প্রিয় পাঠক আপনি কি সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান।
তাহলে আজকে আমার এই আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন। কেননা আমার এই আর্টিকেলটির মূল বিষয়
হলো সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই দেরি না করে চলুন শুরু
করা যাক।
তাহলে আজকে আমার এই আর্টিকেলটি মন দিয়ে পড়ুন। কেননা আমার এই আর্টিকেলটির মূল বিষয়
হলো সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই দেরি না করে চলুন শুরু
করা যাক।
আমার এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি আরো জানতে সমাজকর্ম কোন ধরনের বিজ্ঞান এ
সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো। আপনি যদি জানতে চান যে, সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে তাহলে
আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
সম্পর্কে বিস্তারিত। তাই শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো। আপনি যদি জানতে চান যে, সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে তাহলে
আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়বেন।
আধুনিক সমাজকর্ম কোন দেশে বিকাশ লাভ করে
আধুনিক সমাজকর্ম কোন দেশে বিকাশ লাভ করে তা হলো সর্বপ্রথম সমাজকর্মের সুত্র ঘটে ইংল্যান্ডে ঘটে । সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডে ঘুরলেও সমাজকর্ম তারা সেভাবে উন্নত করতে পারে নাই।
বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বপ্রথম সমাজকর্মকে পেশাগতম মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা হয় । সমাজকর্ম অনেকে পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছে । সমাজকর্মীরা বিভিন্ন পেশার মানুষের সাথে কাজ করে থাকে যেমন ইঞ্জিনিয়ার ডাক্তার মনোবিজ্ঞানের সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ জনদের সাথে তারা কাজ করে থাকে বর্তমানে আধুনিক সমাজ মার্কিন যুক্ত রাষ্টে এগিয়ে রয়েছে ।
সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে
এক কথায় বলতে গেলে সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে। তবে এটির উৎপত্তি ইংল্যান্ডে শুরু হলেও ধীরে ধীরে বিশ্বের অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পড়তে থাকে। তবে আপনি যদি এর ইতিহাস সম্পর্কে জানেন তাহলে আরো ভালো ধারণা পেতে পারবেন। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে কিভাবে এবং তার ইতিহাস সম্পর্কে।
সমাজকর্ম (Social Work) একটি বিশেষ পেশা যা মানুষের সামাজিক, মানসিক, এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কাজ করে। এটি মানবাধিকার, সমতা, এবং সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সমাজকর্মের ইতিহাস শুধুমাত্র একটি ঘটনা নয়।
এটি একটি দীর্ঘ বিকাশের ফলস্বরূপ, যেখানে প্রাচীন ধর্মীয় চেতনা থেকে শুরু করে আধুনিক পেশাগত কাঠামো পর্যন্ত নানা পরিবর্তন ও প্রক্রিয়া ঘটেছে। সমাজকর্মের ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, এটি মূলত ব্যক্তি-বিশিষ্ট সাহায্য প্রদান এবং বৃহত্তর সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের অংশ হিসেবে বিকশিত হয়েছে।
প্রাচীন সভ্যতাগুলিতে সমাজকর্মের সুনির্দিষ্ট পেশাগত ভিত্তি ছিল না, তবে কিছু মানবিক কার্যক্রম ছিল যা সমাজের দুর্বল সদস্যদের সাহায্য করত। উদাহরণস্বরূপ, প্রাচীন ভারতে “দান” বা “তপস্যা” এক গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় দায়িত্ব হিসেবে বিবেচিত হত, যেখানে দানশীলতা এবং সাহায্যকে শ্রদ্ধার চোখে দেখা হতো।
খ্রিষ্টান ধর্মের মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং পীড়িতদের সাহায্য করার ধারণা আরও বিস্তৃত হয়। রোম ও গ্রিসে যুদ্ধকালীন সময়ে সেনাদের সাহায্য এবং দরিদ্রদের জন্য ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হলেও তখনকার সমাজে এসব কার্যক্রমের কোনো সুনির্দিষ্ট কাঠামো বা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা ছিল না।
