আপনি কি জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম জেনে ১০
নম্বরের মধ্যে ১০ নম্বরই পেতে চাচ্ছেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ এই
আর্টিকেলে আপনি কিভাবে চিঠি লিখবেন তার example উল্লেখ করা হয়েছে।
তাই খুব সহজে এবং অল্প কথায় জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
জন্মদিন বা শুভ পয়দা দিবস মানেই আনন্দ, কেক এবং দুষ্টুমি। আর এই সব কিছুকে অল্প
কথাই উপস্থাপনের মাধ্যমে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে হয়। যাই হোক, জন্মদিনের
শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে বৈদ্যুতিক চিঠি অনেক পরীক্ষাতে আসে। তাই পরীক্ষায়
পরিপূর্ণ নাম্বার অর্জন করতে হলে এই আর্টিকেলে দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করুন।
কথাই উপস্থাপনের মাধ্যমে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে হয়। যাই হোক, জন্মদিনের
শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে বৈদ্যুতিক চিঠি অনেক পরীক্ষাতে আসে। তাই পরীক্ষায়
পরিপূর্ণ নাম্বার অর্জন করতে হলে এই আর্টিকেলে দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করুন।
আর্টিকেল সূচিপত্রঃ নিচের যে অংশে পড়তে চান তার উপর ক্লিক করুন
Toggleভূমিকা
এই আর্টিকেল জুড়ে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার
সবচেয়ে ইউনিক পদ্ধতিটি দেখানো হবে যেটি লিখলে আপনার শিক্ষক আপনাকে পরিপূর্ণ
নাম্বার দিতে বাধ্য থাকবে। বিশেষ করে মূল আলোচনার সময় সারাংশগুলো নির্ভুল,
সাজানো-গোছানো, ওই বিষয় সম্পর্কে আসল তথ্য এবং আসল কথাগুলো ছোট ভাবে উপস্থাপন
করা হলে যেকোন শিক্ষককে আপনাকে পরিপূর্ণ নাম্বার দেবে যার নিয়ম এই আর্টিকেলেই
দেখানো হয়েছে।
সবচেয়ে ইউনিক পদ্ধতিটি দেখানো হবে যেটি লিখলে আপনার শিক্ষক আপনাকে পরিপূর্ণ
নাম্বার দিতে বাধ্য থাকবে। বিশেষ করে মূল আলোচনার সময় সারাংশগুলো নির্ভুল,
সাজানো-গোছানো, ওই বিষয় সম্পর্কে আসল তথ্য এবং আসল কথাগুলো ছোট ভাবে উপস্থাপন
করা হলে যেকোন শিক্ষককে আপনাকে পরিপূর্ণ নাম্বার দেবে যার নিয়ম এই আর্টিকেলেই
দেখানো হয়েছে।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার নিয়ম
ডান পাশে এগুলো | এবং বাম পাশে এগুলো এভাবে বক্স আকারে লিখবেন |
---|---|
From: | alif@gmail.com |
To: | ishita@gmail.com |
CC | |
Subject: | জন্মদিনের শুভেচ্ছা |
প্রিয় ঈশিতা,
শুভ জন্মদিন, তোমার জন্মদিন উপলক্ষে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং ভালোবাসা। আশা করি
এই বিশেষ দিনে তুমি অনেক ভালো আছো এবং দোয়া করি ভবিষ্যতেও যাতে ভালো থাকো।
তোমাদের দোয়াতে আমিও অনেক ভালো আছি। আজ এমন একটি দিন যেই দিনে তুমি এই পৃথিবীর
আলো দেখেছিলে এবং মায়ের গর্ভে থেকে পৃথিবীতে পদার্পণ করেছিলে। তোমার এই পয়দা দিবস
বা জন্মদিন উপলক্ষে প্রতিবছর এই দিনটিকে উদযাপন করি।
