প্রিয় পাঠক আপনি কি purisal syrup কিসের কাজ করে, পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা কি, পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান? তাহলে আমার আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কেননা আমি আজকে এই আর্টিকেলে আলোচন করবো purisal syrup কিসের কাজ করে ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বিস্তারিত। চলুন আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে জেনে নেওয়া যাক পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা কি, পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
আমার আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সঠিকভাবে জেনে নিবেন। কারণ অনেকেই শুধুমাত্র পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা জানার পরে খাবার সিদ্ধান্ত নেই এবং উপকারিতা পাওয়ার পরিবর্তে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগে থাকে। তো চলুন আগে জেনে নেওয়া যাক purisal syrup কিসের কাজ করে।
purisal syrup কিসের কাজ করে, purisal syrup এর কাজ কি
কাশির শব্দটি আমাদের সকলেরই অনেক পরিচিত, কেননা আমাদের শরীরেরে যদি হালকা ঠান্ডা লাগে তাহলে কাশি শুরু হয়ে যায়। তখন কাশি দিতে দিতে আমরা হাপিয়ে যায়। তাই এই কাশির করার জন্য বা ভালো করার জন্য অনেক ওষুধ খেতে থাকি, তারপর ও শেষ হয় না যেন কাশি। তাই আমি আজকে আপনাদের এমন একটি সিরাপ সম্পর্কে করবো যা আপনার কাশি একদম ভালো করে দিবে। এছাড়াও আপনার ঠান্ডা জনিত রোগ কিংবা সর্দি থাকলে ভালো হয়ে যাবে।
তো সিরাপটির নাম হলো পিউরিসাল-purisal সিরাপ। এছাড়া আপনাদের ভেতরে এই সিরাপ সম্পর্কে জানেন তারা অনেকে জানতে চান purisal syrup এর কাজ কি। এই সকল বিষয়ে গুলো নিয়ে বিস্তারিত থাকছে আমার আজকের এই পোস্টে। তাই শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো।
ঠান্ডা জড়িত যেকোনো সমস্যা হয়ে থাকে মূলত আমাদের শ্বাসনালীর সংকোচনের কারণে। তবে শ্বাসনালীর সংকোচন হওয়ার কারণ এক একজনের ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে অর্থাৎ ব্যক্তি ভেদে রোগ হওয়ার কারণের তারতম্য রয়েছে। তবে বিশেষ করে যাদের ছোটবেলায় নিউমোনিয়া নামক ব্যাধি ছিল প্রাপ্তবয়স্ক হলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারাই অ্যাজমা জনিত সমস্যাই ভোগে।
তবে অ্যাজমা হাঁপানি মানেই শুধুমাত্র শ্বাসকষ্ট নয়, এর সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে সর্দি, কাশি, অল্প তাই হাঁপিয়ে যাওয়া, নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, এলার্জি এবং অন্যান্য রোগ। যদি কোন শিশুর এই ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে হাতুড়ি ডাক্তার দিয়ে তাদের চিকিৎসা না করে একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনার প্রয়োজন।
প্রথমে এই ধরনের রোগগুলো ফুসফুসকে আক্রমন করে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে যার ফলে ফুসফুস তার কার্যক্রম পূর্ণাঙ্গ রূপে পরিচালিত করতে পারে না। এজন্য একজন স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় যাদের এজমা বা হাঁপানি রোগ রয়েছে তারা শারীরিক সক্ষমতার দিক দিয়ে অনেকাংশেই পিছিয়ে থাকে। যেহেতু ফুসফুস শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ করে তাই অক্সিজেন গ্রহণ এবং কার্বন-ডাই-অক্সাইড ত্যাগের কাজ যদি স্বয়ংসম্পূর্ণভাবে না হয় তাহলে অল্পতেই হাঁপিয়ে যাওয়া লাগে।
