এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এবং
পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় নাকি? আপনি যদি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত
পড়তে পারেন তাহলে জানতে পারবেন কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এবং
পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় নাকি। চলুন আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট না
করে জেনে নেওয়া যাক কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় ও পিরিয়ডের সময়
কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় নাকি?
পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় নাকি? আপনি যদি আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত
পড়তে পারেন তাহলে জানতে পারবেন কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এবং
পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় নাকি। চলুন আপনাদের মূল্যবান সময় নষ্ট না
করে জেনে নেওয়া যাক কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় ও পিরিয়ডের সময়
কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় নাকি?
যেহেতু এটি একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক আর্টিকেল তাই আর্টিকেলটি পড়ার সময় বিশেষ
করে কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় অংশটি পড়ার সময় গভীর মনোযোগ
দিয়ে পড়বেন। অমনোযোগী হয়ে কিংবা তাড়াহুড়া করে আর্টিকেলটি পরে ভুল বুঝলে
কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই দায়ী থাকবে না। তাই আপনার হাতে যদি এখন সময় না থাকে
তাহলে পরবর্তীতে ধীরে সুস্থে জেনে নিবেন পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায়
এবং কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি?
করে কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় অংশটি পড়ার সময় গভীর মনোযোগ
দিয়ে পড়বেন। অমনোযোগী হয়ে কিংবা তাড়াহুড়া করে আর্টিকেলটি পরে ভুল বুঝলে
কর্তৃপক্ষ কোনোভাবেই দায়ী থাকবে না। তাই আপনার হাতে যদি এখন সময় না থাকে
তাহলে পরবর্তীতে ধীরে সুস্থে জেনে নিবেন পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায়
এবং কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি?
সূচনাঃ কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এবং পিরিয়ডের সময় কৃমির
ঔষধ খাওয়া যায়
এই আর্টিকেল জুড়ে আলোচনা করা হবে কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো, কৃমির ট্যাবলেট কয়টা
খেতে হয়
খেতে হয়
কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়, কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম, বড়দের
কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম, কৃমির ঔষধ কতদিন পর পর খেতে হয়, কৃমির ঔষধ খাওয়ার
পর কি ভিটামিন খেতে হয়, কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর করণীয়, পিরিয়ডের সময় কৃমির
ঔষধ খাওয়া যায় ও গরুর কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এই সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম, কৃমির ঔষধ কতদিন পর পর খেতে হয়, কৃমির ঔষধ খাওয়ার
পর কি ভিটামিন খেতে হয়, কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর করণীয়, পিরিয়ডের সময় কৃমির
ঔষধ খাওয়া যায় ও গরুর কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এই সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো
কৃমির কারণে আপনারা হয়তো অনেকেই অসুস্থ রয়েছেন। তাই অনেকেই জিজ্ঞেস করে কৃমির
ঔষধ কোনটা ভালো। তাই আপনাদের সুবিধার্থে নিম্নে কিছু কৃমির ঔষধের নাম উল্লেখ
করা হয়েছে যেগুলো পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো। তবে এই