১৮শ শতকের শেষভাগে ইউরোপে শিল্পবিপ্লব শুরু হলে দ্রুত গতিতে সামাজিক পরিবর্তন ঘটতে থাকে। মানুষ গ্রামাঞ্চল থেকে শহরাঞ্চলে অভিবাসন করতে থাকে, যার ফলে বেকারত্ব, দারিদ্র্য, এবং শোষণের সমস্যা প্রকট হয়ে ওঠে। শিশুশ্রম, নারী নির্যাতন এবং শ্রমিকদের খারাপ কর্মপরিস্থিতি এসব সমস্যা থেকে উদ্ভূত হয়েছিল। এই সমস্যাগুলোর সমাধান করতে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এবং সামাজিক সহায়তার প্রয়োজন দেখা দেয়।
এই সময়ে অনেক দাতব্য প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে, যা গরীব ও অসহায়দের সহায়তা প্রদান শুরু করে। ১৮৬৯ সালে যুক্তরাজ্যে “চ্যারিটি অর্গানাইজেশন সোসাইটি” প্রতিষ্ঠিত হয়, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল দরিদ্রদের সাহায্য করার পাশাপাশি তাদের সমস্যাগুলোর মৌলিক কারণ চিহ্নিত করা এবং তাদের নিরসন করা। এক্ষেত্রে, সমাজকর্মের শুরুর দিকের কাঠামো দাঁড়িয়েছিল দাতা ও গ্রহণকারীর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন এবং সঠিক সাহায্য প্রদান ব্যবস্থা গড়ে তোলার উপর।
১৯শ শতকের শেষভাগে সমাজকর্ম একটি পূর্ণাঙ্গ পেশা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে শুরু করে। সমাজকর্মীরা এখন শুধু ব্যক্তিগত সাহায্য নয়, বরং বৃহত্তর সামাজিক সমস্যাগুলির সমাধানে আগ্রহী হতে থাকেন। ১৮৯৮ সালে অনুষ্ঠিত “ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ চ্যারিটিজ অ্যান্ড করেকশনস”-এ সমাজকর্মীদের জন্য একটি কার্যকর নীতি ও প্রশিক্ষণ কাঠামো তৈরি করা হয়, যা সমাজকর্মের পেশাগত বিকাশের প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে চিহ্নিত হয়।
সমাজকর্মে একটি সুনির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে ওঠে, যা সমাজকর্মীদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মপরিসরের সম্প্রসারণে সাহায্য করে। এই অংশটুকু পড়লে আপনি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে এবং এটি কিভাবে হয়।
বিশ্বযুদ্ধের সময় সমাজকর্মের ভূমিকা আরও বৃদ্ধি পায়। যুদ্ধের ফলে বিপুলসংখ্যক আহত, পীড়িত, বেকার এবং শরণার্থী মানুষের মুখোমুখি হতে হয় সমাজকর্মীদের। এতে সমাজকর্মীরা শুধুমাত্র ত্রাণ বিতরণ নয়, বরং সামাজিক পুনর্বাসন, মানসিক স্বাস্থ্য ও ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে শুরু করেন।
১৯৩০-এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রে “নিউ ডিল” নীতির আওতায় সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে ওঠে এবং সামাজিক সেবা কার্যক্রম শুরু হয়। এর ফলে সমাজকর্মীরা দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিশু সেবা, এবং বেকারত্ব হ্রাসের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে থাকেন। ১৯৩৫ সালে আমেরিকার সোসাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট প্রণীত হলে সমাজকর্মের পেশা আরো প্রতিষ্ঠিত হয়।
২১শ শতকে সমাজকর্মের পেশার বিকাশ বিশ্বব্যাপী আরও বিস্তৃত হয়েছে। বিশ্বজুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজকর্মের পেশা শিক্ষাগত দিক থেকে ব্যাপকভাবে প্রসারিত হয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন দেশ, যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, ভারত, এবং অন্যান্য দেশে সমাজকর্মে একাধিক কোর্স ও ডিগ্রি প্রোগ্রাম রয়েছে, যা সমাজকর্মী প্রস্তুতিতে সাহায্য করে।
আজকের সমাজকর্মীরা নানা ক্ষেত্রে কাজ করছে যেমনঃ
- মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়:-) বিভিন্ন বৈষম্য এবং নিপীড়িত জনগণের অধিকার রক্ষা।
- শিশু ও পরিবার সেবা:-) শিশুদের সুরক্ষা, পরিবার পুনর্বাসন, এবং পরিবারের সহিংসতা কমানো।
- মাদকাসক্তি ও মানসিক স্বাস্থ্য:-) মাদকসেবী এবং মানসিকভাবে অসুস্থদের পুনর্বাসন।
- কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট:-) জনগণের সামাজিক উন্নয়ন এবং স্থানীয় স্তরে সমন্বয় তৈরি।
- শরণার্থী সহায়তা:-) যুদ্ধ ও দারিদ্র্যের শিকার শরণার্থীদের সহায়তা করা
বিশ্বব্যাপী, সমাজকর্মের গুরুত্ব আরো বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সমাজকর্মীদের সহযোগিতা নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে কাজ করছে।