এই বিশেষ দিনে তুমি অনেক ভালো আছো এবং দোয়া করি ভবিষ্যতেও যাতে ভালো থাকো।
তোমাদের দোয়াতে আমিও অনেক ভালো আছি। আজ এমন একটি দিন যেই দিনে তুমি এই পৃথিবীর
আলো দেখেছিলে এবং মায়ের গর্ভে থেকে পৃথিবীতে পদার্পণ করেছিলে। তোমার এই পয়দা দিবস
বা জন্মদিন উপলক্ষে প্রতিবছর এই দিনটিকে উদযাপন করি।
প্রতি জন্মদিনের উপলক্ষে যাতে তোমার জীবনে বয়ে আসে নতুন একটি সুযোগ যে সুযোগটি
কাজে লাগিয়ে তুমি জীবনে অনেক বড় কিছু করতে পারবে। তোমার জীবনের এই নতুন
অধ্যায়ে আনন্দ, সুস্বাস্থ্য এবং পরিপূর্ণ তাই ভরে উঠুক। তুমি যেন সবসময়ই
হাসিখুশিতে তোমার দিনগুলো পার করতে পারো এটাই আমার কাম্য।
কাজে লাগিয়ে তুমি জীবনে অনেক বড় কিছু করতে পারবে। তোমার জীবনের এই নতুন
অধ্যায়ে আনন্দ, সুস্বাস্থ্য এবং পরিপূর্ণ তাই ভরে উঠুক। তুমি যেন সবসময়ই
হাসিখুশিতে তোমার দিনগুলো পার করতে পারো এটাই আমার কাম্য।
তোমার সাথে যে সময়গুলো আমি আড্ডা দিয়েছি সেই সময় গুলো ছিল আমার জীবনের
সবথেকে মধুর সময়। জানিনা ওই সময়গুলো ভবিষ্যতে আর পাব কিনা তবে যাই হোক
এককথায় ওই সময় গুলো আমার কাটানো সময় গুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ অনুভূতি তৈরি
করেছিল। তোমার সাথে যতক্ষণ আড্ডা দিয়েছি ততক্ষণই প্রতিমুহূর্তে নতুন কিছু
শিখেছি যার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে আমার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা।
সবথেকে মধুর সময়। জানিনা ওই সময়গুলো ভবিষ্যতে আর পাব কিনা তবে যাই হোক
এককথায় ওই সময় গুলো আমার কাটানো সময় গুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ অনুভূতি তৈরি
করেছিল। তোমার সাথে যতক্ষণ আড্ডা দিয়েছি ততক্ষণই প্রতিমুহূর্তে নতুন কিছু
শিখেছি যার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে আমার দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা।
আমাদের এই ভালোবাসা টিকে থাকুক আজীবন কারণ তুমি আমার জীবনের একজন গুরুত্বপূর্ণ
ব্যক্তি যাকে আমি প্রতিদিন মনে করি। যদিও এখন দূরে অবস্থান করছি কর্মের কারণে
তবুও মনে মনে আমি প্রতিটি জায়গায় তোমাকে খুঁজি। তোমার সাথে আমার যে
স্মৃতিগুলো রয়েছে সেগুলো ভুলা আমার পক্ষে কোনোভাবেই সম্ভব নয় কারণ সেগুলো
আমার জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ব্যক্তি যাকে আমি প্রতিদিন মনে করি। যদিও এখন দূরে অবস্থান করছি কর্মের কারণে
তবুও মনে মনে আমি প্রতিটি জায়গায় তোমাকে খুঁজি। তোমার সাথে আমার যে
স্মৃতিগুলো রয়েছে সেগুলো ভুলা আমার পক্ষে কোনোভাবেই সম্ভব নয় কারণ সেগুলো
আমার জীবনের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
তোমার মত একজন বন্ধু পেয়ে আমার জীবন ধন্য হয়েছে তাই তোমার এই মহান দিবসে
অর্থাৎ তোমার জন্মদিনে তোমার প্রতি রইল আমার আঘাত সম্মান, শ্রদ্ধা, সহানুভূতি
এবং হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা। তবে কিন্তু সামগ্রিকভাবে চিন্তা করলে তোমার বয়স