ওষুধগুলো খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের নির্দেশনা নেওয়ার প্রয়োজন
রয়েছে।
ঔষধ কোনটা ভালো। তাই আপনাদের সুবিধার্থে নিম্নে কিছু কৃমির ঔষধের নাম উল্লেখ
করা হয়েছে যেগুলো পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো। তবে এই
ওষুধগুলো খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের নির্দেশনা নেওয়ার প্রয়োজন
রয়েছে।
কৃমির ঔষধ কোনটা ভালো সেগুলো নিচে দেওয়া হয়েছে
- Levamisole – লেভামিসোল
- Albendazole – আলবেনডাজল
- Zybend – জাইবেন্ড
- Mebendazole – মেবেনডাজল
- Niclosamide
- Pyrantel Pamoate -পাইরান্টেল পামোতে
- Noworm – নওর্ম
- Levamisole – লিভামিজল
- Praziquantel
- Zelbend – জেলবেন্ড
উপরে উল্লেখিত ঔষধ গুলো চিকিৎসকদের মতামত অনুসারে সবচেয়ে ভালো এবং সেরা ওষুধ।
উপরের এই ওষুধগুলো আপনি যদি কৃমির জন্য খেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন
চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। কারণ চিকিৎসকের আপনার কৃমির ধরন এবং
শারীরিক পরিস্থিতি অনুসারে খাওয়ার নিয়ম বর্ণনা করবেন।
উপরের এই ওষুধগুলো আপনি যদি কৃমির জন্য খেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন
চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। কারণ চিকিৎসকের আপনার কৃমির ধরন এবং
শারীরিক পরিস্থিতি অনুসারে খাওয়ার নিয়ম বর্ণনা করবেন।
কৃমির ট্যাবলেট কয়টা খেতে হয়
কৃমির ট্যাবলেট কয়টা খেতে হয় এটি নির্ভর করে আপনি কৃমির কোন ট্যাবলেটটি
খাচ্ছেন তার উপরে। এমন অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যেগুলো ডোজ হিসাবে গ্রহণ করতে হয়,
আবার এমন অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যেগুলো একটি সেবন করলেই হয়। তাই কৃমির ট্যাবলেট
কয়টা খেতে হয় এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আপনার সেবনকৃত কৃমির ট্যাবলেট এর
উপরে।
খাচ্ছেন তার উপরে। এমন অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যেগুলো ডোজ হিসাবে গ্রহণ করতে হয়,
আবার এমন অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যেগুলো একটি সেবন করলেই হয়। তাই কৃমির ট্যাবলেট
কয়টা খেতে হয় এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আপনার সেবনকৃত কৃমির ট্যাবলেট এর
উপরে।
সরকারিভাবে আমাদের দেশের স্কুল কলেজে যেগুলি প্রদান করা হয় সেগুলো একটি খেলেই
যথেষ্ট। এছাড়া অন্যান্য ট্যাবলেট গুলো সেবনের আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে।
অধিকাংশ ট্যাবলেটগুলোই তিন দিন যাবৎ দুইটি করে সেবন করতে হয় এবং যেগুলো ডোজ
হিসেবে গ্রহণ করতে হয় সেগুলো ২১ দিন পর পর খেতে হয়। তবে এগুলো নিয়ে আপনাদের
কোন চিন্তা করতে হবে না কারণ যদি আপনি সরকারি ভাবে কৃমির ঔষধ গ্রহণ করেন তাহলে
সেগুলো একটি খেতে হবে এবং চিকিৎসক কর্তৃক নির্দেশিত নিয়ম অনুসারে সেবন করলে
চিকিৎসকের বর্ণনা অনুসারে সেবন করবেন।
যথেষ্ট। এছাড়া অন্যান্য ট্যাবলেট গুলো সেবনের আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে।
অধিকাংশ ট্যাবলেটগুলোই তিন দিন যাবৎ দুইটি করে সেবন করতে হয় এবং যেগুলো ডোজ
হিসেবে গ্রহণ করতে হয় সেগুলো ২১ দিন পর পর খেতে হয়। তবে এগুলো নিয়ে আপনাদের
কোন চিন্তা করতে হবে না কারণ যদি আপনি সরকারি ভাবে কৃমির ঔষধ গ্রহণ করেন তাহলে
সেগুলো একটি খেতে হবে এবং চিকিৎসক কর্তৃক নির্দেশিত নিয়ম অনুসারে সেবন করলে
চিকিৎসকের বর্ণনা অনুসারে সেবন করবেন।
কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়। কৃমির ট্যাবলেট কি খালি পেটে
খেতে হয়
কৃমির ট্যাবলেট খাওয়া সম্পর্কে আমাদের দেশে একটি কুসংস্কার রয়েছে। অনেকে মনে
করে কৃমির ট্যাবলেট খালি পেটে খেতে হয়। আবার অনেকে প্রশ্ন করে কৃমির ট্যাবলেট
খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়? তো এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর আর্টিকেলের এই অংশে