এক কথায় দম অনেক কম হয়ে যার, স্বাভাবিকের তুলনায় সল্প পরিমাণ। তবে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে এই ধরনের রোগ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। যেহেতু এই ধরনের রোগ গুলো বয়স বৃদ্ধির সাথে তাদের প্রবণতা বৃদ্ধি করে তাই আপনি যদি অল্প বয়সেই সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন এবং সবকিছুর নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন তাহলে ঠান্ডা জনিত রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।
তবে একেবারেই যে ভালো হয়ে যাবে বিষয়টি এরকম নয়, কারণ এমন কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে যেগুলো অনুসরণ না করলে আপনি পুনরায় ঠান্ডা জনিত সমস্যায় ভুগবেন। এর জন্য ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি আপনাকে অবশ্যই নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হবে। আবার অন্যদিকে আপনার শিশুর যদি এই ধরনের রোগ হয়ে থাকে তাহলে ছোটবেলা থেকেই তাকে নিয়ম মেন্টেন করার অভ্যাস অনুসারে গড়ে তুলুন।
তবে কোন শিশুর বক্ষব্যাধি বা নিউমোনিয়া রয়েছে কিনা সেটা বোঝার সবথেকে সহজ উপায় হলো তার শারীরিক সক্ষমতার পরীক্ষা দেওয়া। যাইহোক, প্রথম অবস্থাতে যদি আপনি আপনার শিশুকে কোন ধরনের ঔষধ বা সেরা খাওয়াতে চান সেক্ষেত্রে পিউরিসাল সিরাপটি খাওয়াতে পারেন। কারণ এর উপাদানের মধ্যে রয়েছে লিভো সালবিউটামল, যেটি ঠান্ডা জড়িত যেকোন রোগের বিরুদ্ধে তৎক্ষণাৎ প্রতিরোধের সক্ষমতা তৈরি করে।
purisal syrup আমাদের শরীরের ঠান্ডা জনিত রোগ, সর্দি,কাশি দূর করার জন্য অনেক উপকারি। এটা ছোট থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষ খেতে পারবে সিরাপটি। তবে যদি আপনি এই সিরাপের সর্বোচ্চ কার্যকারিতা পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করতে হবে যা এই আর্টিকেলের নিচের অংশের দিকে আলোচিত হয়েছে।
📌আরো পড়ুন 📌 বিকোজিন (bicozin) tablet এর কাজ কি, উপকারিতা ও অপকারিতা।
তবে সিরাপটি বড়দের থেকে ছোটদের রোগ প্রতিরোধ করতে বেশি সাহায্য করবে। এক কথায় বলতে পারেন purisal syrup পিউরিসাল সিরাপটি ছোট বাচ্চাদের সর্দি ও কাশি ভালো করার জন্য অনেক কার্যকারী একটি সিরাপ।নকেননা বাচ্চারা নিজেদের শরীরের নিজে যত্ন নিতে পারেনা। তাছাড়া বাচ্চাদের রোগ প্রতিরো করার ক্ষমতা খুব কম। সেজন্য প্রায় সব সময় বাচ্চাদের ঠান্ডা জনিত জ্বর সর্দিকাশি লেগেই থাকে। তাই এই বাচ্চাদের জন্য খুব ভালো একটি সিরাপ হলো পিউরিসাল সিরাপ। তবে বাচ্চাদের এই সিরাপটি খাওয়ানোর সময় ডাক্তারের পরামর্শন নিয়ে খাওয়ানো ভালো। আশা করি আপনি purisal syrup কিসের কাজ করে এই বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন।
পিউরিসাল কিসের ঔষধ
প্রিয় পাঠক স্বাস্থ্য হলো আমাদের বেঁচে থাকার জন্য মূল সম্পদ। আপনাদের ভেতরে অনেকে জানতে চান পিউরিসাল কিসের ঔষধ বা পিউরিসাল ঔষধ কি কাজ করে। তাই আমি আজকে আপনাদের জানাবো পিউরিসাল কিসের ঔষধ। পিউরিসাল হলো এক ধরণের সিরাপ যা শিশুদের ঠান্ডা জনিত সমস্যা বা সর্দি কাশি দূর করতে সাহায্য করে। এটা শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষ খেতে পারবে। তবে বিশেষ করে শিশুদের জন্য ভালো কার্যকারী।
%20(1).webp "পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম, পিউরিসাল কিসের ঔষধ, purisal syrup কিসের কাজ করে")
কেননা শিশুদের হালকা একটি ঠান্ডা লাগলে কিংবা গরমে তাদের শরীরে ঘাম বসে গেলে দেখা যায় শিশুর কাশি শুরু হয়ে গেছে বা সর্দিতে নাক বন্ধ হয়ে আছে। সেই শিশুদের এই রোগ প্রতিকার করতে পিউরিসাল সিরাপটি অনেক ভালো কার্যকারী। তবে বাচ্চাদের এই ওষুধটি খাওয়ানোর সময় আপনি ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াতে পারেন। আশা করি পিউরিসাল কিসের ঔষধ এই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন।
পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা
পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা এক কথায় বলে শেষ করা যাবে না। আর যেহেতু এটি বাংলাদেশের স্বনামধন্য ঔষধ প্রস্তুত প্রতিষ্ঠান ইনসেপ্টা ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড, তাই এর সুনাম না করলেই নয়। তবে আপনি যদি আর্টিকেলের উপরের অংশ অর্থাৎ purisal syrup কিসের কাজ করে এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যেই হয়তো বুঝতে পেরেছেন।
তবে এই উপকারিতা গুলো পেতে গেলে আপনাকে অবশ্যই পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। আর আপনি যদি অনিয়মে সেবন করেন তাহলে উপকারিতার পরিবর্তে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হতে পারেন। তবে যতই ইসরাফের উপকারিতা থাকুক না কেন কখনোই এগুলো দীর্ঘ সময়ের জন্য সেবন করা উচিত নয়।
দেখা যাচ্ছে, আপনি হয়তো সামনে মাসে একজন বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারকে দেখাবেন কিন্তু এই মুহূর্তে কোন ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার স্থানীয় ফার্মেসি থেকে এখনো প্রেসক্রিপশন ছাড়াই পিউরিসাল সিরাপ ক্রয় করে সেবন করতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি মনে করেন এই সিরাপ সেবন করলেই আপনার ঠান্ডা জনিত সকল সমস্যা স্থায়ীভাবে ভালো হয়ে যাবে তাহলে সেটি সম্পূর্ণ ভুল ভাবছেন।
কারণ এলার্জি, শ্বাসকষ্ট, সর্দি ও কাশি কখনোই স্থায়ীভাবে ভালো হয় না। তবে সঠিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে নির্দেশিত ঔষধ এবং কিছু নিয়ম-নীতি অনুসরণ করলে এসব রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আর আপনারা যারা উপকারিতা জানতে চেয়েছিলেন তাদের সুবিধার্থে এই অংশে আবারো পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা গুলো উল্লেখ করা হলোঃ
- সর্দি ভালো করে
- কাশি ভালো করে
- শ্বাসকষ্ট দূর করে
- গলার মধ্যে শন শন হওয়া বন্ধ করে
- নাক দিয়ে পানি পড়া ভালো করে
- নিঃশ্বাস না নিতে পারে সমস্যা দূর করে
পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
আপনারা হয়তো অনেকেই purisal syrup কিসের কাজ করে এবং পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা জেনেই সিরাপটি খাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না যে, যদি আপনি চিরজীবনও পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসরণ না করে সেবন করেন তাহলে কখনোই সঠিক ফলাফল পাবেন না।
আর আমি আগেও বলেছি এবং এখনো বলছি, যেকোন সিরাপ খাওয়ার পূর্বে একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের নির্দেশনা গ্রহণ করে তার নির্দেশনা মতাবেক সেবন করতে হবে। কারণ সেবন বিধি নির্ভর করে আপনার শারীরিক পরিস্থিতি এবং রোগের ধরন এর উপরে। তাই এগুলো না জানলে কখনোই সেবন বিধি সম্পর্কে নির্দেশনা দেওয়া যাবে না। এজন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করবো আপনারা সর্বপ্রথম একজন বক্ষ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং তার নির্দেশিত পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম অনুসারে সেবন করুন।
.webp "পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম, পিউরিসাল কিসের ঔষধ, purisal syrup কিসের কাজ করে")