এক বছর বাড়লো মানে তুমি পৃথিবীতে এক বছর কম বেঁচে থাকবে।
অর্থাৎ তোমার জন্মদিনে তোমার প্রতি রইল আমার আঘাত সম্মান, শ্রদ্ধা, সহানুভূতি
এবং হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা। তবে কিন্তু সামগ্রিকভাবে চিন্তা করলে তোমার বয়স
এক বছর বাড়লো মানে তুমি পৃথিবীতে এক বছর কম বেঁচে থাকবে।
তবে দোয়া করি যাতে তোমার জন্মদিনের কেক কাটার মোমবাতিগুলো নিভিয়ে ফেলার আগেই
তোমার স্বপ্নগুলো বাস্তবে পরিণত হয়। তোমার স্বপ্নগুলো যদি বাস্তবায়িত হয়
তাহলে সব থেকে বেশি আমি খুশি হব কারণ তোমার ইচ্ছায় এবং আকাঙ্ক্ষা গুলো আমার
কাছে সবথেকে মূল্যবান এবং দামি। তাই দোয়া করি যাতে সকল স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে
পারো।
তোমার স্বপ্নগুলো বাস্তবে পরিণত হয়। তোমার স্বপ্নগুলো যদি বাস্তবায়িত হয়
তাহলে সব থেকে বেশি আমি খুশি হব কারণ তোমার ইচ্ছায় এবং আকাঙ্ক্ষা গুলো আমার
কাছে সবথেকে মূল্যবান এবং দামি। তাই দোয়া করি যাতে সকল স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে
পারো।
তবে শুধুমাত্র ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখলেই হবে না স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য
কঠোর পরিশ্রম এবং মনোবল রাখতে হবে। তোমার কোন দুশ্চিন্তা করার কারণ নেই তুমি
শুধুমাত্র পরিশ্রম করে যাও। সৃষ্টিকর্তা পরিশ্রম কারীদের কখনোই ঠকান না। যদি
পৃথিবীতে তোমার পরিশ্রমের মূল্য না পাও তাহলে জেনে রাখ আখেরাতে অবশ্যই এর ফলাফল
পাবে।
কঠোর পরিশ্রম এবং মনোবল রাখতে হবে। তোমার কোন দুশ্চিন্তা করার কারণ নেই তুমি
শুধুমাত্র পরিশ্রম করে যাও। সৃষ্টিকর্তা পরিশ্রম কারীদের কখনোই ঠকান না। যদি
পৃথিবীতে তোমার পরিশ্রমের মূল্য না পাও তাহলে জেনে রাখ আখেরাতে অবশ্যই এর ফলাফল
পাবে।
তবে তুমি যে তোমার জন্মদিনে প্রতিবছর অনুষ্ঠান করে উদযাপন করো মূলত এই উদযাপনের
ধারণা শুরু হয়েছিল কিভাবে সেটা কি তুমি জানো? জন্মদিন পালনের রীতি নীতি মূলত
প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত রয়েছে। মূলত প্রাচীন মিশরীয়রা বিশ্বাস করত প্রতিটি
ব্যক্তির একটি আলাদা আত্মা রয়েছে যেটাকে তারা জন্ম আত্মা বলতো।
ধারণা শুরু হয়েছিল কিভাবে সেটা কি তুমি জানো? জন্মদিন পালনের রীতি নীতি মূলত
প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত রয়েছে। মূলত প্রাচীন মিশরীয়রা বিশ্বাস করত প্রতিটি
ব্যক্তির একটি আলাদা আত্মা রয়েছে যেটাকে তারা জন্ম আত্মা বলতো।
তারা মনে করত জন্মদিনে ওই জন্ম আত্মা তাদের বাড়িতে আসে এজন্য তারা বিশেষ
আয়োজন করে ওই আত্মাকে সম্মান এবং বিনোদন প্রদর্শন করত। তবে শুধুমাত্র প্রাচীন
মিশরীয়রা নয় বরং বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যেই জন্মদিন সম্পর্কে আলাদা আলাদা
মতাদর্শ এবং বিশ্বাস ছিল। তারা তাদের বিশ্বাস অনুসারী জন্মদিনকে উদযাপন করতো।