দেওয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনার যদি এই প্রশ্নের উত্তর গুলো জানার প্রয়োজন থাকে
তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
করে কৃমির ট্যাবলেট খালি পেটে খেতে হয়। আবার অনেকে প্রশ্ন করে কৃমির ট্যাবলেট
খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়? তো এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর আর্টিকেলের এই অংশে
দেওয়ার চেষ্টা করব। তাই আপনার যদি এই প্রশ্নের উত্তর গুলো জানার প্রয়োজন থাকে
তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
প্রথম প্রশ্নটি হচ্ছে কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়? এই প্রশ্নের
উত্তর হলঃ খাওয়ার আগেও খাওয়া যায় আবার খাওয়ার পরেও খাওয়া যায়। তবে
চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুসারে কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার পরে খাওয়াই ভালো। কারণ
খাওয়ার পরে খেলে আমাদের শরীরের পরিপূর্ণভাবে কাজ করতে পারে এবং এর ১০০%
কার্যকারিতা দেখাতে পারে।
উত্তর হলঃ খাওয়ার আগেও খাওয়া যায় আবার খাওয়ার পরেও খাওয়া যায়। তবে
চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুসারে কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার পরে খাওয়াই ভালো। কারণ
খাওয়ার পরে খেলে আমাদের শরীরের পরিপূর্ণভাবে কাজ করতে পারে এবং এর ১০০%
কার্যকারিতা দেখাতে পারে।
তবে কৃমির ট্যাবলেট খালি পেটে খেলে একেবারেই যে উপকার পাওয়া যাবে না এরকমটা
নয়। কৃমির ট্যাবলেট খালি পেটে খেলেও কৃমির দূর হবে, তবে পার্থক্যটা হচ্ছে
সময়ের। অর্থাৎ ভরা পেটে খেলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই কৃমির দূর হয়ে যায়। তাই
আপনারা সবসময় চেষ্টা করবেন ভরা পেটে কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার জন্য।
নয়। কৃমির ট্যাবলেট খালি পেটে খেলেও কৃমির দূর হবে, তবে পার্থক্যটা হচ্ছে
সময়ের। অর্থাৎ ভরা পেটে খেলে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই কৃমির দূর হয়ে যায়। তাই
আপনারা সবসময় চেষ্টা করবেন ভরা পেটে কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার জন্য।
দ্বিতীয় প্রশ্ন হচ্ছে কৃমির ট্যাবলেট কি খালি পেটে খেতে হয়? এর উত্তর হলঃ
কৃমির ট্যাবলেট খালি পেটে খেলে আহামরি তেমন কিছুই হয় না। অনেকে বলে কৃমির
ট্যাবলেট খালি পেটে খেলে নাকি মানুষ মারা যায়, কিন্তু এ তথ্যটি সম্পূর্ণ
ভিত্তিহীন। এর বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। তবে আপনারা সবসময় চেষ্টা করবেন খালি
পেটে কৃমি ট্যাবলেট না খাওয়ার জন্য, কারণ ভরা পেটে খাওয়াই উত্তম।
কৃমির ট্যাবলেট খালি পেটে খেলে আহামরি তেমন কিছুই হয় না। অনেকে বলে কৃমির
ট্যাবলেট খালি পেটে খেলে নাকি মানুষ মারা যায়, কিন্তু এ তথ্যটি সম্পূর্ণ
ভিত্তিহীন। এর বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। তবে আপনারা সবসময় চেষ্টা করবেন খালি
পেটে কৃমি ট্যাবলেট না খাওয়ার জন্য, কারণ ভরা পেটে খাওয়াই উত্তম।
কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম। বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম
কৃমি আমাদের দেশে এক মহামারী রোগের আকার ধারণ করেছে। তবে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক
যেভাবে কৃমির ট্যাবলেট স্কুল কলেজে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে বিতরণ
করা হচ্ছে এজন্য কৃমি নিয়ে আমাদের আর তেমন কোন ভয় নেই। কারণ কৃমির জন্য
সরকারি ঔষধ গুলো অনেক কার্যকারি। তাই আপনি যদি এই ট্যাবলেট সঠিক নিয়মে খেতে
পারেন তাহলে আপনার অবশ্যই কৃমি দূর হয়ে যাবে। আর খাওয়ার নিয়ম জানা পাশাপাশি
জেনে নিবেন যে কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি।
যেভাবে কৃমির ট্যাবলেট স্কুল কলেজে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিনামূল্যে বিতরণ