তবে অনেক ক্ষেত্রে এমন হয়, ঠান্ডার সমস্যা হঠাৎ করে অতিরিক্ত বেড়ে গিয়েছে কিন্তু ওই সময়ে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের নির্দেশনা পাওয়া কোন ভাবেই সম্ভব নয়, এক্ষেত্রে আপনি এই নিয়মটি অনুসরণ করতে পারেন। এই সিরাপটি ১২ বছর বয়স থেকে সকল বয়সের মানুষরা ১ থেকে ২ মিলিগ্রাম করে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ বার করে খেতে পারেন। তবে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আর গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে এই সিরাপটি খাওয়ার নিয়মটি ভিন্ন। বাচ্চাদের ৬ থেকে ১১ বছর বয়সিদের ৪ থেকে ৫ মিলি করে খাওয়াতে পারেন। ৪ থেকে ৫ মিলি মানে এক চামচ। প্রিয় পাঠক এছাড়া আপনার সমস্যা অনুযায়ী ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পিউরিসাল সিরাপ খেতে পারেন। তো আশা করি বুঝতে পেরেছেন পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
পিউরিসাল সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
এই পৃথিবীতে যত ধরনের ঔষধ রয়েছে প্রায় প্রত্যেকটি ওষুধের উপকারিতার পাশাপাশি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। ঠিক তেমনিভাবে পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা গুলোর পাশাপাশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও বিদ্যমান। তবে অপকারিতা হারকে অনেকাংশেই কমিয়ে আনা সম্ভব যদি আপনি purisal syrup কিসের কাজ করে সেই সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখেন।
আবার খাওয়ার ওপরেও কার্যকারিতা অনেকটাই নির্ভরশীল। তবে আপনি যদি অনিয়ন্ত্রিতভাবে দীর্ঘদিন যাবত সিরাপটি সেবন করতে থাকেন তাহলে বেশ কিছু জটিলতায় পড়তে পারেন। এজন্য সবচেয়ে ভালো হয় যেকোনো ঔষধ সেবনের পূর্বে ওই রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া।
পিউরিসাল সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো নিম্নরূপঃ
- চামড়ায় ফুসকুড়ি বা চুলকানি
- শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়া
- মাংশপেশীর সংকোচন
- শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যাওয়া
- মুখে, গলায় বা জিহ্বায় ফুলে যাওয়া
- অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
- হাত-পা কাঁপুনি
- বুকে ব্যথা
purisal syrup এর দাম
purisal syrup এর দাম সময় এবং স্থানভেদে আলাদা আলাদা হতে পারে। কারণ গ্রাম অঞ্চলের ফার্মেসিগুলোতে আপনি যে দামে পাবেন সেই তুলনায় শহর অঞ্চলের ফার্মেসিগুলোতে অনেক কম দামে পেয়ে যাবেন। আবার বর্তমানে অনলাইন শপগুলোতেও ঔষধ বিক্রি করা হচ্ছে, তাই সেখানেও দামের তারতম রয়েছে।
তবে সাধারণত purisal syrup এর দাম ৪০ টাকা। আর যেহেতু ওষুধটি উৎপন্ন করেছে ইনসেপ্টা ফার্মাসিটিক্যালস তাই আপনি বাংলাদেশের সকল ফার্মেসিতেই পেয়ে যাবেন। আর বিশেষ করে শিশুদের ঠান্ডা জনিত রোগের ঔষধ হিসেবে purisal syrup খুবই জনপ্রিয়, তাই কোথায় পাবেন এটি নিয়ে টেনশন এর কিছুই নেই। purisal syrup অনলাইনে অর্ডার করতে ক্লিক করুন।
শেষকথাঃ purisal syrup কিসের কাজ করে, পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে purisal syrup সম্পর্কে সকল তথ্য বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা এই সিরাপ সম্পর্কে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমনঃ purisal syrup কিসের কাজ করে, পিউরিসাল সিরাপ খাওয়ার নিয়ম, পিউরিসাল সিরাপ এর উপকারিতা এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ঔষধ সম্পর্কে নিত্য নতুন আর্টিকেল প্রকাশিত হয়। তাই প্রকাশিত নতুন নতুন আর্টিকেল গুলো সবার আগে পেতে ফলো করে পাশেই থাকুন। তো আজকে এই পর্যন্তই, আবার দেখা হবে অন্য কোন আর্টিকেলে অন্য কোন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য। ততক্ষণ ভালো থাকবেন, খোদা হাফেজ।