আয়োজন করে ওই আত্মাকে সম্মান এবং বিনোদন প্রদর্শন করত। তবে শুধুমাত্র প্রাচীন
মিশরীয়রা নয় বরং বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যেই জন্মদিন সম্পর্কে আলাদা আলাদা
মতাদর্শ এবং বিশ্বাস ছিল। তারা তাদের বিশ্বাস অনুসারী জন্মদিনকে উদযাপন করতো।
অনেকে মনে করত জন্মদিনের দিন যদি উৎসব আনন্দে মেতে ওঠা যায় তাহলে যার জন্মদিন
তার সারা বছর হাসি, আনন্দ, উৎফুল্ল এবং সাফল্য কাটবে। এজন্য সারা বছর যাতে কোন
ক্ষয়ক্ষতি কিংবা দুর্ঘটনা না হয় এবং সাফল্য অর্জিত হয় এজন্য জন্মদিনকে
বিশেষভাবে উদযাপন করা হতো। পরে ধীরে ধীরে এর প্রচার এবং প্রসারের কারণে পুরো
বিশ্বব্যাপী এই জন্মদিনকে উদযাপন করা হচ্ছে।
তার সারা বছর হাসি, আনন্দ, উৎফুল্ল এবং সাফল্য কাটবে। এজন্য সারা বছর যাতে কোন
ক্ষয়ক্ষতি কিংবা দুর্ঘটনা না হয় এবং সাফল্য অর্জিত হয় এজন্য জন্মদিনকে
বিশেষভাবে উদযাপন করা হতো। পরে ধীরে ধীরে এর প্রচার এবং প্রসারের কারণে পুরো
বিশ্বব্যাপী এই জন্মদিনকে উদযাপন করা হচ্ছে।
এই রীতি নীতি এবং মতাদর্শ অনুসারে বর্তমানে বাংলাদেশেও জন্মদিন পালন করা বেশ
জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে অধিকাংশ বাড়িতেই ছেলেমেয়েদের জন্ম তারিখে
জন্মদিনের উৎসবের আয়োজন করা হয়। তবে আগের মতাদর্শ, ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি
অনুসরণ না করলেও বর্তমানে ছেলে মেয়েদের হাসিখুশি এবং একঘেয়েমি তার দূর করার
জন্য জন্মদিনের উৎসবের আয়োজন করা হয়।
জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে অধিকাংশ বাড়িতেই ছেলেমেয়েদের জন্ম তারিখে
জন্মদিনের উৎসবের আয়োজন করা হয়। তবে আগের মতাদর্শ, ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি
অনুসরণ না করলেও বর্তমানে ছেলে মেয়েদের হাসিখুশি এবং একঘেয়েমি তার দূর করার
জন্য জন্মদিনের উৎসবের আয়োজন করা হয়।
জন্মদিনকে উদযাপন করার জন্য বর্তমান বাংলাদেশে ছোট্ট অনুষ্ঠানের আয়োজন করে
পরিবার, সমাজ, বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়দের একত্রিত করে কেক কেটে খাওয়া হয়।
তবে কেক কাটার থেকেও বেশি আনন্দের মোমবাতি নিভিয়ে দেওয়া। এরকমটা মনে করা হয়
যে, মোমবাতি নিভিয়ে দিলে তার বয়স এক বছর বেড়ে গেল এবং সে নতুন বছরে পদার্পণ
করল।
পরিবার, সমাজ, বন্ধু-বান্ধব এবং আত্মীয়দের একত্রিত করে কেক কেটে খাওয়া হয়।
তবে কেক কাটার থেকেও বেশি আনন্দের মোমবাতি নিভিয়ে দেওয়া। এরকমটা মনে করা হয়
যে, মোমবাতি নিভিয়ে দিলে তার বয়স এক বছর বেড়ে গেল এবং সে নতুন বছরে পদার্পণ
করল।
যদিও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এটি সম্পূর্ণ নাজায়েজ একটি কাজ। তবুও অনেকেই
নিজের জন্মদিনের উৎফুল্ল তাকে অন্যান্য ব্যক্তিদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার জন্য
বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তবে জন্মদিন আমাদের আনন্দ,