করা হচ্ছে এজন্য কৃমি নিয়ে আমাদের আর তেমন কোন ভয় নেই। কারণ কৃমির জন্য
সরকারি ঔষধ গুলো অনেক কার্যকারি। তাই আপনি যদি এই ট্যাবলেট সঠিক নিয়মে খেতে
পারেন তাহলে আপনার অবশ্যই কৃমি দূর হয়ে যাবে। আর খাওয়ার নিয়ম জানা পাশাপাশি
জেনে নিবেন যে কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি।
চিকিৎসকেরা সবসময় পরামর্শ দেন আপনি যেদিন কৃমির ট্যাবলেট খাবেন সেদিন ট্যাবলেট
খাওয়ার আগে তেল যুক্ত খাবার গুলো বেশি পরিমাণে খাবেন। অর্থাৎ আপনি যদি সকালে
নাস্তা করেন তাহলে জেলি, মাখন, বাদাম ইত্যাদি তেল যুক্ত খাবার গুলো খাবেন। আর
আপনি যদি সকালে ভাত খান তাহলে ভাতের সাথে ডাউল, গরু কিংবা খাসির চর্বি, ঘি
ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খাবেন।
খাওয়ার আগে তেল যুক্ত খাবার গুলো বেশি পরিমাণে খাবেন। অর্থাৎ আপনি যদি সকালে
নাস্তা করেন তাহলে জেলি, মাখন, বাদাম ইত্যাদি তেল যুক্ত খাবার গুলো খাবেন। আর
আপনি যদি সকালে ভাত খান তাহলে ভাতের সাথে ডাউল, গরু কিংবা খাসির চর্বি, ঘি
ইত্যাদি বেশি পরিমাণে খাবেন।
চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে তেল যুক্ত খাবার খাওয়ার পরে কৃমির ট্যাবলেট খেলে
ট্যাবলেট এর কার্যকারিতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায় এবং এটি পরিপূর্ণভাবে কাজ করতে
পারে। তবে চর্বিযুক্ত খাবার না খেয়ে কৃমির ট্যাবলেট খেলে কোন লাভ নেই এরকমটা
আবার ভাববেন না। সঠিকভাবে আমি বলতে চাইছি, কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার পূর্বে
চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া ভালো।
ট্যাবলেট এর কার্যকারিতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পায় এবং এটি পরিপূর্ণভাবে কাজ করতে
পারে। তবে চর্বিযুক্ত খাবার না খেয়ে কৃমির ট্যাবলেট খেলে কোন লাভ নেই এরকমটা
আবার ভাববেন না। সঠিকভাবে আমি বলতে চাইছি, কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার পূর্বে
চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া ভালো।
বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম নির্ভর করে কোন ধরনের ট্যাবলেট খাওয়া হচ্ছে
তার উপরে। অনেকে মনে করে বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম আলাদা রয়েছে। কিন্তু
আমি ব্যক্তিগতভাবে বলতে চায়, যারা এখনো মনে করছে বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার
নিয়ম আলাদা তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছে।
তার উপরে। অনেকে মনে করে বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম আলাদা রয়েছে। কিন্তু
আমি ব্যক্তিগতভাবে বলতে চায়, যারা এখনো মনে করছে বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার
নিয়ম আলাদা তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছে।
কারণ বড়দের অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্কদের কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম একই। তবে
যারা একেবারে শিশু বাচ্চা তাদের কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়মের কিছুটা তারতম্য
রয়েছে। যারা একেবারেই শিশু তাদের তাদের কৃমি দূর করার জন্য রয়েছে বিভিন্ন
ধরনের সিরাপ। তাই আপনার যদি ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে তাদের সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
যারা একেবারে শিশু বাচ্চা তাদের কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়মের কিছুটা তারতম্য
রয়েছে। যারা একেবারেই শিশু তাদের তাদের কৃমি দূর করার জন্য রয়েছে বিভিন্ন
ধরনের সিরাপ। তাই আপনার যদি ছোট বাচ্চা থাকে তাহলে তাদের সিরাপ খাওয়াতে পারেন।
বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম হচ্ছে আপনি যদি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক
