ছবি তুলতে পারে
কারণ এ কাজটি করে থাকে চুম্বক ক্ষেত্র এবং রেডিও তরঙ্গ, আর যেহেতু এই
দুইটি মাধ্যম ব্যবহৃত হয় তাই এমআরআই কে নিরাপদ মনে করা হয়।
সাধারণত এম আর আই করতে ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগে। তবে এমআরআই এর ধরন
যদি জটিল হয় সেক্ষেত্রে ৩ ঘন্টা পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। যাই হোক,
আপনারা কিন্তু পিজি হাসপাতালে খুব সহজেই এমআরআই করাতে পারবেন। যেহেতু এটি
উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে করা হয় আর পিজি হাসপাতালে বর্তমানে যেসব
চিকিৎসার সরঞ্জাম রয়েছে সেগুলো খুবই উন্নত এবং সেগুলো সাধারণ জনগণদের
আধুনিক চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে।
যদি জটিল হয় সেক্ষেত্রে ৩ ঘন্টা পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। যাই হোক,
আপনারা কিন্তু পিজি হাসপাতালে খুব সহজেই এমআরআই করাতে পারবেন। যেহেতু এটি
উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে করা হয় আর পিজি হাসপাতালে বর্তমানে যেসব
চিকিৎসার সরঞ্জাম রয়েছে সেগুলো খুবই উন্নত এবং সেগুলো সাধারণ জনগণদের
আধুনিক চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে।
পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ
- ব্রেন এমআরআই – ৩০০০ টাকা
- ব্রেন এমআরআই (কন্ট্রাস্ট সহ) – ৪০০০ টাকা
- লাম্বার স্পাইন এমআরআই – ৩০০০ টাকা
- লাম্বার স্পাইন এমআরআই (কন্ট্রাস্ট সহ) – ৩০০০ টাকা
- সার্ভিকাল স্পাইন এমআরআই – ৩০০০ টাকা
- সার্ভিকাল স্পাইন এমআরআই (কন্ট্রাস্ট সহ) – ৪০০০ টাকা
- ডরসাল স্পাইন এমআরআই – ৩০০০ টাকা
- ডরসাল স্পাইন এমআরআই (কন্ট্রাস্ট সহ) – ৪০০০ টাকা
- অরবিট এমআরআই – ৩০০০ টাকা
-
ব্রেন এমআরআই + এমআরএ (ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স অ্যাঞ্জিওগ্রাফি) – ৪০০০
টাকা -
ব্রেন এমআরআই + এমআরভি (ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ভেনোগ্রাফি) – ৪০০০
টাকা -
ব্রেন এমআরআই + এমআরএস (ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স স্পেকট্রোস্কপি) – ৪০০০
টাকা - এমআরএ (ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স অ্যাঞ্জিওগ্রাফি) – ১০০০ টাকা
- এমআরভি (ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ভেনোগ্রাফি) – ১০০০ টাকা
বর্তমান সময় অনুসারে পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ উপরে উল্লেখ করা
হয়েছে, তবে এই খরচের পরিমাণ যেকোনো সময় বৃদ্ধি পেতে
পারে। এজন্য আপনি যখন এই পরীক্ষাটি করবেন তখন করতে পক্ষের নিকট থেকে
অবশ্যই এমআরআই খরচ সম্পর্কে পুনরায় জেনে নিবেন।
হয়েছে, তবে এই খরচের পরিমাণ যেকোনো সময় বৃদ্ধি পেতে
পারে। এজন্য আপনি যখন এই পরীক্ষাটি করবেন তখন করতে পক্ষের নিকট থেকে
অবশ্যই এমআরআই খরচ সম্পর্কে পুনরায় জেনে নিবেন।
পিজি হাসপাতাল কবে বন্ধ থাকে
যদি এরকম হয় যে, আপনি পিজি হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য যেসব
প্রয়োজনীয় তথ্যের প্রয়োজন সেগুলো সবই জেনেছেন কিন্তু আপনি এমন একটি
দিনে পিজি হাসপাতালে গিয়েছেন যেদিন হাসপাতালটি বন্ধ থাকে তাহলে কেমন
হবে? নিশ্চয়ই আপনার খারাপ লাগবে এবং শুধু আপনার সময় নষ্ট হবে এছাড়া
কিছুই না।
প্রয়োজনীয় তথ্যের প্রয়োজন সেগুলো সবই জেনেছেন কিন্তু আপনি এমন একটি