সমাজকর্ম পেশার ইতিহাস একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা সময়ের সঙ্গে সমাজের পরিবর্তন এবং চাহিদার সাথে মিল রেখে বিকশিত হয়েছে। এটি শুধু ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধানের পেশা নয়, বরং এটি মানবাধিকার, ন্যায়বিচার এবং সমতার প্রতিষ্ঠায় একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করছে। সমাজকর্ম আজ একটি সুসংগঠিত এবং সম্মানজনক পেশায় পরিণত হয়েছে, যা বিশ্বব্যাপী মানবিক সমস্যাগুলোর সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। আশা করি জানতে পেরেছেন সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে এবং এর ইতিহাস সম্পর্কে।
সমাজকর্ম পেশার বৈশিষ্ট্য
সমাজকর্ম পেশার বৈশিষ্ট্য
সমাজকর্ম মূলত একটি রাজনৈতিক বিষয় এক ধর্মীয় পেশা অনেকে রাজনৈতিকভাবে সমাজকর্ম
সাথে জড়িত । এছাড়া অনেকে ধর্মীয় দিক থেকে সমাজকর্ম করে থাকেন।
সমাজকর্ম মূলত একটি রাজনৈতিক বিষয় এক ধর্মীয় পেশা অনেকে রাজনৈতিকভাবে সমাজকর্ম
সাথে জড়িত । এছাড়া অনেকে ধর্মীয় দিক থেকে সমাজকর্ম করে থাকেন।
এটি মূলত উনবিংশ শতাব্দীর মানবতাবাদী আন্দোলন । বিভিন্ন সমস্যার সমাধান
দারিদ্রদের সহায়তা করা বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ করার সমাজ সংস্কার অন্যায়ের
বিরুদ্ধে আন্দোলন জনসচেতনতা সৃষ্টি সমাজসেবার একটি অংশ । এছাড়া যে কোন পেশার
মানুষ সমাজকর্ম পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারবে । আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
দারিদ্রদের সহায়তা করা বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণ করার সমাজ সংস্কার অন্যায়ের
বিরুদ্ধে আন্দোলন জনসচেতনতা সৃষ্টি সমাজসেবার একটি অংশ । এছাড়া যে কোন পেশার
মানুষ সমাজকর্ম পেশায় নিজেকে নিয়োজিত করতে পারবে । আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
সমাজকর্ম কোন ধরনের বিজ্ঞান
সমাজকর্ম হলো ব্যবহারিক বিজ্ঞান। মানুষের সাথে ভালো
ব্যাবহার করা এইটা একটা সমাজ কর্ম । মানুষ কে নানা ভাবে উপকার করা হলো সমাজ কর্ম
। আপনি যদি সমাজের কোনো ভালো বিষয় নিয়ে কাজ করা হলো সমাজ কর্ম । আপনাকে সমার্জ
কর্ম বিজ্ঞান বিষয় এ বলা হলে প্রথমতে বুঝতে হবে সমাজ কর্মের ভুমিকা কি সেই বিষয় এ
বিস্তারিত তথ্য সমুহ । সমাজ কর্মের মুল ভুমিকা হলো প্রতিকার প্রতিরোধ এবং উন্নয়ন।
ব্যাবহার করা এইটা একটা সমাজ কর্ম । মানুষ কে নানা ভাবে উপকার করা হলো সমাজ কর্ম
। আপনি যদি সমাজের কোনো ভালো বিষয় নিয়ে কাজ করা হলো সমাজ কর্ম । আপনাকে সমার্জ
কর্ম বিজ্ঞান বিষয় এ বলা হলে প্রথমতে বুঝতে হবে সমাজ কর্মের ভুমিকা কি সেই বিষয় এ
বিস্তারিত তথ্য সমুহ । সমাজ কর্মের মুল ভুমিকা হলো প্রতিকার প্রতিরোধ এবং উন্নয়ন।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা একটা সমার্জ কর্ম মুলক কাজ । এ ছাড়া সমাজে নানা
রকম উন্নয়ন মুলক কাজ সমাজ সেবা মুলক কাজ । সমাজ কর্ম কি আশা করি বুঝতে পেরেছেন
আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম সমাজকর্ম কোন ধরনের বিজ্ঞান সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
রকম উন্নয়ন মুলক কাজ সমাজ সেবা মুলক কাজ । সমাজ কর্ম কি আশা করি বুঝতে পেরেছেন
আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম সমাজকর্ম কোন ধরনের বিজ্ঞান সম্পর্কে
বিস্তারিত তথ্য নিয়ে আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
শেষকথা
প্রিয় পাঠক আপনারা এতক্ষণ পড়ছিলেন সর্বপ্রথম কোন দেশে সমাজকর্ম পেশার উদ্ভব ঘটে
এবং সমাজকর্ম কোন ধরনের বিজ্ঞান তা নিয়ে বিস্তারিত। আশা করি আমার আজকের এই
পোস্টটি পড়ে আপনার উপকারে আসবে। আমার এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লাগলে আপনার
বন্ধুদের কাছে শেয়ার করতে পারেন। আর নতুন কোনো বিষয়ে তথ্য জানতে চাইলে আমাদের
কমেন্ট করে জানাতে পারেন। প্রতিদিন এমন টিপস পেতে চোখ রাখুন আমার এই ওয়েবসাইটে।
এতক্ষণ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এবং সমাজকর্ম কোন ধরনের বিজ্ঞান তা নিয়ে বিস্তারিত। আশা করি আমার আজকের এই
পোস্টটি পড়ে আপনার উপকারে আসবে। আমার এই আর্টিকেলটি আপনার ভালো লাগলে আপনার
বন্ধুদের কাছে শেয়ার করতে পারেন। আর নতুন কোনো বিষয়ে তথ্য জানতে চাইলে আমাদের
কমেন্ট করে জানাতে পারেন। প্রতিদিন এমন টিপস পেতে চোখ রাখুন আমার এই ওয়েবসাইটে।
এতক্ষণ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।