প্রদানকৃত কৃমির ট্যাবলেট খান তাহলে ভরা পেটে ট্যাবলেট চুষে কিংবা পানি খেয়ে
নিতে হবে। আর আপনি যদি বেসরকারি কোন ওষুধ খেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন
অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। তাই কোন বেসরকারি কৃমির ঔষধ
খাওয়ার সময় আপনার চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুসরণ করে সেবন করবেন।
প্রদানকৃত কৃমির ট্যাবলেট খান তাহলে ভরা পেটে ট্যাবলেট চুষে কিংবা পানি খেয়ে
নিতে হবে। আর আপনি যদি বেসরকারি কোন ওষুধ খেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন
অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। তাই কোন বেসরকারি কৃমির ঔষধ
খাওয়ার সময় আপনার চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুসরণ করে সেবন করবেন।
কৃমির ঔষধ কতদিন পর পর খেতে হয়
সরকারিভাবে আমাদের দেশে প্রতিবছর ১ বার করে করে কৃমির ট্যাবলেট প্রদান করা হয়।
অর্থাৎ আপনি যদি সরকারি কৃমির ট্যাবলেট খান তাহলে আপনার বছরে একবার খেলেই
যথেষ্ট। আর আপনি যদি চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুসারে বেসরকারি কোন কৃমির ট্যাবলেট,
ঔষধ কিংবা ইনজেকশন গ্রহণ করেন তাহলে সেটা নির্ধারিতভাবে বলা সম্ভব নয়।
অর্থাৎ আপনি যদি সরকারি কৃমির ট্যাবলেট খান তাহলে আপনার বছরে একবার খেলেই
যথেষ্ট। আর আপনি যদি চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুসারে বেসরকারি কোন কৃমির ট্যাবলেট,
ঔষধ কিংবা ইনজেকশন গ্রহণ করেন তাহলে সেটা নির্ধারিতভাবে বলা সম্ভব নয়।
তবে আপনি যদি একান্তই জানতে চান যে, কৃমির ঔষধ কতদিন পর পর খেতে হয় তাহলে একজন
অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে পারেন। কারণ কৃমির ঔষধ কতদিন পর পর খেতে
হয় সেটি নির্ভর করে আপনার কৃমির ধরণ এবং আপনার শারিরীক পরিস্থিতির উপর। এমন
অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যেগুলো বছরে ১ বার, ৬ মাস পর ১ বার, ৩ মাস পর ১ বার সেবন
করতে হয়।
অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে পারেন। কারণ কৃমির ঔষধ কতদিন পর পর খেতে
হয় সেটি নির্ভর করে আপনার কৃমির ধরণ এবং আপনার শারিরীক পরিস্থিতির উপর। এমন
অনেক ট্যাবলেট রয়েছে যেগুলো বছরে ১ বার, ৬ মাস পর ১ বার, ৩ মাস পর ১ বার সেবন
করতে হয়।
কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়। কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর
করণীয়
যারা কৃমির ট্যাবলেট সেবন করছেন কিংবা কৃমির ট্যাবলেট সেবন করতে চাচ্ছেন তাদের
মনে অবশ্যই প্রশ্ন জেগেছে কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি?
আপনার মনে যদি এ ধরনের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ
দিয়ে পড়বেন কারণ এই প্রশ্ন সম্পর্কে তো সকল উত্তর বিস্তারিত বিশ্লেষণ করা
হবে।
মনে অবশ্যই প্রশ্ন জেগেছে কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি?
আপনার মনে যদি এ ধরনের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ
দিয়ে পড়বেন কারণ এই প্রশ্ন সম্পর্কে তো সকল উত্তর বিস্তারিত বিশ্লেষণ করা
হবে।
কৃমির ঔষধ সম্পর্কে আমাদের সমাজে বিভিন্ন ধরনের কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে।
প্রথম কুসংস্কার হচ্ছে কৃমির ট্যাবলেট খাওয়া নিয়ে। অনেকে মনে কৃমির ট্যাবলেট
শুধুমাত্র শীতকালে কিংবা বৃষ্টির দিনে সকালে খালি পেটে খেতে হবে। কিন্তু তাদের
এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অর্থাৎ চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর কোন যুক্তিসহ ভিত্তি
নেই।
প্রথম কুসংস্কার হচ্ছে কৃমির ট্যাবলেট খাওয়া নিয়ে। অনেকে মনে কৃমির ট্যাবলেট
শুধুমাত্র শীতকালে কিংবা বৃষ্টির দিনে সকালে খালি পেটে খেতে হবে। কিন্তু তাদের
এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন অর্থাৎ চিকিৎসা বিজ্ঞানে এর কোন যুক্তিসহ ভিত্তি