ভালোবাসা, হাসি ঠাট্টা ও সবকিছু ভাগাভাগি করে নেওয়ার সুন্দর একটি মাধ্যম।
নিজের জন্মদিনের উৎফুল্ল তাকে অন্যান্য ব্যক্তিদের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার জন্য
বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তবে জন্মদিন আমাদের আনন্দ,
ভালোবাসা, হাসি ঠাট্টা ও সবকিছু ভাগাভাগি করে নেওয়ার সুন্দর একটি মাধ্যম।
পরিশেষে তোমার সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করছি। আন্টি এবং আংকেলকে আমার সালাম
জানিও। যদিও তোমার জন্মদিন উপলক্ষে উপস্থিত উপস্থিত হতে পারবো না তারপরেও যদি
সম্ভব হতো তাহলে আমি অবশ্যই আসতাম। আর প্রতিটি জন্মদিন উপলক্ষে জীবনে একটি
টার্গেট নির্ধারণ করবে এবং পরবর্তী জন্মদিন আসার আগেই নির্ধারিত টার্গেটটি
বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করবে।
জানিও। যদিও তোমার জন্মদিন উপলক্ষে উপস্থিত উপস্থিত হতে পারবো না তারপরেও যদি
সম্ভব হতো তাহলে আমি অবশ্যই আসতাম। আর প্রতিটি জন্মদিন উপলক্ষে জীবনে একটি
টার্গেট নির্ধারণ করবে এবং পরবর্তী জন্মদিন আসার আগেই নির্ধারিত টার্গেটটি
বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করবে।
তোমার বন্ধু
আলিফ
জন্মদিনের শুভেচ্ছা ছবি
তুমি তোমার বন্ধুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে বৈদ্যুতিক চিঠি পাঠানোর
পাশাপাশি তাকে আরো উৎফুল্ল করার জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা ছবি পাঠাতে পারো। সেই
এই ছবিগুলো দেখে অবশ্যই খুশি হবে এবং তোমার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।
পাশাপাশি তাকে আরো উৎফুল্ল করার জন্য জন্মদিনের শুভেচ্ছা ছবি পাঠাতে পারো। সেই
এই ছবিগুলো দেখে অবশ্যই খুশি হবে এবং তোমার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবে।
উপরে উল্লেখিত ছবিগুলো আশা করি তোমার পছন্দ হয়েছে। এই ছবিগুলোর মধ্যে যে কোন
ছবি তুমি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবে।
ছবি তুমি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবে।
ব্যক্তিগত মতামত
এই আর্টিকেলে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বন্ধুকে বৈদ্যুতিক চিঠি লেখার যে
নিয়মটি দেখানো হয়েছে তুমি যদি তা পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে পারো তাহলে এমন কোন
শিক্ষক নেই যে তোমাকে পরিপূর্ণ মার্কস দিবে না। কারণ এই চিঠিতে জন্মদিনের
শুভেচ্ছা সম্পর্কে সকল তথ্য অল্প কথাই সুন্দর এবং নির্ভুলভাবে উপস্থাপন করা
হয়েছে যার ফলে একজন শিক্ষক অবশ্যই পছন্দ করতে বাধ্য হবে।
নিয়মটি দেখানো হয়েছে তুমি যদি তা পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ করতে পারো তাহলে এমন কোন
শিক্ষক নেই যে তোমাকে পরিপূর্ণ মার্কস দিবে না। কারণ এই চিঠিতে জন্মদিনের
শুভেচ্ছা সম্পর্কে সকল তথ্য অল্প কথাই সুন্দর এবং নির্ভুলভাবে উপস্থাপন করা
হয়েছে যার ফলে একজন শিক্ষক অবশ্যই পছন্দ করতে বাধ্য হবে।