দিনে পিজি হাসপাতালে গিয়েছেন যেদিন হাসপাতালটি বন্ধ থাকে তাহলে কেমন
হবে? নিশ্চয়ই আপনার খারাপ লাগবে এবং শুধু আপনার সময় নষ্ট হবে এছাড়া
কিছুই না।
তাই পিজি হাসপাতাল সম্পর্কে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমনঃ পিজি
হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম ও পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ জানার
পাশাপাশি আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে পিজি হাসপাতাল কবে বন্ধ থাকে।
যেহেতু বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পিজি হাসপাতালে রোগীরা চিকিৎসা
গ্রহণের জন্য আসে তাই এই তথ্যটি জানা অপরিহার্য বলে আমি মনে করছি।
হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম ও পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ জানার
পাশাপাশি আপনাকে অবশ্যই জেনে রাখতে হবে পিজি হাসপাতাল কবে বন্ধ থাকে।
যেহেতু বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পিজি হাসপাতালে রোগীরা চিকিৎসা
গ্রহণের জন্য আসে তাই এই তথ্যটি জানা অপরিহার্য বলে আমি মনে করছি।
সাধারণত পিজি হাসপাতাল সাপ্তাহিক ছুটি অর্থাৎ শুক্রবার এবং নির্দিষ্ট
কিছু সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বন্ধ থাকে। এ ব্যতীত প্রতিদিনই খোলা থাকে
এবং প্রতিদিনই রোগীদের চিকিৎসা ও ভর্তি করানোর কার্যক্রম সঠিকভাবে
পরিচালিত হয়। তবে আপনারা যদি ছুটির দিনে হাসপাতালে যান তাহলে কখনোই
চিকিৎসা নিতে পারবেন না কারণ ঐদিন ডাক্তাররাই আসেনা।
কিছু সরকারি ছুটির দিনগুলোতে বন্ধ থাকে। এ ব্যতীত প্রতিদিনই খোলা থাকে
এবং প্রতিদিনই রোগীদের চিকিৎসা ও ভর্তি করানোর কার্যক্রম সঠিকভাবে
পরিচালিত হয়। তবে আপনারা যদি ছুটির দিনে হাসপাতালে যান তাহলে কখনোই
চিকিৎসা নিতে পারবেন না কারণ ঐদিন ডাক্তাররাই আসেনা।
ব্যক্তিগত অভিমত
আমাদের আজকের এই আর্টিকেল কি আপনি যদি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন
তাহলে অবশ্যই জানতে পেরেছেন পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম সম্পর্কে
এবং পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ কত টাকা লাগে এই সম্পর্কে। তবে আপনি
অবশ্যই pg হাসপাতাল যেদিন বন্ধ থাকবে সেদিন যাবেন না।
তাহলে অবশ্যই জানতে পেরেছেন পিজি হাসপাতালে ডাক্তার দেখানোর নিয়ম সম্পর্কে
এবং পিজি হাসপাতালে এম আর আই খরচ কত টাকা লাগে এই সম্পর্কে। তবে আপনি
অবশ্যই pg হাসপাতাল যেদিন বন্ধ থাকবে সেদিন যাবেন না।
আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এই ধরনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আর্টিকেল
প্রকাশিত হয়। আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নিত্য নতুন আর্টিকেল
গুলো সবার আগে পেতে চান তাহলে অবশ্যই ফলো করে পাশে থাকুন। এছাড়া আপনি
চাইলে আমাদের হোমপেজ ভিজিট করে ক্যাটাগরি অনুসারে প্রকাশিত আর্টিকেলগুলো পড়ে
নিজের জ্ঞান ভান্ডার বৃদ্ধি করতে পারবেন।
প্রকাশিত হয়। আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নিত্য নতুন আর্টিকেল
গুলো সবার আগে পেতে চান তাহলে অবশ্যই ফলো করে পাশে থাকুন। এছাড়া আপনি
চাইলে আমাদের হোমপেজ ভিজিট করে ক্যাটাগরি অনুসারে প্রকাশিত আর্টিকেলগুলো পড়ে
নিজের জ্ঞান ভান্ডার বৃদ্ধি করতে পারবেন।