নেই।
আপনি যে কোন সময় যেকোনো ঋতুতে খেতে পারেন। আর দ্বিতীয় কুসংস্কার হচ্ছে কৃমির
ঔষধ খাওয়ার পরে ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে হয়। কিন্তু আপনাকে বুঝতে হবে
চিকিৎসকেরা ভিটামিন সেবন করতে কখন বলে? আর কেনই বা আমাদের ভিটামিন জাতীয় ঔধ
সেবন করতে হয়? কৃমির ট্যাবলেট এর সাথে ভিটামিনের সম্পর্ক কি? এই সমস্ত বিষয়
আপনাদের জানানো হবে।
ঔষধ খাওয়ার পরে ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে হয়। কিন্তু আপনাকে বুঝতে হবে
চিকিৎসকেরা ভিটামিন সেবন করতে কখন বলে? আর কেনই বা আমাদের ভিটামিন জাতীয় ঔধ
সেবন করতে হয়? কৃমির ট্যাবলেট এর সাথে ভিটামিনের সম্পর্ক কি? এই সমস্ত বিষয়
আপনাদের জানানো হবে।
প্রথম প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে ভিটামিন ট্যাবলেট চিকিৎসকেরা তখনই একটি ব্যক্তিকে
সেবন করতে বলে যখন ওই ব্যক্তির শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দেয়। দ্বিতীয়
প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে ভিটামিন আমাদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলোর
সঞ্চালনের সাহায্য করে এবং আমাদের শরীরের তাপ উৎপন্ন করে। তৃতীয় প্রশ্নের
উত্তর এক কথায় বলা সম্ভব নয় তাই পরিপূর্ণ জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
সেবন করতে বলে যখন ওই ব্যক্তির শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি দেখা দেয়। দ্বিতীয়
প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে ভিটামিন আমাদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ গুলোর
সঞ্চালনের সাহায্য করে এবং আমাদের শরীরের তাপ উৎপন্ন করে। তৃতীয় প্রশ্নের
উত্তর এক কথায় বলা সম্ভব নয় তাই পরিপূর্ণ জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
ভিটামিন ট্যাবলেট আপনি তখনই সেবন করবেন যখন আপনি আপনার কৃমির কারণে চিকিৎসা
পদ্ধতি গ্রহণ করবেন। সাধারণত আমাদের বাংলাদেশ বছরে একবার সরকারিভাবে সকল বয়সের
মানুষদের ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়। যাদের কৃমি রয়েছে এবং যাদের কৃমি নেই উভয়
ব্যক্তিরাই এই কৃমির ট্যাবলেট সেবন করতে পারবে এতে কোন দ্বিধা দ্বন্দ্ব নেই।
পদ্ধতি গ্রহণ করবেন। সাধারণত আমাদের বাংলাদেশ বছরে একবার সরকারিভাবে সকল বয়সের
মানুষদের ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়। যাদের কৃমি রয়েছে এবং যাদের কৃমি নেই উভয়
ব্যক্তিরাই এই কৃমির ট্যাবলেট সেবন করতে পারবে এতে কোন দ্বিধা দ্বন্দ্ব নেই।
কিন্তু আপনার ব্যক্তিগতভাবে যদি কৃমির খুব বেশি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আপনাকে
অবশ্যই একজন চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়
দীর্ঘদিন যাবত কৃমির সমস্যার কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে
যায়, রক্তশূন্যতা দেখা দেয়, ওজন হ্রাস পায়, শরীর ফ্যাঁকাসে হয়ে যায়, শরীরের
উজ্জ্বলতা হ্রাস পায় আরো ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।
অবশ্যই একজন চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়
দীর্ঘদিন যাবত কৃমির সমস্যার কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে
যায়, রক্তশূন্যতা দেখা দেয়, ওজন হ্রাস পায়, শরীর ফ্যাঁকাসে হয়ে যায়, শরীরের
উজ্জ্বলতা হ্রাস পায় আরো ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।
যেহেতু কৃমি এক ধরনের পরজীবী তাই এরা যার শরীরে বসবাস করে তার শরীর থেকে
প্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণ করে। তাই দীর্ঘদিন যাবত আপনার শরীরে যদি কৃমি বসবাস
করে তাহলে ধীরে ধীরে আপনার শরীরের দুর্বলতা প্রকাশ পায় এবং রক্তশূন্যতা দেখা
দেয়। এমন অবস্থাতে আপনাকে ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই ভিটামিন জাতীয় খাবার
এবং ঔষধ সেবন করতে হবে।
প্রয়োজনীয় খাবার গ্রহণ করে। তাই দীর্ঘদিন যাবত আপনার শরীরে যদি কৃমি বসবাস
করে তাহলে ধীরে ধীরে আপনার শরীরের দুর্বলতা প্রকাশ পায় এবং রক্তশূন্যতা দেখা
দেয়। এমন অবস্থাতে আপনাকে ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই ভিটামিন জাতীয় খাবার
এবং ঔষধ সেবন করতে হবে।
যদি আপনি এই ধরনের কোন পরিস্থিতির শিকার হন তাহলে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের
নির্দেশনা গ্রহণ করবেন। কারন তিনি আপনার আপনার কৃমির ধরন এবং আপনার শারীরিক
পরিস্থিতির সাপেক্ষে কৃমির ঔষধ এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন সেবনের নির্দেশনা
দিবেন। কৃমির কারনে রক্তশূন্যতা হয়ে মারা গেছে এরকম অনেক ইতিহাস রয়েছে। তাই
কৃমিকে কখনোই অবহেলা করা যাবে না।
নির্দেশনা গ্রহণ করবেন। কারন তিনি আপনার আপনার কৃমির ধরন এবং আপনার শারীরিক
পরিস্থিতির সাপেক্ষে কৃমির ঔষধ এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন সেবনের নির্দেশনা
দিবেন। কৃমির কারনে রক্তশূন্যতা হয়ে মারা গেছে এরকম অনেক ইতিহাস রয়েছে। তাই
কৃমিকে কখনোই অবহেলা করা যাবে না।
তবে সামগ্রিকভাবে সাধারণত জনগণের উদ্দেশ্যে যেসকল কৃমির ট্যাবলেট খাওয়ানো হয়
সেগুলো খাওয়ার পরে ভিটামিন খাবার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আপনি তখনও ভিটামিন
খাবেন যখন কৃমির কারণে আপনার রক্তশূন্যতা দেখা দেবে এবং শরীরে দুর্বলতা প্রকাশ
পাবে। তবে প্রয়োজন না হলে কখনোই ভিটামিন জাতীয় কোন ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি।
সেগুলো খাওয়ার পরে ভিটামিন খাবার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আপনি তখনও ভিটামিন
খাবেন যখন কৃমির কারণে আপনার রক্তশূন্যতা দেখা দেবে এবং শরীরে দুর্বলতা প্রকাশ
পাবে। তবে প্রয়োজন না হলে কখনোই ভিটামিন জাতীয় কোন ঔষধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় নাকি।
বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়
যেহেতু অনেকে তাদের বাচ্চাদের অনেক ভালবাসে তাই অতিরিক্ত সাবধানতা অবলম্বনের
জন্য অনকে প্রশ্ন করে বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়?
তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই সাধারণত জনগণের উদ্দেশ্যে যে ধরনের ঔষধ সরকারের ভাবে
প্রদান করা হয় সেগুলো খাওয়ানোর পরে বাচ্চাদের ভিটামিন খাওয়ানোর কোন
বাধ্যবাধকতা নেই।
জন্য অনকে প্রশ্ন করে বাচ্চাদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়?
তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই সাধারণত জনগণের উদ্দেশ্যে যে ধরনের ঔষধ সরকারের ভাবে
প্রদান করা হয় সেগুলো খাওয়ানোর পরে বাচ্চাদের ভিটামিন খাওয়ানোর কোন
বাধ্যবাধকতা নেই।
তবে আপনার শিশু বাচ্চাদের যদি কৃমির কারণে রক্তশূন্যতা কিংবা শারীরিক কোন
জটিলতা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর পরে ভিটামিন খাওয়াতে হবে।
সব থেকে ভালো হয় একজন শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে এ বিষয়ে পরামর্শ করার
কারণ তিনি আপনাকে সঠিক এবং সুন্দর একটি পরামর্শ দিতে পারবেন। তাই আপনার বাচ্চার
কৃমির সমস্যা দেখা দিলে কখনোই অবহেলা না করে শিশু বিশেষজ্ঞকে দেখান।
জটিলতা দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর পরে ভিটামিন খাওয়াতে হবে।
সব থেকে ভালো হয় একজন শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে এ বিষয়ে পরামর্শ করার
কারণ তিনি আপনাকে সঠিক এবং সুন্দর একটি পরামর্শ দিতে পারবেন। তাই আপনার বাচ্চার
কৃমির সমস্যা দেখা দিলে কখনোই অবহেলা না করে শিশু বিশেষজ্ঞকে দেখান।
পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায়
যেহেতু পিরিয়ড মেয়েদের জীবনের একটি অংশ তাই এটা নিয়ে প্রত্যেক মেয়ের জানা উচিত
বলে ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। এজন্য অনেকে প্রশ্ন করে পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ
খাওয়া যায় কি? কারণ যখন কৃমি অতিরিক্ত পরিমাণে আক্রমণ করে তখন রক্তশূন্যতা সহ
বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
বলে ব্যক্তিগতভাবে মনে করি। এজন্য অনেকে প্রশ্ন করে পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ
খাওয়া যায় কি? কারণ যখন কৃমি অতিরিক্ত পরিমাণে আক্রমণ করে তখন রক্তশূন্যতা সহ
বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।
আবার ঠিক একই সময় যদি পিরিয়ড হয় তাহলে কি করবেন? অনেকেই এ বিষয়টি নিয়ে
দুশ্চিন্তা করে কিন্তু এই বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছুই নেই। কারণ
পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় এতে কোন সমস্যা নেই। তবে এই সম্পর্কে আরো
বিস্তারিত জানতে আপনি গাইনি বিশেষজ্ঞের থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।
দুশ্চিন্তা করে কিন্তু এই বিষয়টি নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছুই নেই। কারণ
পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় এতে কোন সমস্যা নেই। তবে এই সম্পর্কে আরো
বিস্তারিত জানতে আপনি গাইনি বিশেষজ্ঞের থেকে পরামর্শ নিতে পারেন।
গরুর কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয়
কৃমির কারণে যদি গরুর রক্তশূন্যতা কিংবা শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয় তাহলে গরুর
কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর পরে অবশ্যই ভিটামিন খাওয়াতে হবে। তবে এমনি যদি কোন কারণ
ছাড়াই গরুকে কৃমির ঔষধ খাওয়ান সেক্ষেত্রে ভিটামিন খাওয়ানোর কোন বাধ্যবাধকতা
নেই। তবে আপনি যদি গরুকে কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর পাশাপাশি ভিটামিন খাওয়াতে চান
তাহলে আপনাকে অবশ্যই পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
কৃমির ওষুধ খাওয়ানোর পরে অবশ্যই ভিটামিন খাওয়াতে হবে। তবে এমনি যদি কোন কারণ
ছাড়াই গরুকে কৃমির ঔষধ খাওয়ান সেক্ষেত্রে ভিটামিন খাওয়ানোর কোন বাধ্যবাধকতা
নেই। তবে আপনি যদি গরুকে কৃমির ঔষধ খাওয়ানোর পাশাপাশি ভিটামিন খাওয়াতে চান
তাহলে আপনাকে অবশ্যই পশু চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
ব্যক্তিগত মতামতঃ পিরিয়ডের সময় কৃমির ঔষধ খাওয়া যায়। কৃমির ঔষধ খাওয়ার
পর কি ভিটামিন খেতে হয়
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে কৃমির ট্যাবলেট কয়টা খেতে হয়, কৃমির ট্যাবলেট
খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়, বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম, কৃমির ঔষধ কতদিন
পর পর খেতে হয়, কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এবং পিরিয়ডের সময়
কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
খাওয়ার আগে না পরে খেতে হয়, বড়দের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম, কৃমির ঔষধ কতদিন
পর পর খেতে হয়, কৃমির ঔষধ খাওয়ার পর কি ভিটামিন খেতে হয় এবং পিরিয়ডের সময়
কৃমির ঔষধ খাওয়া যায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি এই আর্টিকেল থেকে আপনি উপকৃত হয়েছেন। যদি সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন
তাহলে আর্টিকেলটি অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনি যদি কোন বিষয় সম্পর্কে
জানতে চান তাহলে আর্টিকেলের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। তো আজকে এই পর্যন্তই
আবার দেখা হবে পরবর্তিতে, ততোক্ষণ সুস্থ থাকবেন এটাই কাম্য।
তাহলে আর্টিকেলটি অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না। আপনি যদি কোন বিষয় সম্পর্কে
জানতে চান তাহলে আর্টিকেলের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। তো আজকে এই পর্যন্তই
আবার দেখা হবে পরবর্তিতে, ততোক্ষণ সুস্থ থাকবেন এটাই কাম্য।